উইকিভ্রমণ bnwikivoyage https://bn.wikivoyage.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8_%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BE MediaWiki 1.39.0-wmf.23 first-letter মিডিয়া বিশেষ আলাপ ব্যবহারকারী ব্যবহারকারী আলাপ উইকিভ্রমণ উইকিভ্রমণ আলোচনা চিত্র চিত্র আলোচনা মিডিয়াউইকি মিডিয়াউইকি আলোচনা টেমপ্লেট টেমপ্লেট আলোচনা সাহায্য সাহায্য আলোচনা বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী আলোচনা TimedText TimedText talk মডিউল মডিউল আলাপ গ্যাজেট গ্যাজেট আলোচনা গ্যাজেট সংজ্ঞা গ্যাজেট সংজ্ঞার আলোচনা কর্ণফুলি উপজেলা 0 239 25071 23975 2022-08-13T01:43:15Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''কর্ণফুলি''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[চট্টগ্রাম জেলা]]র অন্তর্গত একটি উপজেলা। == জানুন == চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে কর্ণফুলির দক্ষিণ পাড়ে ২২°১৪′ থেকে ২২°১৯′ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৪৭′ থেকে ৯১°৫৩′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে অবস্থিত কর্ণফুলি উপজেলার আয়তন ৮৩.৩৩ বর্গ কিলোমিটার। ২০০০ সালের ২৭ মে বোয়ালখালী উপজেলার ১টি ইউনিয়ন, পটিয়া উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন ও আনোয়ারা উপজেলার ১টি ইউনিয়নের আংশিক নিয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন কর্ণফুলি থানা গঠন করা হয়। ২০১৬ সালের ৯ মে পটিয়া উপজেলার ৫টি ইউনিয়নকে আলাদা করে কর্ণফুলি উপজেলায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দিয়েছে প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি (নিকার)। === নামকরণ === কর্ণফুলি নদী তীরবর্তী হওয়ায় কর্ণফুলি নদীর নামানুসারে এ উপজেলার নামকরণ করা হয়। === জনসংখ্যা === ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী কর্ণফুলি উপজেলার জনসংখ্যা ১,১১,৪৯২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৯,৩৫৭ জন এবং মহিলা ৫২,১৩৫ জন। == কীভাবে যাবেন == === সড়কপথে === চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে শাহ আমানত সেতু পার হয়েই কর্ণফুলি উপজেলা। যেকোন যাত্রীবাহী যানবাহনে যাওয়া যায়। === নৌপথে === চট্টগ্রাম নগরীর ১৪নং ঘাট থেকে নৌযোগেও কর্ণফুলি উপজেলায় যেতে পারেন। == দর্শনীয় স্থান == * '''কর্ণফুলি ইপিজেড''' কর্ণফুলী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (ইংরেজি: Karnaphuli Export Processing Zone) সংক্ষেপে ''কেইপিজেড'' নামে পরিচিত এই রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলটি ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শহরের উত্তর পতেঙ্গা ও হালিশহর এলাকার ২২২.৪২ একর এলাকা জুড়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়। * '''শাহ আমানত সেতু''' বা তৃতীয় কর্ণফুলি সেতু কর্ণফুলি নদীর উপর নির্মিত তৃতীয় সেতু। এই সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালের ৮ আগস্ট ও শেষ হয় ২০১০ সালে। * '''শিকলবাহা বিদ্যুৎ কেন্দ্র''' শিকলবাহা ইউনিয়নে অবস্থিত এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র ২০১২ সালে নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। ২০১৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি একনেক অনুমোদন দেয় প্রকল্পটি। আন্তর্জাতিক টেন্ডার আহ্বান করলে ভারতীয় লারসেন এন্ড টাব্রু লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ পায়। চুক্তি অনুযায়ী, ভারতীয় কোম্পানিটির সাথে পিডিবির চুক্তি স্বাক্ষর হয় ২০১৪ সালের ২৪ আগস্ট এবং কাজ শুরু হয় ২০১৫ সালের ১৭ এপ্রিল। * '''কর্ণফুলি ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো)''' অ্যামোনিয়া/ইউরিয়া সার প্রস্তুতের রপ্তানিমুখী কারখানা যা বাংলাদেশ তথা এ অঞ্চলে এ ধরণের একমাত্র প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে আরও ৬টি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অ্যামোনিয়া/ইউরিয়া সার উৎপাদন প্রতিষ্ঠান রয়েছে যা অাভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা পূরণ করে। কাফকো হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ বহুজাতিক যৌথ উদ্যোগ প্রকল্প। * '''কালারপুল ব্রীজ''' শিকলবাহা ইউনিয়নে অবস্থিত। == কোথায় থাকবেন == চট্টগ্রাম মহানগরীর যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। == খাওয়া দাওয়া == শিকলবাহাসহ উপজেলার যে কোন এলাকায় অথবা চট্টগ্রাম মহানগরীর যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। {{এর অংশ|চট্টগ্রাম জেলা}} fpnbi6n8mcx9vrdl33qx6h5oaub3g3c জকিগঞ্জ উপজেলা 0 325 25065 23493 2022-08-13T01:25:02Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''জকিগঞ্জ উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি উপজেলা যা [[সিলেট বিভাগ|সিলেট বিভাগের]] [[সিলেট জেলা|সিলেট জেলার]] অন্তর্ভূক্ত। ২৪°৫১′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৫°০০′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯২°১৩′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২°৩০′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত এই উপজেলাটির উত্তরে [[কানাইঘাট উপজেলা]] ও [[ভারত|ভারতের]] [[মেঘালয়|মেঘালয় রাজ্য]]; দক্ষিণে [[ভারত|ভারতের]] [[আসাম|আসাম রাজ্য]]; পূর্বে [[ভারত|ভারতের]] [[আসাম|আসাম রাজ্য]] এবং পশ্চিমে [[বিয়ানীবাজার উপজেলা]]। জেলা সদর হতে ৯০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত এই উপজেলাটি। == কীভাবে যাবেন? == === স্থলপথে === সড়ক পথে ঢাকা হতে জকিগঞ্জের দূরত্ব ৩৩৫ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার। উপজেলা হেডকোয়ার্টারটি [[সিলেট|সিলেট শহরের]] '০' পয়েন্ট হতে ৯০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। ==== সড়কপথ ==== == দেখুন == * নবাবী মসজিদ - খিলগ্রাম; * [[গায়েবী দিঘি মসজিদ]] - বারঠাকুরি; * তিন নদীর মোহনা - অমলসিদ; * কাস্টঘর। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;চিকিৎসা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, জকিগঞ্জঃ +৮৮০১৯৩৭-৪০৫ ৫৮৩; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * ইউ.এন.ও. জকিগঞ্জঃ +৮৮০১৭৩০-৩৩১ ০৪০; * ওসি জকিগঞ্জঃ ☎ ০৮২৩-২৫৬০০৭, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৮১; * পুলিশ সুপার, সিলেটঃ +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৬৬; * র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৯, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-৭৬০৭৮২, ৭৬১৩৯৩, মোবাইল: +৮৮০১৭৭৭-৭১০ ৯৯৯। {{এর অংশ|সিলেট জেলা}} iymavyeclu0qq56m6euy7l0fornbic7 বড়লেখা উপজেলা 0 456 25055 23039 2022-08-13T01:18:43Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''বড়লেখা উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[সিলেট বিভাগ|সিলেট বিভাগের]] [[মৌলভীবাজার জেলা|মৌলভীবাজার জেলার]] অন্তর্ভূক্ত। ২৪°৩৬′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৪°৫০′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯২°০১′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯০°১৮′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত এই উপজেলাটির উত্তরে [[সিলেট জেলা|সিলেট জেলার]] [[বিয়ানীবাজার উপজেলা]]; দক্ষিণে [[জুড়ী উপজেলা]]; পূর্বে [[ভারত|ভারতের]] [[আসাম|আসাম রাজ্য]] এবং পশ্চিমে [[কুলাউড়া উপজেলা|কুলাউড়া]] ও [[সিলেট জেলা|সিলেট জেলার]] [[ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা|ফেঞ্চুগঞ্জ]] ও [[গোলাপগঞ্জ উপজেলা]]। জেলা সদর হতে ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই উপজেলাটি। == কীভাবে যাবেন? == === স্থলপথে === সড়ক পথে ঢাকা হতে বড়লেখার দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে কুলাউড়া রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৭১ কিলোমিটার; এখানে সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই বিধায় কুলাউড়া হয়ে তারপর আসতে হবে। উপজেলা হেডকোয়ার্টারটি [[মৌলভীবাজার|মৌলভীবাজার শহরের]] '০' পয়েন্ট হতে ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ==== সড়কপথ ==== [[ঢাকা]] থেকে সরাসরি বড়লেখায় আসা যায়। [[ঢাকা|ঢাকার]] [[সায়েদাবাদ]], [[ফকিরাপুল]] ও [[মহাখালী]] বাস স্টেশন থেকে মৌলভীবাজার ও বড়লেখায় আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে - হানিফ এন্টারপ্রাইজ (এসি ও নন-এসি), শ্যামলী পরিবহন (এসি ও নন-এসি), সিলেট এক্সপ্রেস (নন-এসি), মৌলভীবাজার সিটি (নন-এসি), টিআর ট্রাভেলস (এসি), রূপসী বাংলা (এসি ও নন-এসি) এবং তাজ পরিবহন (নন-এসি)। * ঢাকা-মৌলভীবাজার-বড়লেখা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: ** এসি বাসে - ৮০০ টাকা এবং ** নন-এসি বাসে - ৩৫০ টাকা। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ ** হানিফ এন্টারপ্রাইজ - মোবাইল: ০১৭১১-৯২২ ৪১৭; ** শ্যামলী পরিবহন - মোবাইল: ০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; ** সিলেট এক্সপ্রেস - মোবাইল: ০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; ** মৌলভীবাজার সিটি - মোবাইল: ০১৭১৬-২৯১ ১১২; ** টিআর ট্রাভেলস - মোবাইল: ০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; ** রূপসী বাংলা - মোবাইল: ০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; ** তাজ পরিবহন - মোবাইল: ০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। এছাড়াও [[সিলেট বিভাগ|সিলেট বিভাগের]] যেকোন স্থানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দুরপাল্লার বাসে শ্রীমঙ্গলের মিরপুর বা শেরপুর এসে সেখান থেকে বাস, ট্যাক্সি, লেগুনা, সিএনজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে মৌলভীবাজার জেলা সদর হয়ে আসা যায়। মিরপুর ও শেরপুর হচ্ছে সড়কপথে সিলেট বিভাগের অন্যতম প্রবেশদ্বার ও প্রধান বাস স্টেশন এবং এখান দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক বিস্তৃত বলে যেকোন বাসে এখানে এসে তারপর মৌলভীবাজার আসা সম্ভব। ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে হানিফ, শ্যামলী, এনা, ইউনিক, মামুন, সাউদিয়া, গ্রীনলাইন, মিতালি প্রভৃতি পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতি ১০ মিনিট পর পর। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ** এসি বাসে - ১২০০ টাকা এবং ** নন-এসি বাসে - ৪০০ টাকা। ৮০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বড়লেখায় আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৪০ টাকা। জেলা শহর মৌলভীবাজার থেকে বাস, ট্যাক্সি, লেগুনা, সিএনজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে বড়লেখা উপজেলা সদরে আসা যায়; এক্ষেত্রে ভাড়া লাগে ২০ থেকে ৫০ টাকা। ==== রেলপথ ==== বড়লেখায় আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; কুলাউড়া থেকে বড়লেখায় যেতে হবে বাস, ট্যাক্সি, লেগুনা, সিএনজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে। ঢাকা থেকে কুলাউড়া রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৭১ কিলোমিটার। [[ঢাকা|ঢাকার]] [[কমলাপুর]] রেল স্টেশন বা [[চট্টগ্রাম]] রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি কুলাউড়ায় আসা যায়; কারণ কুলাউড়া হচ্ছে রেলপথে সিলেট বিভাগে প্রবেশের অন্যতম প্রধান স্টেশন এবং এই শহরটির উপর দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথটি বিস্তৃত। কমলাপুর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস - ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে সকাল ১১ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস - ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস - ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে দুপুর ০৩ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস - ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ০৪ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস - ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ০৩ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস - ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ৯ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে কুলাউড়া আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ** ২য় শ্রেণির সাধারণ - ৭০ টাকা; ** ২য় শ্রেণির মেইল - ৯৫ টাকা; ** কমিউটার - ১১৫ টাকা; ** সুলভ - ১৪০ টাকা; ** শোভন - ২৩০ টাকা; ** শোভন চেয়ার - ২৮০ টাকা; ** ১ম শ্রেণির চেয়ার - ৩৭০ টাকা; ** ১ম শ্রেণির বাথ - ৫৫৫ টাকা; ** স্নিগ্ধা - ৫২৯ টাকা; ** এসি সীট - ৬৩৯ টাকা এবং ** এসি বাথ - ৯৫৫ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশন, কুলাউড়া, ☎ ০৮৬২৪-৫৬০০৪; * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল: ০১৭১১৬৯১৬১২; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd। === আকাশপথে === এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে কিংবা রেলপথে সরাসরি এখানে আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * কর্পোরেট অফিস: উত্তরা টাওয়ার (৬ষ্ঠ তলা), ১ জসিম উদ্দিন এভিনিউ, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২-৮৯৩২৩৩৮, ৮৯৩১৭১২, ইমেইল: info@uabdl.com, ফ্যাক্স: ৮৯৫৫৯৫৯; * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল: ০১৭১৩-৪৮৬৬৬০; * ওয়েবসাইট: www.uabdl.com। === জলপথে === প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এখানকার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানকার কিছু স্থানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। == দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা == * [[মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক]] - কাঁঠালতলি; * শাহবাজপুর চা-বাগান; * খাজা মসজিদ; * মাধব মন্দির; * শাহবাজপুর বধ্যভূমি; * সমনভাগ চা-বাগান লেক; * [[পরিকুণ্ড জলপ্রপাত]]; * [[রামাকুন্ড জলপ্রপাত]]; * [[রজনীকুন্ড জলপ্রপাত]]; * [[হাকালুকি হাওড়]]। == খাওয়া দাওয়া == বড়লেখায় স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে খাবারের জন্য যেতে পারেনঃ * গ্রামীণ রেস্তোরা : পূর্ব শাহবাজপুর, বড়লেখা, মৌলভীবাজার, মোবাইল: {{ফোন|+৮৮০১৭১৩-৮০৬ ৭৯৪}}; * পর্যটন রেস্তোরা : মাধবকুন্ড, বড়লেখা, মৌলভীবাজার, মোবাইল: {{ফোন|+৮৮০১৭১৮-০০১ ০৪৬}}। == থাকা ও রাত্রিযাপনের স্থান == বড়লেখা ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৩০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * উপেজলা পরিষদ ডাকবাংলো : বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * কিংস হোটেল : বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * হোটেল আমিরাত : হ্যাপি কমপ্লেক্স, হাজিগঞ্জ বাজার, বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * আল-আমিন হোটেল : হাজিগঞ্জ বাজার, বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * সার্কিট হাউস : কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার : রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল: +৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। {{এর অংশ|মৌলভীবাজার জেলা}} pw2y5xvi2xrjjg9snnb62zhmg2o3yai বিয়ানীবাজার উপজেলা 0 489 25042 23365 2022-08-13T01:09:37Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''বিয়ানীবাজার উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি উপজেলা যা [[সিলেট বিভাগ|সিলেট বিভাগের]] [[সিলেট জেলা|সিলেট জেলার]] অন্তর্ভূক্ত। ২৪°৪৫′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৪°৫৭′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯২°০৩′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২°১৫′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত এই উপজেলাটির উত্তরে [[কানাইঘাট উপজেলা|কানাইঘাট]] ও [[জকিগঞ্জ উপজেলা]]; দক্ষিণে [[বড়লেখা উপজেলা]]; পূর্বে [[জকিগঞ্জ উপজেলা]] ও [[ভারত|ভারতের]] [[আসাম|আসাম রাজ্য]] এবং পশ্চিমে [[গোলাপগঞ্জ উপজেলা]]। জেলা সদর হতে ৫২ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত এই উপজেলাটি। == কীভাবে যাবেন? == === স্থলপথে === সড়ক পথে ঢাকা হতে বিয়ানীবাজারের দূরত্ব ৩২০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার। উপজেলা হেডকোয়ার্টারটি [[সিলেট|সিলেট শহরের]] '০' পয়েন্ট হতে ৫২ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। ==== সড়কপথ ==== == দেখুন == * [[বাসুদেব বাড়ি|শ্রী শ্রী বাসুদেব বাড়ি]] – সুপাতলা; * শহীদ টিলা; * [[টেংরা রাজবাড়ি]] – টেংরা; * বিয়ানীবাজার গ্যাসফিল্ড; * বার হালের দিঘি; * গোলাবশাহ মাজার; * [[সুতারকান্দি স্থল বন্দর]]/[[শেওলা স্থল বন্দর]]; * মালিক মহল; * ড. জিসি দেব স্মৃতি ফলক। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;চিকিৎসা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, বিয়ানীবাজারঃ +৮৮০১৭১১-৩১৬ ৮৬০; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * ইউ.এন.ও. বিয়ানীবাজারঃ ☎ ০৮২২৩-৫৬০০১, মোবাইল: +৮৮০১৭৩০-৩৩১ ০৩১; * ওসি বিয়ানীবাজারঃ +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৮২; * পুলিশ সুপার, সিলেটঃ +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৬৬; * র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৯, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-৭৬০৭৮২, ৭৬১৩৯৩, মোবাইল: +৮৮০১৭৭৭-৭১০ ৯৯৯। {{এর অংশ|সিলেট জেলা}} diimeuy5wi3oejbnc7qu1trkjunzdds ময়নামতী ওয়ার সিমেট্রি 0 514 25051 20721 2022-08-13T01:16:44Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি বা ময়নামতী যুদ্ধের কবরস্থান বাংলাদেশের কুমিল্লাতে অবস্থিত একটি কমনওয়েলথ যুদ্ধ সমাধি। ==জানুন== ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯–১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও বৃটিশ সৈন্যদের কবরস্থান। ১৯৪১–১৯৪৫ সালে বার্মায় সংঘটিত যুদ্ধে যে ৪৫০০০ কমনওয়েলথ সৈনিক নিহত হন, তাদের স্মৃতি রক্ষার্থে মায়ানমার (তৎকালীন বার্মা), আসাম, এবং বাংলাদেশের ৯টি রণ সমাধিক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশে দুটি কমনওয়েলথ রণ সমাধিক্ষেত্র আছে, যার অপরটি চট্টগ্রামে অবস্থিত। প্রতিবছর প্রচুর দর্শনার্থী যুদ্ধে নিহত সৈন্যদের প্রতি সম্মান জানাতে এসকল রণ সমাধিক্ষেত্রে আসেন। ==যেভাবে যাবেন== কুমিল্লা শহর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে কুমিল্লা সেনানিবাসের কাছে এটি অবস্থিত। যে কোন কুমিল্লাগামী বাস এ করে কুমিল্লা সেনানিবাসের কাছে নামতে হবে। সেখান থেকে উত্তরে রাস্তা ধরে যে কোন গাড়ি বা বাহনে করে চলে যাবেন ময়নামতি কবরস্থানে যাওয়া যাবে। ভাড়া লাগবে ১০ টাকা জন প্রতি। ==কী দেখবেন== সমাধিক্ষেত্রটির প্রবেশমুখে একটি তোরণ ঘর, যার ভিতরের দেয়ালে এই সমাধিক্ষেত্রে ইতিহাস ও বিবরণ ইংরেজি ও বাংলায় লিপিবদ্ধ করে একখানা দেয়াল ফলক লাগানো রয়েছে। ভিতরে সরাসরি সামনে প্রশস্ত পথ, যার দুপাশে সারি সারি কবর ফলক। সৈন্যদের ধর্ম অনুযায়ী তাদের কবর ফলকে নাম, মৃত্যু তারিখ, পদবির পাশাপাশি ধর্মীয় প্রতীক লক্ষ করা যায়- খ্রিস্টানদের কবর ফলকে ক্রুশ, মুসলমানদের কবর ফলকে আরবি লেখা (যেমন: ''হুয়াল গাফুর'') উল্লেখযোগ্য। প্রশস্ত পথ ধরে সোজা সম্মুখে রয়েছে সিঁড়ি দেয়া বেদি, তার উপরে শোভা পাচ্ছে খ্রিস্টধর্মীয় পবিত্র প্রতীক ক্রুশ। বেদির দুপাশে রয়েছে আরও দুটি তোরণ ঘর। এসকল তোরণ ঘর দিয়ে সমাধিক্ষেত্রের পিছন দিকের অংশে যাওয়া যায়। সেখানেও রয়েছে আরও বহু কবর ফলক। প্রতি দুটি কবর ফলকের মাঝখানে একটি করে ফুলগাছ শোভা পাচ্ছে। এছাড়া পুরো সমাধিক্ষেত্রেই রয়েছে প্রচুর গাছ। সমাধিক্ষেত্রের সম্মুখ অংশের প্রশস্ত পথের পাশেই ব্যতিক্রমী একটি কবর রয়েছে, যেখানে একসাথে ২৩টি কবর ফলক দিয়ে একটা স্থানকে ঘিরে রাখা হয়েছে। এই স্থানটি ছিল মূলত ২৩ জন বিমানসৈনিকের একটি গণকবর। ==রাত্রিযাপন== থাকার জন্য সেনানিবাসের আশে পাশে ছোট খাট হোটেল পাবেন অথনা শাসনগাছা অনেক আবাসিক হোটেল পাবেন। {{এর অংশ|কুমিল্লা}} 0vy4s1mfwuqa5op09n311r8yspuk5ap মহেশখালী উপজেলা 0 520 25066 22305 2022-08-13T01:34:09Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''মহেশখালী''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[কক্সবাজার জেলা|কক্সবাজার জেলার]] অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ এলাকা। == জানুন == কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার পশ্চিমে ২১°২৮′ থেকে ২১°৪৬′ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫১′ থেকে ৯১°৫৯′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে অবস্থিত মহেশখালী উপজেলার আয়তন ৩৮৮.৫০ বর্গ কিলোমিটার। ১৯৫৪ সালে মহেশখালী থানা গঠিত হয় এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে। এ উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। === নামকরণ === কিংবদন্তি অনুসারে, ছোট মহেশখালীর তৎকালীন এক প্রভাবশালী বাসিন্দা নূর মোহাম্মদ সিকদার, মাঝে মাঝেই পাহাড়ে হরিণ শিকার করতে যেতেন। একদিন হরিণ শিকার করতে গিয়ে সারা দিন এদিক-ওদিক ঘুরেও শিকারের সন্ধান না পেয়ে একটি গাছের নিচে বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। হঠাৎ কিছু একটার শব্দে তার তন্দ্রা টুটে যায়। শব্দ অনুসরণ করে তিনি দেখতে পান যে, একটি গাভী একটি মসৃণ শিলাখণ্ডের উপর বাট থেকে দুধ ঢালছে; এই গাভীটি তারই গোয়ালঘর থেকে কিছুদিন আগে হারিয়ে যায়। গাভী আর সেই সুন্দর শিলাখণ্ডটি নিয়ে তিনি বাড়ি ফেরেন। সেদিন রাতেই তিনি স্বপ্নে দেখতে পান, এক মহাপুরুষ তাকে বলছেন যে, শিলাখণ্ডটি একটি দেব বিগ্রহ। এ বিগ্রহ যেখান থেকে নিয়ে এসেছেন সেখানে রেখে তার উপর একটি মন্দির নির্মাণ করতে হবে। মন্দিরের নাম হবে আদিনাথ মন্দির। এ আদিনাথের (শিবের) ১০৮ নামের মধ্যে "মহেশ" অন্যতম। আর এই মহেশ নাম হতেই এই স্থান পরবর্তীকালে মহেশখালী হয়ে যায়। আবার, এটি প্রায় ২০০ বছর আগে মহেশখালী নামে পরিচিত হয়ে উঠে, বৌদ্ধ সেন মহেশ্বর দ্বারাই এটির নামকরণ হয়েছিল বলেও অনেকের ধারণা। === জনসংখ্যা === ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী মহেশখালী উপজেলার জনসংখ্যা ৩,২১,২১৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৬৯,৩১০ জন এবং মহিলা ১,৫১,৯০৮ জন। এ উপজেলার ৯০.০৮% মুসলিম, ৭.৮০% হিন্দু, ১.৩০ বৌদ্ধ এবং ০.৮২% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। == ভ্রমণ পরিকল্পনা == কক্সবাজার থেকে গিয়ে দিনে ঘুরে চলে আসা সম্ভব। ফেরার সময় বিকালে ট্রলার পাবেন, তবে চট্টগ্রাম পর্যন্ত নয়। পেকুয়া, মগনামা ঘাট পার করে দিবে, সেখান থেকে বাসে করে চট্টগ্রাম আসতে পারেন। কেউ কক্সবাজার ভ্রমণে গেলে আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনায় মহেলখালী রাখতে পারেন। == কীভাবে যাবেন == মহেশখালীতে যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে কক্সবাজার সড়ক, রেল এবং আকাশপথে যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী বাসগুলোর মধ্যে গ্রিন লাইন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, সোহাগ পরিবহন, এস.আলম পরিবহন, দেশ ট্রাভেলস ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। শ্রেণী ভেদে বাসগুলোর প্রতি সীটের ভাড়া ৯০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকার পর্যন্ত। ঢাকা থেকে ট্রেনে কক্সবাজার ভ্রমণ করতে চাইলে কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর রেলস্টেশেন হতে সোনার বাংলা, সুবর্ন এক্সপ্রেস, তূর্ণা-নিশীথা, মহানগর প্রভাতী/গোধূলী, চট্রগ্রাম মেইলে করে চট্রগ্রাম রেল স্টেশন এ নেমে সেখান থেকে বাসে করে কক্সবাজার। এছাড়া বাংলাদেশ বিমান, নভো এয়ার,ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে কক্সবাজার বিমান পরিচালনা করে থাকে। কক্সজবাজার শহরের যেকোন জায়গা থেকে মহেশখালী যাবার জেটিতে (৬ নং ঘাট) চলে আসুন। তারপর লোকাল ট্রলার বা স্পীড বোটে ৭০-৮০ টাকা ভাড়ায় মহেশখালী আসবেন। চাইলে স্পিডবোট রিজার্ভ নিতে পারবেন। মহেশখালি এসে সবকিছু ঘুরে দেখতে এক বা দুজন হলে একটা রিক্সা (ভাড়া ১৫০-১৭০ টাকা) অথবা ৫-৭ জন হলে অটো/ইজিবাইক ভাড়া (৩০০-৩৫০ টাকা) করে নিবেন। তবে ভালো করে দরদাম করে নেবেন, নইলে ভোগান্তিতে পড়তে পারেন। == দর্শনীয় স্থান == * '''বড় রাখাইন পাড়া বৌদ্ধ মন্দির''' * '''[[আদিনাথ মন্দির]]''' * '''লিডারশীপ ইউনিভার্সিটি কলেজ''' * '''[[সোনাদিয়া দ্বীপ ]]''' এছাড়া মহেশখালীর আদিনাথ বাজার, জয়ের খাতা, হরিয়ার চরা, জেমঘাট, পাকুয়া, মাতার বাড়ি, পশ্চিমপাড়া প্রভৃতি জায়গাগুলোও চমৎকার। == থাকার ব্যবস্থা == মহেশখালীতে রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা আছে। হোটেল সি গার্ডেন ভালোমানের হোটেল। কক্সবাজার শহরের কলাতলীতেও ভালোমানের হোটেল আছে। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের মোটেল শৈবাল, লাবণী, প্রবাল ছাড়াও বেসরকারি হোটেলগুলোর মধ্যে হোটেল সী গাল, হোটেল সী প্যালেস, মিডিয়া ইন্টারন্যাশনাল, জিয়া গেস্ট হাউজ, সোহাগ গেস্ট হাউজ, গ্রীন অবকাশ রিসোর্ট, নিট বেল রেস্টহাউজ রয়েছে। এ সকল হোটেলে ৩০০ থেকে ৩০০০ টাকায় রাত্রিযাপন করা যায়। == খাওয়া দাওয়া == আদিনাথ মন্দির থেকে নেমে আসলেই জেলে পাড়া। জেলেদের জীবনযাপনের সাথে মেশার অপূর্ব সুযোগ রয়েছে। সমুদ্রের পাড়ে দেখা যায় বিচিত্র শামুক আর ঝিনুক। যে-কোন রেস্তোঁরায় কম দামে মজাদার রূপচাঁদা কিংবা কোরালের ন্যায় মজার মজার সামুদ্রিক মাছ খাবার ব্যবস্থা আছে। শুঁটকিও খাওয়া যায়। {{এর অংশ|কক্সবাজার জেলা}} na6opyy9j3w4bhwfolarx97wc5h53nu রামু উপজেলা 0 576 25044 22610 2022-08-13T01:11:26Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''রামু''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[কক্সবাজার জেলা|কক্সবাজার জেলার]] অন্তর্গত একটি উপজেলা। == জানুন == কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার পূর্বে ২১°১৭′ থেকে ২১°৩৬′ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°০০′ থেকে ৯২°১৫′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে অবস্থিত রামু উপজেলার আয়তন ৩৯১.৭১ বর্গ কিলোমিটার। ১৯০৮ সালে রামু থানা গঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়। রামু উপজেলায় বর্তমানে ১১টি ইউনিয়ন রয়েছে। === নামকরণ === আরাকানের রাম রাজবংশের নামে এই এলাকার নামকরণ হয় বলে জনশ্রুতি আছে। মুঘলদের চট্টগ্রাম বিজয়কালে (১৬৬৬) রামুতে বুদ্ধের ১৩ ফুট উঁচু একটি ব্রোঞ্জমূর্তি পাওয়া যায়। এটিই বাংলাদেশে উদ্ধারকৃত সর্ববৃহৎ বুদ্ধমূর্তি। কথিত আছে, রামকোটে অপহৃতা সীতার সঙ্গে রামচন্দ্রের মিলন ঘটে এবং সেখানে একসময় সীতার ব্যবহৃত শিলপাটা রক্ষিত ছিল। === জনসংখ্যা === ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রামু উপজেলার জনসংখ্যা ২,৬৬,৬৪০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৩৫,০০০ জন এবং মহিলা ১,৩১,৬৪০ জন। মোট জনসংখ্যার ৯২% মুসলিম, ৪% হিন্দু, ৩% বৌদ্ধ এবং ১% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। == কীভাবে যাবেন == ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়ক ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। কক্সবাজার থেকে যে কোন যানবাহনে রামু যাওয়া যায়। == দর্শনীয় স্থান == * '''[[হিমছড়ি]]''' সড়কপথে কক্সবাজার কলতলী থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। একই সাথে প্রাকৃতিক ঝর্ণা ও সমুদ্র সৈকত উপভোগ করতে পারেন হিমছড়িতে। * '''[[হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান]]''' কক্সবাজার শহর থেকে যে কোন যানবাহন যোগে সড়ক পথে হিমছড়ি যাওয়া যায়। কক্সবাজারের কলাতলী স্ট্যান্ড থেকে অটোরিক্সা অথবা চাঁদের গাড়িতে করে ১৫ মিনিটে হিমছড়ি পৌঁছানো সম্ভব। * '''শ্রী শ্রী রামকোট তীর্থ ধাম''' সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * '''রাংকূট বৌদ্ধ বিহার''' সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * '''লামার পাড়া বৌদ্ধ বিহার''' সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * '''উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র ১০০ ফুট শয্যা বিশিষ্ট বৌদ্ধ মূর্তি''' সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * '''রামু সীমা বিহার''' সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ১ কিলোমিটার দূরে রামু চৌমুহনী সংলগ্ন অবস্থিত। * '''লাল চিং/সাদা চিং''' সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ১ কিলোমিটার দূরে রামু চৌমুহনী সংলগ্ন অবস্থিত। * '''রামু জাদী পাহাড়''' সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * '''রামু রাবার বাগান''' সড়কপথে রামু চৌমুহনী থেকে ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * '''নারিকেল বাগান''' সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। == কোথায় থাকবেন == রামু উপজেলায় রাত্রিযাপনের জন্য খুনিয়াপালং ইউনিয়নের পেঁচার দ্বীপে মারমেইড বীচ রিসোর্ট, মারমেইড ইকো রিসোর্ট, সাম্পান ক্যাফে ও রিসোর্ট রয়েছে। এছাড়া রামু চৌমুহনী, চেরাংঘাটা, ঈদগড় ও উপজেলা গেইটে সুলভে থাকার মত হোটেল রয়েছে। == খাওয়া দাওয়া == রামু উপজেলার পেঁচার দ্বীপ, চৌমুহনী, চেরাংঘাটা, ঈদগড় ও উপজেলা গেইটে সুলভে খাওয়ার মত রেস্তোরাঁ রয়েছে। {{এর অংশ|কক্সবাজার জেলা}} 1w01p12c25mt4uywppem5fqow18qcu1 সন্দ্বীপ উপজেলা 0 619 25056 24864 2022-08-13T01:19:39Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার|সন্দ্বীপ উপজেলার ব্যানার.jpg}} '''সন্দ্বীপ''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম জেলার]] অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রাচীন একটি দ্বীপ। == জানুন == চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে নৌপথে প্রায় ৫০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্ব কোণে ২২°১৬′ থেকে ২২°৪৩′ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°১৭′ থেকে ৯১°৩৭′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে অবস্থিত সন্দ্বীপ উপজেলার আয়তন পঞ্চদশ শতাব্দীতে প্রায় ৬৩০ বর্গমাইলের হলেও ক্রমাগত নদী ভাঙনের কারণে বর্তমানে এটি মাত্র ৮০ বর্গমাইলের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপে পরিণত হয়েছে। ১৯৫৪ সালের পূর্ব পর্যন্ত সন্দ্বীপ [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী জেলার]] অন্তর্ভুক্ত থাকলেও পরবর্তিতে একে চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সন্দ্বীপ থানা গঠিত হয় ১৯৮৪ সালে সন্দ্বীপ থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়। সন্দ্বীপ উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়ন রয়েছে। === নামকরণ === সন্দ্বীপের নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে বিভিন্ন মতামত শোনা যায়। কারও কারও মতে বার আউলিয়ারা চট্টগ্রাম যাত্রার সময় এই দ্বীপটি জনমানুষহীন অবস্থায় আবিস্কার করেন এবং নামকরণ করেন 'শুণ্যদ্বীপ', যা পরবর্তীতে 'সন্দ্বীপে' রুপ নেয়। ইতিহাসবেত্তা বেভারিজের মতে চন্দ্র দেবতা 'সোম' এর নামানুসারে এই এলাকার নাম 'সোম দ্বীপ' হয়েছিল যা পরবর্তীতে 'সন্দ্বীপে' রুপ নেয়। কেউ কেউ দ্বীপের উর্বরতা ও প্রাচুর্যের কারণে দ্বীপটিকে 'স্বর্ণদ্বীপ' আখ্যা প্রদান করেন। উক্ত 'স্বর্ণদ্বীপ' হতে 'সন্দ্বীপ' নামের উৎপত্তি হয়েছে বলেও ধারণা করা হয়। দ্বীপের নামকরণের আরেকটি মত হচ্ছে পাশ্চাত্য ইউরোপীয় জাতিগণ বাংলাদেশে আগমনের সময় দূর থেকে দেখে এই দ্বীপকে বালির স্তুপ বা তাদের ভাষায় 'স্যান্ড-হীপ' (Sand-Heap) নামে অভিহিত করেন এবং তা থেকে বর্তমান 'সন্দ্বীপ' নামের উৎপত্তি হয়। === জনসংখ্যা === ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী সন্দ্বীপ উপজেলার জনসংখ্যা ২,৭৮,৬০৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,২৮,৬৫৬ জন এবং মহিলা ১,৪৯,৯৪৯ জন। == ভ্রমণ মৌসুম == ভ্রমণের আদর্শ সময় শীতকাল। বছরের বাকিটা সময় জলপথ বেশ উত্তাল থাকে। == কীভাবে যাবেন == সন্দ্বীপ যেতে সড়কপথে ঢাকা-চট্টগ্রামগামী যেকোন দূরপাল্লার বাসে যেতে হবে। নামতে হবে কুমিরা। আপনার বাসকে কুমিরা স্টিমার ঘাট যাবার স্ট্যান্ডে নামিয়ে দিতে বলুন। সেখান থেকে অটো বা রিক্সায় করে যেতে হবে কুমিরা স্টিমার ঘাটে। এখান থেকে যেতে হবে জলপথে সন্দ্বীপ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাট। মূল ভূখণ্ড থেকে সন্দ্বীপে যাওয়ার একমাত্র পথ এই জলপথ। কুমিরা স্টিমার ঘাট থেকে সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাটের যাওয়ার দ্রুততম উপায় স্পিড বোট। যেতে সময় লাগে আধা ঘণ্টার মত, ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ৩০০ টাকা। স্পিড বোটের জন্য আপনাকে প্রথমে লাইন ধরে সিরিয়াল নিতে হবে। এরপর মূল ঘাটে গিয়ে অপেক্ষা করতে হবে আপনার সিরিয়াল অনুযায়ী স্পিড বোটে উঠার জন্য। এছাড়াও সময়ে সময়ে ট্রলার ছেড়ে যায় কুমিরা স্টিমার ঘাট থেকে, যাতে যেতে বেশ সময় লাগে। সন্দ্বীপের ভেতর অভ্যন্তরীণ ভ্রমণে ব্যবহার করুন ভাড়ায় চালিত সিএনজি। == ভ্রমণ পরিকল্পনা == সন্দ্বীপে দিনে গিয়ে দিনে ফেরার ভ্রমণ পরিকল্পনা করা যেতে পারে। আবার একরাত সন্দ্বীপে থাকার পরিকল্পনাও করা যেতে পারে। দিনে গিয়ে দিনে ফিরতে চাইলে ঢাকা হতে আগের রাতে যথাসম্ভব আগের বাসে উঠতে হবে। সকাল সকাল কুমিরা স্টিমার ঘাট পৌঁছে সন্দ্বীপ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সন্দ্বীপ ভ্রমণ করুন। আবার বিকাল বিকাল মূল ভূখণ্ডে ফিরে আসুন এবং সীতাকুণ্ড হতে ঢাকার বাস ধরুন। সন্দ্বীপে একদিনের ভ্রমণে অবশ্যই দিনের ভেতর মূল ভূখণ্ডে ফেরত আসুন, শেষ স্পিড বোট ছাড়ার সময়সূচি জেনে তারপর ভ্রমণ করুন। এছাড়া চট্টগ্রাম বা সীতাকুণ্ড ভ্রমণ করেও সন্দ্বীপকে ভ্রমণের তালিকায় রাখতে পারেন। == দর্শনীয় স্থান == * কুমিরা স্টিমার ঘাটের আশেপাশে চোখে পড়বে জাহাজ ভাঙ্গা শিল্প। কুমিরা স্টিমার ঘাট ছেড়ে যাবার ও ফিরে আসার সময় চোখে পড়বে সীতাকুণ্ড রেঞ্জের পাহাড়গুলো। * সন্দ্বীপে মরিয়ম বিবি সাহেবানী মসজিদ। * সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাটের প্রাকৃতিক পরিবেশ- ম্যানগ্রোভ বেষ্টনী। এবং বিশেষভাবে সন্দ্বীপের পশ্চিম পাড়ের প্রাকৃতিক পরিবেশ, সন্দ্বীপ ভ্রমণের বেশি সময় এখানেই অতিবাহিত করতে পারেন। == কোথায় থাকবেন == সন্দ্বীপের মূল শহর এলাকা এনাম-নাহার মোড়ে রয়েছে ২/১ টি হোটেল। এছাড়াও আরও এগিয়ে সেনেরহাট এলাকায় রয়েছে একটি উন্নত মানের হোটেল। এছাড়া অনুমতি নিয়ে থাকতে পারেন উপজেলা পরিষদের ডাক বাংলোতে (মাহমুদুর রহমান {{ফোন|+৮৮০১৮১১৩৪১৭২২}})। == খাওয়া দাওয়া == সেনেরহাটে, উপজেলা পরিষদের ডাক বাংলোর আশেপাশে মোটামুটি মানের কয়েকটি খাবার হোটল রয়েছে (যেমন: সোহরাবের হোটেল)। সন্দ্বীপের মোড়ে মোড়ে পাওয়া যায় সিঙ্গারা। == পরামর্শ == সন্দ্বীপে বিদ্যুতের সমস্যা রয়েছে। স্পিড বোটে জলপথে ভ্রমণের সময় অবশ্যই বোটে রাখা লাইফ জ্যাকেট পরিধান করুন। অনেক সময় আবহাওয়ার কারণে নৌযান চলাচল বন্ধ থাকে। এজন্য হাতে বাড়তি একদিন সময় নিয়ে ভ্রমণ করতে চেষ্টা করুন। {{এর অংশ|চট্টগ্রাম জেলা}} 7u95sa4fp2rawvpjo3ahnpwoue5p2p2 বাঘাইছড়ি উপজেলা 0 1304 25064 22698 2022-08-13T01:24:42Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''বাঘাইছড়ি''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[রাঙ্গামাটি জেলা|রাঙ্গামাটি জেলার]] অন্তর্গত একটি উপজেলা। == জানুন == রাঙ্গামাটি জেলা সদর থেকে প্রায় ১৪৬ কিলোমিটার উত্তরে ২৩°০৪′ থেকে ২৩°৪৪′ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°০৫′ থেকে ৯২°২৪′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে অবস্থিত বাঘাইছড়ি উপজেলার আয়তন ১৯৩১.২৮ বর্গ কিলোমিটার। ১৯৬৮ সালের ৮ আগস্ট বাঘাইছড়ি থানা গঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়। এ উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। === নামকরণ === বাঘাইছড়ি উপজেলার কাচালং এলাকা গভীর অরণ্যে ঢাকা ছিলো বলে এখানে বাঘের উপদ্রব বেশি ছিল। সে সাথে এ উপজেলায় বিভিন্ন পাহাড়ী ছড়া থাকায় এর নামকরণ করা হয় ''বাঘাইছড়ি''। === জনসংখ্যা === ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাঘাইছড়ি উপজেলার জনসংখ্যা ৯৪,৩৮০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৮,২৯৭ জন এবং মহিলা ৪৬,০৮৩ জন। মোট জনসংখ্যার ২৩.৩২% মুসলিম, ৫.৫০% হিন্দু, ৬৯.৬৯% বৌদ্ধ এবং ১.৪৯% খ্রিস্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী রয়েছে। এ উপজেলায় প্রধানত বাঙালি ও চাকমা সম্প্রদায়ের লোকজন বসবাস করে। == কীভাবে যাবেন == ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে খাগড়াছড়ি জেলা হয়ে বাস যোগে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রাঙ্গামাটি শহর থেকে বাঘাইছড়ি যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম নৌপথ। শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, রিজার্ভ বাজার ইত্যাদি এলাকা থেকে লঞ্চ বা ইঞ্জিন চালিত বোট যোগে বরকল যাওয়া যায়। == দর্শনীয় স্থান == {{মানচিত্রের কাঠামো|23.1500|92.1917|জুম=11}} * {{দেখুন | নাম=[[কাপ্তাই হ্রদ]] | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা= | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | সময়সূচী= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই হ্রদ | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা=2018-08-19 | বিবরণ=বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। }} * {{দেখুন |নাম= [[সাজেক ভ্যালি]] | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক ইউনিয়ন | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | সময়সূচী= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া=সাজেক ভ্যালি | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা=2018-08-19 | বিবরণ= ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে শান্তি পরিবহন গাড়ি করে দীঘিনালা নেমে তারপর দীঘিনালা থেকে মোটর সাইকেল অথবা জীপ গাড়ি করে মাচালং বাজারে গিয়ে সেখান থেকে রুইলুই সাজেক মোটর সাইকেল বা জীপ গাড়ি করে সাজেক যেতে হবে। }} * {{দেখুন | নাম=আর্য্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=বাঘাইছড়ি ইউনিয়ন | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | সময়সূচী= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা=2018-08-19 | বিবরণ=বাঘাইছড়ি উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মোটরসইকেল বা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। }} * {{দেখুন| নাম=[[হাজাছড়া ঝর্ণা]] | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=বাঘাইহাট, সাজেক | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ=মূল রাস্তা হতে ১৫ মিনিট ঝিরিপথ ধরে হেঁটেই পৌঁছানো যায় ঝর্ণার পাদদেশে। | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | সময়সূচী= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া=হাজাছড়া ঝর্ণা | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} == কোথায় থাকবেন == * {{রাত্রিযাপন| নাম=জেলা পরিষদ বিশ্রামাগার | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ=রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণাধীন। }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=উন্নয়ন বোর্ড বিশ্রামাগার | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=আমতলী ফরেস্ট রেস্ট হাউজ | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=দূরছড়ি, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=আল করিম আবাসিক হোটেল | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=চৌমুহনী মার্কেট, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=আল মঈনুল আবাসিক হোটেল | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=চৌমুহনী মার্কেট, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=আলো রিসোর্ট | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=জল বুক ইকো কটেজ | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=সাজেক রিসোর্ট | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ=সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত। }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=রুন ময় | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ=সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত। }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=রক প্রশান্তি | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ=সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত। }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=সারা রিসোর্ট | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=তং রিসোর্ট | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} * {{রাত্রিযাপন| নাম=ইমান নুয়েল রিসোর্ট | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন= | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | আগমন= | প্রস্থান= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ= }} {{এর অংশ|রাঙ্গামাটি জেলা}} 7sjtfs3u4azphwa9yauoyrw8gaxh9ug আখাউড়া উপজেলা 0 1605 25041 24589 2022-08-13T01:07:16Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''আখাউড়া উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি উপজেলা যা [[চট্টগ্রাম বিভাগ|চট্টগ্রাম বিভাগের]] [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা]]র অন্তর্ভূক্ত। ২৩°৪৭′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৩°৫৪′ উত্তর অক্ষাংশে এবং ৯১°০৭′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯১°১৫′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে বিস্তৃত এই উপজেলার পূর্বে [[ভারত|ভারতের]] [[ত্রিপুরা|ত্রিপুরা রাজ্য]]; পশ্চিমে [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা|ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর]] ও [[কসবা উপজেলা]]; উত্তরে [[বিজয়নগর উপজেলা]] ও দক্ষিণে [[কসবা উপজেলা]] অবস্থিত। এই উপজেলাটি রাজধানী [[ঢাকা]] থেকে ১৬০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া]] থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। == কীভাবে যাবেন? == === সড়কপথ === ঢাকা থেকে আখাউড়ার সাথে সড়ক ও রেল উভয় পথেই যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। সড়ক পথের চেয়ে রেল পথে যাতায়াতই সুবিধাজনক। এছাড়াও, জেলা শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয়েও এখানে সহজেই আসা যায়। আখাউড়া ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসগুলো প্রধান সায়েদাবাদ ও কমলাপুর থেকে ছাড়ে। এছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে আরও কিছু কাউন্টার রয়েছে। তবে সায়েদাবাদের চেয়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলোর যাত্রীসেবার মান ভালো। ঢাকা থেকে আখাউড়া রুটের নির্দিষ্ট কোনো ট্রেন নেই। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী রুটের ট্রেনগুলো আখাউড়া স্টেশনে যাত্রী ওঠানামা করিয়ে থাকে। === নৌপথ === এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ-যোগাযোগ নেই। তবে, নদী ও হাওড় পথে নিকটবর্তী এলাকা হতে ক্ষুদ্রাকৃতির সাধারণ ও ইঞ্জিন চালিত নৌযান চলাচল করে। === আকাশপথ === এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে, বিমানে ঢাকায় এসে সেখান থেকে সড়ক বা রেলপথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয়ে বা সরাসরি আসা যায়। ourduaxu77cd6fq48ax233gyejgy2cb নবীনগর উপজেলা 0 1615 25061 24593 2022-08-13T01:23:07Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''নবীনগর উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[চট্টগ্রাম বিভাগ|চট্টগ্রাম বিভাগের]] [[ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা|ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার]] অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ২৩°৪৫′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৪°০০′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°৫০′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯১°৫১′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত এই উপজেলাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হতে ৭৬ কিলোমিটার দূরে জেলার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত। এর উত্তরে [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা|ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সদর]], [[আশুগঞ্জ উপজেলা|আশুগঞ্জ]] ও [[রায়পুরা উপজেলা]]; দক্ষিণে [[মুরাদনগর উপজেলা]]; পূর্বে [[কসবা উপজেলা|কসবা]] ও [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[বাঞ্ছারামপুর উপজেলা|বাঞ্ছারামপুর]] ও [[রায়পুরা উপজেলা]]। == বৈশিষ্ট্য == ==কীভাবে যাবেন== ===বাসে করে=== ঢাকা থেকে ১৬০ কিলোমিটার দূরে এইস্থানটিতে সড়কপথে আসা যায়। ===রেলে করে=== ঢাকা-সিলেট বা ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনে আশুগঞ্জ বা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া এসে এখানে আসা যায়। ==ঘুরে দেখুন== === দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা === * শাহাপুর মসজিদ (১৮৭৬); * মুন্সেফ আদালত (১৮৮৪); * দক্ষিণ পাড়া মসজিদ – আহাম্মদপুর); * বিদ্যাকুট সতীদাহ স্মৃতি মন্দির; * নবীনগর মঠ; * পরিত্যক্ত জমিদার বাড়ি; * কামিনী বালা দেবী আনন্দ আশ্রম; * নাটঘর শিবমূর্তি (সপ্তম শতাব্দী); * কষ্টি পাথরের বিষ্ণুমূর্তি (সপ্তম শতাব্দী) – বাঘাউড়া গ্রাম; * কষ্টি পাথরের বিষ্ণুমূর্তি (সপ্তম শতাব্দী) – সাতমোড়া গ্রাম। == খাওয়া-দাওয়া == == থাকা ও রাত্রি যাপন == == জরুরি নম্বরসমূহ == {{এর অংশ|ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা}} hpcnzogt453qk0srvj7ee2730mta3y8 ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা 0 1619 25073 24551 2022-08-13T01:44:05Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[চট্টগ্রাম বিভাগ|চট্টগ্রাম বিভাগের]] [[ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা|ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার]] অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ২৪°০৫′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৪°১৬′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯১°০২′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯১°২০′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত এই উপজেলাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হতে ২৯ কিলোমিটার দূরে জেলার উত্তর প্রান্তে অবস্থিত। এর উত্তরে [[সরাইল উপজেলা|সরাইল]] ও [[নাসিরনগর উপজেলা]]; দক্ষিণে [[আখাউড়া উপজেলা|আখাউড়া]], [[কসবা উপজেলা|কসবা]] ও [[নবীনগর উপজেলা]]; পূর্বে [[আখাউড়া উপজেলা|আখাউড়া]] ও [[বিজয়নগর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[আশুগঞ্জ উপজেলা|আশুগঞ্জ]] ও [[নবীনগর উপজেলা]]। == বৈশিষ্ট্য == ==কীভাবে যাবেন? == ===আকাশপথ=== এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়; নিকটবর্তী বিমানবন্দর ঢাকায় এসে সেখান থেকে সড়ক পথে এখানে আসতে হবে। ===সড়কপথ === ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাথে সড়ক ও রেল উভয় পথেই যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। সড়ক পথের চেয়ে রেল পথে যাতায়াতই সুবিধাজনক। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসগুলো প্রধানত সায়েদাবাদ ও কমলাপুর থেকে ছাড়ে। এছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে আরও কিছু কাউন্টার রয়েছে। তবে সায়েদাবাদের চেয়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলোর যাত্রীসেবার মান ভালো। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রুটে তিতাস কমিউটার নামক একটি নির্দিষ্ট ট্রেন আছে। এছাড়াও ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী রুটের ট্রেনগুলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রী ওঠানামা করিয়ে থাকে। ===নৌপথ === এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। {{এর অংশ|ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা}} py1ni49oqhwunx6o9d7nvakjawiy1sc জামালগঞ্জ উপজেলা 0 1635 25049 22371 2022-08-13T01:14:54Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার|BD Surma 7.jpg}} '''জামালগঞ্জ উপজেলা''' বাংলাদেশের [[সুনামগঞ্জ জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ৩৩৮.৭৪ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২৪°৫০′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৫°০৪′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯১°০৫′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯১°১৯′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত যার উত্তরে [[তাহিরপুর উপজেলা|তাহিরপুর]] ও [[বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা]]; দক্ষিণে [[খালিয়াজুরী উপজেলা|খালিয়াজুরী]] ও [[দিরাই উপজেলা]]; পূর্বে [[সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[মোহনগঞ্জ উপজেলা|মোহনগঞ্জ]] ও [[ধর্মপাশা উপজেলা]]। == দর্শনীয় স্থানসমূহ == * [[হালির হাওর]] * জগন্নাথ জিউর আখড়া। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;চিকিৎসা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জঃ +৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * জেলা প্রশাসকঃ ☎ ০৮৭১-৬২০০০, মোবাইল : +৮৮০১৭১৩-৩০১ ১৭৮; * ওসি জামালগঞ্জঃ +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৪২৬। {{এর অংশ|সুনামগঞ্জ জেলা}} m6fsr4htsly5ekq0g4dzyfi9ogremam মনপুরা উপজেলা 0 1641 25045 22500 2022-08-13T01:12:16Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki '''মনপুরা উপজেলা''' বাংলাদেশের [[ভোলা জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ৩৭৩.১৯ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°০৬′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২২°২৬′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°৫২′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯১°০১′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[তজুমদ্দিন উপজেলা]]; দক্ষিণে [[বঙ্গোপসাগর]]; পূর্বে [[হাতিয়া উপজেলা]] ও পশ্চিমে [[লালমোহন উপজেলা|লালমোহন]] ও [[চরফ্যাশন উপজেলা]]। == কীভাবে যাবেন? == প্রাকৃতির অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি মনপুরা হচ্ছে বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপজেলা ভোলার একটি দ্বীপ যা জেলা সদর থেকে প্রায় ৮০ কি: মি: দুরত্বে সাগরের বুকে বিচ্ছিন্ন অবস্থানে অবস্থিত। দেশের যেকোনো স্থান থেকে এখানে আসতে হলে নৌপথ ব্যবহার করতে হয়। ঢাকা থেকে সরাসরি লঞ্চ যোগে মনপুরাতে আসা যায়। ঢাকার সদর ঘাট থেকে বিকাল সাড়ে ৫টায় হাতিয়ার উদ্দ্যেশে লঞ্চ ছেড়ে যায়, যা সকাল ৭টায় মনপুরায় পৌছে। এছাড়াও ভোলা থেকে প্রথমে গাড়ীতে করে কুঞ্জের হাট, কুঞ্জের হাট থেকে মিশুক অথবা রিক্সা যোগে তজুমদ্দিন, তজুমদ্দিন ঘাট থেকে সি-ট্রাক যোগে মনপুরাতে আসা যায়। * রামনেওয়াজ লঞ্চ ঘাট থেকে ঢাকা লঞ্চ যোগে - প্রতিদিন দুপুর ২টা, ঢাকা থেকে মনপুরা প্রতিদিন বিকাল ৫ ঘটিকায় লঞ্চ যাতায়াত করে। * হাজিরহাট লঞ্চ ঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ১০ ঘটিকায় এবং রামনেওয়াজ লঞ্চ ঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ১১ ঘটিকায় সিট্রাক যোগে তজুমদ্দিন একটি সিট্রাক যাতায়াত করে। একই সিট্রাক প্রতিদিন বিকাল ৩ ঘটিকায় তজুমদ্দিন থেকে মনপুরার উদ্যেশ্যে ছেড়ে আসে। * সাকুচিয়ার জনতা লঞ্চ ঘাট থেকে প্রতিনি সকাল ৯ ঘটিকায় এবং দুপুর ২ ঘটিকায় চরফ্যাশনের উদ্যেশ্যে লঞ্চ যাতায়াত করে এবং চরফ্যাশন বেতুয়া ঘাট প্রতিদিন সকাল ১০ ঘটিকায় ও সাড়ে ১২টায় লঞ্চ মনপুরার জনতা ঘাটের উদ্যেশ্যে ছেড়ে আসে। বিকাল ৩ ঘটিকায় বেতুয়া থেকে ছেড়ে আসে , বিকাল ৪ ঘটিকায় দক্ষিণ সাকুচিয়া জনতা বাজার লঞ্চ ঘাটে ভীরে। সেখান থেকে মটর সাইকেল যোগে মনপুরা উপজেলা সদরে আসা যায়। == দর্শনীয় স্থানসমূহ == # মনপুরা ল্যান্ডিং স্টেশন #: মনপুরা শহরের প্রায় ৫ শত গজ পশ্চিমে মেঘনা নদীর কিনারায় প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত হয় ল্যান্ডিং স্টেশনটি। ২০০৫ সালের শেষের দিকে ল্যান্ডিং স্টেশনের কাজ শুরু হয় যেনো যাত্রীবাহী সী-ট্রাক সহ অন্যান্য লঞ্চ-নোঙ্গরের পাশাপাশি যাত্রীদের উঠানামায় দারুণ সুবিধার্থে ল্যান্ডিং ষ্টেশনটি নির্মিত হয়। কিন্তু মেঘনার প্রচন্ড স্রোতের তীব্রতায় ল্যান্ডিং স্টেশনের সামনের ৪টি পিলার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। একপর্যায়ে পিলারগুলো নদী থেকে উঠিয়ে পুনরায় স্থাপন করা হয়। সী-ট্রাকসহ অন্যান্য যাত্রীবাহী লঞ্চ , ট্রলার পিলারের সাথে বেধে নঙ্গর করে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য এটি নির্মিত হলেও বর্তমানে সে ব্যাপারে কোন কাজে আসছেনা। তবে, মনপুরাবাসী একদিকে নিরাশ হলেও অন্যদিকে বিকালের আড্ডায় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিয়েছেন ল্যান্ডিং স্টেশনকে। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী বিনোদন কেনদ্র হিসেবে এখানে ঘুড়তে আসে। পড়ন্ত বিকেলে এখানকার আড্ডায় পর্যটনের একটি উপাদান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সূর্য অস্ত যাওয়ার অপরুপ দৃশ্য। এখানকার হাজার হাজার মানুষের মনকে প্রফুল্ল করতে কোটি কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত এই স্থাপনাটি বর্তমানে রাক্ষুসে মেঘনার যাতাকলে পিষ্ট। হাজিরহাট সদর থেকে পায়ে হেঁটে মাত্র ৫ মিনিটে ল্যান্ডিং স্টেশনে যাওয়া যায়। # উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়ন ক্রসডেম এলাকা #: মনপুরা উপজেলার একটি পর্যটন এলাকা হচ্ছে ক্রসডেম এলাকা। এখানে প্রায় সময় হরিন দেখা যায় এবং প্রতিদিন সূর্যাস্ত দেখা যায়। উপজেলা সদর থেকে ৫ কি:মি: দক্ষিনে উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়ন; এটির শুরুতেই ক্রসডেম এলাকা। সদর থেকে রিক্সা, মোটর সাইকেল দিয়ে যাওয়া যায়। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == মনপুরায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো - হাজিরহাট, মনপুরা, ভোলা; মোবাইল: +৮৮০১৯৩৪-১৭৫ ৩৬৯। # পানি উন্নয়ন বোর্ড ডাকবাংলো - হাজিরহাট, মনপুরা, ভোলা; মোবাইল: +৮৮০১৯২৩-৩৭৬ ৩৬৫। # কারিতাস ডাক বাংলো - হাজিরহাট, মনপুরা, ভোলা; মোবাইল: +৮৮০১৯২৩-৩৭৬ ৩৬৫। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * ইউ.এন.ও. মনপুরা: ☎ ০৪৯২৬-৫৬০০১ (অফিস), মোবাইল: +৮৮০১৭১২-৬০২ ৪০৮; * ওসি মনপুরা: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩০৬। {{এর অংশ|ভোলা জেলা}} 8qns7hxz5e8lnebdx98f2bfojtmxi5x ভোলা সদর উপজেলা 0 1644 25060 22468 2022-08-13T01:22:04Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki '''ভোলা সদর উপজেলা''' বাংলাদেশের [[ভোলা জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ৪১৩.১৬ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°৩২′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২২°৫২′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°৩২′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০°৪৪′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা|মেহেন্দীগঞ্জ]] ও [[লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা]]; দক্ষিণে [[বাউফল উপজেলা|বাউফল]] ও [[বোরহানউদ্দিন উপজেলা]]; পূর্বে [[দৌলতখান উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা|মেহেন্দীগঞ্জ]], [[বরিশাল সদর উপজেলা|বরিশাল সদর]] ও [[বাকেরগঞ্জ উপজেলা]]। == কীভাবে যাবেন? == ভোলা জেলাটি একটি দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। তবে, রেল এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। === জলপথে === ঢাকা সদর ঘাঁট থেকে সন্ধ্যা ৭:০০ টা থেকে ৮:০০ টার মধ্যে এম ভি ভোলা, শ্রী নগর, এম ভি বালিয়া, লালি, সম্পদ প্রভৃতি লঞ্চ দ্বারা সরাসরি ভোলা আসতে পারেন। বরিশাল লঞ্চঘাট থেকে লঞ্চযোগে ভেদুরিয়া লঞ্চঘাট হয়ে মাহিন্দ্রায় অথবা বোরাকে ভোলা শহরে আসা যায়। === সড়ক পথে === ঢাকার সায়দাবাদ/যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসা বাস যোগে ফেরী পারাপারের মাধ্যমে ভোলা আসতে পারেন। === বিমান পথে === সরাসরি বিমানে আসা যায় না; তবে বরিশাল হয়ে সড়ক বা নৌপথে ভোলায় আসা যায়। == দর্শনীয় স্থানসমূহ == # তুলাতুলি টুরিষ্ট স্পট #: অটোতে নতুন বাজার হয়ে তুলাতুলি শাহবাজপুর পার্কে আসা যায়। মাঝের চর বিনোদনের জন্য ট্রলারে নদীল অপর পারে যেতে হবে। # বুড়ি মসজিদ; # রজনী করের বাসভবন (বর্তমানে ফজিলাতুন্নেসা মহিলা কলেজের ছাত্রী নিবাস); # পঞ্চরত্ন মঠ। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == ভোলায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো - ভোলা। # হোটেল জেড ইন্টারন্যাশনাল - সদর, ভোলা। == জরুরি নম্বরসমূহ == * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, ভোলা সদর: মোবাইল: +৮৮০১৭১২-৬৪৫ ২৫২; {{এর অংশ|ভোলা জেলা}} ce690ae98fk5tv94q1eh3w8l4lhy6kg গৌরনদী উপজেলা 0 1660 25054 24885 2022-08-13T01:18:03Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''গৌরনদী উপজেলা''' বাংলাদেশের [[বরিশাল জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ১৪৪.১৮ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°৫৩′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৩°০৪′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°০৮′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০°২২′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[কালকিনি উপজেলা]]; দক্ষিণে [[উজিরপুর উপজেলা]]; পূর্বে [[বাবুগঞ্জ উপজেলা|বাবুগঞ্জ]], [[মুলাদী উপজেলা|মুলাদী]] ও [[কালকিনি উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[আগৈলঝারা উপজেলা|আগৈলঝারা]] ও [[কোটালিপাড়া উপজেলা]]। == কীভাবে যাবেন? == == দর্শনীয় স্থান == # গৌরনদী জমিদার বাড়ি; # আল্লাহর মসজিদ - কসবা; # মাহিলাড়া মঠ; # চাঁদশী ঈশ্বর চঁন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়; # মল্লিক দূত কুমার শাহ -এর মাজার। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == {{এর অংশ|বরিশাল জেলা}} qs0wdpu8rllrm7texeo340abt2z0zu1 মুলাদী উপজেলা 0 1665 25052 24960 2022-08-13T01:17:15Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''মুলাদী উপজেলা''' বাংলাদেশের [[বরিশাল জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ২৬১.০২ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°৪৭′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৩°০৩′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°১৭′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০°২৭′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[গোসাঁইরহাট উপজেলা]]; দক্ষিণে [[বরিশাল সদর উপজেলা]]; পূর্বে [[হিজলা উপজেলা|হিজলা]] ও [[মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা|মেহেন্দীগঞ্জ]] এবং পশ্চিমে [[কালকিনি উপজেলা|কালকিনি]], [[গৌরনদী উপজেলা|গৌরনদী]] ও [[বাবুগঞ্জ উপজেলা]]। == কীভাবে যাবেন? == == দর্শনীয় স্থানসমূহ == # গাছা মিয়াবাড়ীর মসজিদ; # সৈয়দেরগাঁও গ্রামের প্রাচীন মসজিদ; # গঙ্গাপুর গ্রামের সুলতান খার মসজিদ; # খাসেরহাটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমাধি; # হিজল তলার বিল; # মুলাদী বন্দর; # শহীদ আলতাফ মাহমুদের বাড়ি। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == {{এর অংশ|বরিশাল জেলা}} dhj4g2vgxmce3pd46j7o0meozq9xlvt মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা 0 1668 25050 24605 2022-08-13T01:15:20Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা''' বাংলাদেশের [[বরিশাল জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ৪৩৫.৭৯ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°৪১′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৩°৫৫′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°২৩′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০°৩৮′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[হিজলা উপজেলা|হিজলা]] ও [[মুলাদী উপজেলা]]; দক্ষিণে [[বরিশাল সদর উপজেলা|বরিশাল সদর]] ও [[ভোলা সদর উপজেলা]]; পূর্বে [[ভোলা সদর উপজেলা|ভোলা সদর]], [[লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা|লক্ষ্মীপুর সদর]] ও [[রায়পুর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[মুলাদী উপজেলা|মুলাদী]] ও [[বরিশাল সদর উপজেলা]]। == কীভাবে যাবেন? == == দর্শনীয় স্থানসমূহ == # উলানিয়ার জমিদার বাড়ি ও মসজিদ; # বাসুদেব মূর্তি; # সংগ্রাম সিংহের কেল্লা (মোগল আমলে নির্মিত); #পাতারহাট আর সি কলেজ। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == g60p7e8p6ezi43v3l6dhfdurladfkvk পিরোজপুর সদর উপজেলা 0 1679 25047 24613 2022-08-13T01:14:04Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''পিরোজপুর সদর উপজেলা''' বাংলাদেশের [[পিরোজপুর জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ১৬৪.৬৪ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°২৯′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২২°৪১′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৯°৫৩′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০°০২′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[নাজিরপুর উপজেলা|নাজিরপুর]] ও [[নেছারাবাদ উপজেলা]]; দক্ষিণে [[ইন্দুরকানি উপজেলা|ইন্দুরকানি]] ও [[ভান্ডারিয়া উপজেলা]]; পূর্বে [[নেছারাবাদ উপজেলা|নেছারাবাদ]], [[কাউখালী (পিরোজপুর) উপজেলা|কাউখালী]] ও [[ভান্ডারিয়া উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[মোড়েলগঞ্জ উপজেলা|মোড়েলগঞ্জ]] ও [[কচুয়া (বাগেরহাট) উপজেলা|কচুয়া উপজেলা]]। ==কীভাবে যাবেন?== রাজধানী ঢাকা থেকে পিরোজপুর সদরের দূরত্ব সড়ক পথে ১৮৫ কিলোমিটার ও জলপথে ২৫৯ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পিরোজপুরে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ===স্থলপথে=== সড়কপথে ঢাকা থেকে পিরোজপুর যাওয়ার পথে মাঝপথে বৃহত্তর পদ্মা নদীর অবস্থান হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে সরাসরি পিরোজপুরের কোনো বাস যোগাযোগ নেই। ফেরি পারাপার সার্ভিসের পাশাপাশি লঞ্চ বা স্পিডবোটের মাধ্যমে নদী পারাপারের মাধ্যমে পিরোজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার সায়েদাবাদ ও গাবতলী উভয় বাস টার্মিনাল থেকেই ঢাকা-পিরোজপুর রুটের ফেরি পারাপার গাড়ি রয়েছে। সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো মাওয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর যাতায়াত করে। আর গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো পাটুরিয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। * ঢাকা-মংলা জাতীয় মহাসড়ক পথে মাওয়া (মুন্সিগঞ্জ) ফেরী পার হয়ে শিবচর (মাদারীপুর) হয়ে গোপালগঞ্জ থেকে খুলনা বরিশাল মহাসড়ক পথে বাগেরহাট হয়ে (প্রায় ২০ কি.মি.) পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ। * খুলনা থেকে খুলনা বরিশাল মহাসড়ক পথে বাগেরহাট হয়ে (প্রায় ২০ কি.মি.) পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ। * বরিশাল থেকে খুলনা বরিশাল মহাসড়ক পথে ঝালকাঠী হয়ে (প্রায় ৩০ কি.মি.) পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ। ===জল পথে=== ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ ছেড়ে যায়। সড়কপথের তুলনায় নদীপথে লঞ্চে যাতায়াত আরামদায়ক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:০০ টা থেকে শুরু করে রাত ৮:৩০ টা পর্যন্ত লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে লঞ্চগুলো পিরোজপুর গিয়ে পৌছায়। পিরোজপুর হুলারহাট নামক ঘাটে নেমে ঘাট থেকে রিক্সা (ভাড়া ৩০-৫০ টাকা), ভ্যান (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) ও টেম্পুযোগে (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) পিরোজপুর শহরে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ব্যক্তিমালিকানাধীন লঞ্চের পাশাপাশি বিআইডব্লিউটিএ-র রকেটও ঢাকা-পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। লঞ্চের তুলনায় রকেটে যাতায়াত কিছুটা আরামদায়ক। সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত সপ্তাহের ৫ দিন রকেট চলাচল করে। রকেটগুলো প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:৩০টায় সদরঘাট থেকে ছেড়ে গিয়ে পরদিন সকাল ৮:০০টা থেকে ১০:০০টার মধ্যে পিরোজপুরের হুলারহাট ঘাটে গিয়ে পৌছায়। == দর্শনীয় স্থানসমূহ == # [[রায়েরকাঠি জমিদার বাড়ি|রায়েরকাঠি জমিদার বাড়ি ও কালীমন্দির। ]]; # মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ - বলেশ্বরী খেয়াঘাট; # পিরোজপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৯); # কদমতলা জর্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯১২); # কবি আহসান হাবিব এর বাড়ী; # আজিম ফরাজীর মাজার। == খাওয়া - দাওয়া == == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == * জুজখোলা রেস্ট হাউজ - মল্লিক বাজার, সদর। * দৃর্গাপুর রেষ্ট হাউজ - দুর্গাপুর, সদর। == জরুরি নম্বরসমূহ == * ওসি, পিরোজপুর সদর: মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৩৬। {{এর অংশ|পিরোজপুর জেলা}} hegx7uhuhmpbgqj7ml3fpt3ptml5ani কাউখালী উপজেলা, পিরোজপুর 0 1683 25057 23981 2022-08-13T01:20:12Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''কাউখালী উপজেলা''' বাংলাদেশের [[পিরোজপুর জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ৭৯.৬৫ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°৩১′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২২°৪০′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°০১′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০°০৭′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[নেছারাবাদ উপজেলা]]; দক্ষিণে [[ভান্ডারিয়া উপজেলা]]; পূর্বে [[ঝালকাঠি সদর উপজেলা|ঝালকাঠি সদর]] ও [[রাজাপুর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[পিরোজপুর সদর উপজেলা]]। এটি জেলার সবচেয়ে ক্ষুদ্রকায় উপজেলা। == যেভাবে যাবেন == পিরোজপুর সদর থেকে গাড়ি বা লঞ্চ ও ট্রলার করে আসা যায়। == দর্শনীয় স্থান == # শ্রী গুরু সঙ্ঘ কেন্দ্রীয় আশ্রম। == খাওয়া - দাওয়ার জন্য আছে, == মায়ের দোয়া হোটেল, মামুন হোটেল উত্তর বাজার- সোহাগ হোটেল, কৃষি ব্যাংক রোড, নিশিকুন্ডু মিষ্টান্ন ভাণ্ডার, বনফুল রেস্তোরাঁ। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == কাউখালীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের – * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো – কাউখালী: মোবাইল: +৮৮০১৭১৮-৫৫২ ৮৯৫। == জরুরি নম্বর == * ওসি, কাউখালী: মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৩৯। {{এর অংশ|পিরোজপুর জেলা}} jj79k10eoo8x64ef5r2d4dmka3b4wvb রাঙ্গাবালী উপজেলা 0 1697 25043 24625 2022-08-13T01:10:34Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''রাঙ্গাবালী উপজেলা''' বাংলাদেশের [[পটুয়াখালী জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ৭২০.৭৬ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°৫১′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২২°৫৮′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°০০′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০°২৩′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[আমতলী উপজেলা|আমতলী]] এবং [[গলাচিপা উপজেলা]]; দক্ষিণে [[বঙ্গোপসাগর]]; পূর্বে [[গলাচিপা উপজেলা|গলাচিপা]] এবং [[চরফ্যাশন উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[আমতলী উপজেলা]]। == কীভাবে যাবেন? == রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৩০ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ৩৫ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পটুয়াখালীতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ===সড়কপথে=== ঢাকার সায়েদাবাদ বাসষ্টপ থেকে ঢাকা-গলাচিপা সরাসরি বাস সার্ভিস বিদ্যমান আছে; এতে এসে তারপর সেখানকার পানপট্টি ইউনিয়নের লঞ্চঘাট হতে খেয়া বা লঞ্চ যোগে রাঙ্গবালী উপজেলায় পৌছাতে হয়। এই রুটে গাড়িগুলো হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। ===নৌপথে=== ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে গলাচিপার সরাসরি লঞ্চ সার্ভিস আছে, সেগুলোতে করে গলাচিপায় এসে তারপর সেখানকার পানপট্টি ইউনিয়নের লঞ্চঘাট হতে খেয়া বা লঞ্চ যোগে রাঙ্গবালী উপজেলায় পৌছাতে হয়। এছাড়াও পটুয়াখালী/বরগুনা/ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলোতে করে গলাচিপায় এসে পরবর্তীতে স্থানীয় নৌযানে আসা যায়; বা বরিশালগামী লঞ্চে এসে সেখান থেকে লোকাল নৌযানে আসা যায়। == দর্শনীয় স্থানসমূহ == # রতনদির একগম্বুজবিশিষ্ট গুরিন্দা মসজিদ (১৮ শতক), # সোনার চরের অভয় অরন্য, # রাবনাবাদ দ্বীপ। == খাওয়া - দাওয়া == == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == রাঙ্গাবালীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের – * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো – রাঙ্গাবালী। * জুয়েল বোর্ডিং - বাহের চর বাজার, রাঙ্গাবালী; মোবাইল: +৮৮০১৭৩৪-৪১২ ৩৬৩। == জরুরি নম্বরসমূহ == * ওসি, রাঙ্গাবালী: মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩২৫। {{এর অংশ|পটুয়াখালী জেলা}} 92z8axb3360to06h0cp3qk4olt49hn3 কাঁঠালিয়া উপজেলা 0 1698 25068 24626 2022-08-13T01:42:08Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''কাঁঠালিয়া উপজেলা''' বাংলাদেশের [[ঝালকাঠি জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ১৫২.০৮ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°২০′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২২°৩১′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৯০°০১′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০°১২′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[রাজাপুর উপজেলা|রাজাপুর]] ও [[ভান্ডারিয়া উপজেলা]]; দক্ষিণে [[বামনা উপজেলা]]; পূর্বে [[বেতাগী উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[ভান্ডারিয়া উপজেলা|ভান্ডারিয়া]] ও [[মঠবাড়িয়া উপজেলা]]। == কীভাবে যাবেন? == রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ১৮২ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। ঝালকাঠিতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ===সড়কপথে=== == দর্শনীয় স্থান == # শহীদ হেমায়েত উদ্দিন স্মৃতিস্তম্ভ - আমুয়া ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন, # মোগল আমলের মসজিদ, # হক্কোননূর দরবার শরীফ, শৌলজালিয়া. # বিষখালী নদী, # আমুয়া ফেরীঘাট, # উপজেলা পরিষদ ঈদগাহ ময়দান, # বাশবুনিয়া বদ্ধভূমি, # ছৈলার চর। == খাওয়া - দাওয়া == == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == কাঁঠালিয়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো - কাঁঠালিয়া; মোবাইল: ০১৭৫৭-৩৫৮ ১৮৮। * রাসেল আবাসিক হোটেল - উপজেলা মোড়, কাঠালিয়া; মোবাইল: ০১৭১১-১০৮ ০৫৬। {{এর অংশ|পটুয়াখালী জেলা}} ox81av76tlsw1bgbitj7g4z2gwoezm6 আশাশুনি উপজেলা 0 1710 25048 24636 2022-08-13T01:14:26Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''আশাশুনি উপজেলা''' বাংলাদেশের [[সাতক্ষীরা জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ৪০২.৩৬ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২২°২১′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২২°৪০′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৮°৫৪′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৮৯°০৯′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[সাতক্ষীরা সদর উপজেলা|সাতক্ষীরা সদর]] এবং [[তালা উপজেলা]]; দক্ষিণে [[শ্যামনগর উপজেলা]]; পূর্বে [[পাইকগাছা উপজেলা|পাইকগাছা]] এবং [[কয়রা উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[কালীগঞ্জ উপজেলা, সাতক্ষীরা|কালীগঞ্জ]] এবং [[দেবহাটা উপজেলা]]। == কীভাবে যাবেন? == রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ২৭ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ===আকাশপথ=== এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। ===সড়কপথ === রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে আশাশুনি সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে আশাশুনি সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে কে লাইন পরিবহন, ঈগল পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, বিআরটিসি, সৌদিয়া, ইয়েলো, দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন, সোহাগ পরিবহন প্রভৃতি অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। তক্ষীরা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল হতে সাতক্ষীরা চাপড়া বাস সার্ভিস এর মাধ্যমে সরাসরি আশাশুনি উপজেলা পরিষদে আসা যায়, এছাড়া রাজ্জাক পার্ক হতে ভাড়ায় চালিত মটরসাইকেল এর মাধ্যমে আশাশুনি উপজেলা পরিষদে আসা যায়। বাসে আসতে ৩৫ টাকা খরচ হয় এবং মটর সাইকেলে ৫০ টাকা। ===নৌপথ === পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। == দর্শনীয় স্থান == # বুড়ো পীরের দরগা, # বুধহাটা শিবকালী মন্দির (১১৪৬), # শ্রীউলা তিন গম্বুজ বিশিষ্ট জামে মসজিদ, # বুধহাটা জামে মসজিদ, # বড়দল গির্জা, # শাহ্ আবদুল আজিজের মাযার, # শ্রীউলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৮৮১), # বুধহাটা রাস মন্দির, # আশাশুনি কালীমন্দির। ==খাওয়া দাওয়া== আশাশুনি চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও রয়েছে নোনা পানির মাছ। এছাড়াও খাওয়া দাওয়ার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * পংকজ রেষ্টুরেন্ট এন্ড হোটেল - বদরতলা, শোভনালী, আশাশুনি। * নেপাল রেষ্টুরেন্ট এন্ড হোটেল - বদরতলা, শোভনালী, আশাশুনি। * ওমর এন্ড রেস্টুরেস্ট - বুধহাটা, আশাশুনি। * ভোলা এন্ড রেস্টুরেস্ট - বুধহাটা, আশাশুনি। * কার্ত্তিক এন্ড রেস্টুরেস্ট - বুধহাটা, আশাশুনি। * আলাউদ্দীন এন্ড রেস্টুরেস্ট - বুধহাটা, আশাশুনি। * জাবের আলী এন্ড রেস্টুরেস্ট - বুধহাটা, আশাশুনি। * আমিন হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট - আশাশুনি বাজার। ==রাত্রি যাপন== আশাশুনিতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো - আশাশুনি। == জরুরি নম্বর == ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * ওসি, আশাশুনিঃ মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৪৬। {{এর অংশ|সাতক্ষীরা জেলা}} newx7hya7i6kgscq3qm4z6pgb4doku0 খোকসা উপজেলা 0 1736 25070 24648 2022-08-13T01:42:56Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''খোকসা উপজেলা''' বাংলাদেশের [[কুষ্টিয়া জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ১০৬.৭০ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২৩°৪৪′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৩°৫৩′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৯°১৫′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৮৯°২২′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[কুমারখালী উপজেলা|কুমারখালী]] ও [[পাবনা সদর উপজেলা]]; দক্ষিণে [[শৈলকূপা উপজেলা]]; পূর্বে [[পাংশা উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[কুমারখালী উপজেলা]]। ==কীভাবে যাবেন? == রাজধানী ঢাকা থেকে খোকসা উপজেলা সদরের দূরত্ব ১২৫ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ২৪ কিলোমিটার। এখানে স্থলপথে আসতে হয়। তবে, বিমান বন্দর নেই বলে এখানকার কোনো স্থানে বিমানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। ===আকাশপথ=== এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে কুষ্টিয়া আসা যায়। ===সড়কপথ === রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে খোকসা উপজেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে পর্যটক পরিবহন, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। ঢাকা হতে খোকসা সড়ক পথে ২ ভাবে আসা যায় : # ফেরী পারাপারের মাধ্যমে - ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ মহাসড়ক পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাট থেকে ফেরী পার হয়ে দৌলতদিয়া রাজবাড়ী মহাসড়ক পথে রাজবাড়ী হয়ে কুমারখালী; # বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে - ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়ক পথে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জ-বনপাড়া মহাসড়ক পথে বনপাড়া হয়ে মহাসড়ক পথে পাবনার ঈশ্বরদী হয়ে লালন সেতু পার হয়ে কুমারখালী উপজেলায়। === রেলপথ=== কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যমুনা সেতু হয়ে খোকসায় ট্রেন যোগে ভ্রমণ করা যায়। এই রুটের ট্রেন গুলোর মধ্যে চিত্রা ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস অন্যতম। ===নৌপথ === এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। ==দর্শনীয় স্থান== * নীলকুঠি, * রায়পুর পীরবাড়ি জামে মসজিদ, * মিয়াবাড়ি জামে মসজিদ, * খোকসা কালী মন্দির, * ফুলবাড়ি মন্দির, * খোকসা জানিপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০০), * ফুলবাড়ি হাইস্কুল (১৯০০)। ==খাওয়া দাওয়া== কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে আছে তিলের খাজা, কুঠি বাড়ির সামনে কুলফি। এখানে বেশ কিছু ভালো মানের রেস্তোরাঁ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ধরণের খাবার পাওয়া যায়। ==থাকা ও রাত্রি যাপন== খোকসায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - ===সরকারি=== * {{দেখুন| নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো | অন্য= | ইউআরএল= | ইমেইল= | ঠিকানা=ডাকবাংলো রোড, খোকসা | অক্ষাংশ= | দ্রাঘিমাংশ= | দিকনির্দেশ= | ফোন=+৮৮০১৭২৮ ২৫৮ ৭৭৮ | নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | ফ্যাক্স= | সময়সূচী= | মূল্য= | উইকিপিডিয়া= | উইকিউপাত্ত= | শেষ_সম্পাদনা= | বিবরণ=পরিচালনায়ঃ জেলা পরিষদ, কুষ্টিয়া।}} {{এর অংশ|কুষ্টিয়া জেলা}} hwfjnt9u2wc55qe5v5frqdyay2hku1i ভেড়ামারা উপজেলা 0 1741 25069 24650 2022-08-13T01:42:30Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''ভেড়ামারা উপজেলা''' বাংলাদেশের [[কুষ্টিয়া জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ১৫৩.৭২ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২৩°৫৯′ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৪°০৭′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৮°০০′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৮৯°১২′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে [[লালপুর উপজেলা]]; দক্ষিণে [[মিরপুর উপজেলা, কুষ্টিয়া|মিরপুর উপজেলা]]; পূর্বে [[ঈশ্বরদী উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[দৌলতপুর উপজেলা, কুষ্টিয়া|দৌলতপুর উপজেলা]]। ==কীভাবে যাবেন? == রাজধানী ঢাকা থেকে ভেড়ামারা উপজেলা সদরের দূরত্ব ১২৫ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ১৬ কিলোমিটার। এখানে স্থলপথে আসতে হয়। তবে, বিমান বন্দর নেই বলে এখানকার কোনো স্থানে বিমানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। ===আকাশপথ=== এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক বা রেল পথে কুষ্টিয়া হয় আসা যায়। ===সড়কপথ === রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে ভেড়ামারা উপজেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, পর্যটক পরিবহন, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। ঢাকা হতে ভেড়ামারা সড়ক পথে ২ ভাবে আসা যায় : # ফেরী পারাপারের মাধ্যমে - ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ মহাসড়ক পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাট থেকে ফেরী পার হয়ে দৌলতদিয়া রাজবাড়ী মহাসড়ক পথে রাজবাড়ী হয়ে ভেড়ামারা; # বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে - ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়ক পথে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জ-বনপাড়া মহাসড়ক পথে বনপাড়া হয়ে মহাসড়ক পথে পাবনার ঈশ্বরদী হয়ে লালন সেতু পার হয়ে ভেড়ামারা উপজেলায়। === রেলপথ=== রাসরি রেলপথে খুলনা, ঢাকা, কুষ্টিয়া থেকে এখানে আসা যায়। ===নৌপথ === এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। ==দর্শনীয় স্থান== rj0kq6smvl8ioatjn0ebjkd00xqg7m8 তেঁতুলিয়া উপজেলা 0 2151 25058 23515 2022-08-13T01:21:00Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''তেঁতুলিয়া উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[রংপুর বিভাগ|রংপুর বিভাগের]] [[পঞ্চগড় জেলা|পঞ্চগড় জেলার]] অন্তর্ভূক্ত। আটোয়ারী উপজেলা ২৬°২৪′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°৩৮′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৮°২১′ পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৮৮°৩৩′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। ১৮৯.১২ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটির উত্তরে [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য; দক্ষিণে [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য; পূর্বে [[পঞ্চগড় সদর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য অবস্থিত। বাংলাদেশের সর্ব উত্তর সীমান্তে তেঁতুলিয়া উপজেলা অবস্থিত। == কীভাবে যাবেন? == === স্থলপথে === সড়ক পথে ঢাকা হতে তেঁতুলিয়ার দূরত্ব ৬০০ কিলোমিটার এবং জেলা সদরের সাথে দূরত্ব ৩৮ কিলোমিটার। ==== সড়কপথ ==== [[ঢাকা|ঢাকার]] [[গাবতলী]], [[মহাখালী]], [[সায়েদাবাদ]], [[শ্যামলী]], [[কল্যানপুর]], [[কলাবাগান]], [[ফকিরাপুল]], [[আসাদগেট]] - প্রভৃতি বাস স্টেশন থেকে তেঁতুলিয়া আসার সরাসরি দুরপাল্লার এসি ও নন-এসি বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৭.৩০ হতে ১০ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে তেঁতুলিয়ার উদ্দেশ্যে হানিফ, নাবিল, ও শ্যামলী পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতিদিন; এসব বাসে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত যায়। অন্যথায়, বগুড়া, রংপুর ও দশমাইল হয়ে পঞ্চগড় এসে তারপর সেখান থেকে লেগুনা, মেক্সি, সিএসজি অটোরিক্সা, বাস প্রভৃতিতে তেঁতুলিয়া যেতে হবে। * নাবিল পরিবহন: ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট), ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২৪৩৯৯, মোবাইল +৮৮০১৬৭৩-৯৫২৩৩৩ (কলেজ গেট), +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর), +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৭১, +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৩১ (আরামবাগ); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর), ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ** এসি বাসে - ৮০০/- (রেগুলার) ও ১২০০/- (এক্সিকিউটিভ) এবং ** নন-এসি বাসে - ৩৫০/- হতে ৬০০/-। ==== রেলপথ ==== [[ঢাকা|ঢাকার]] [[কমলাপুর]] রেল স্টেশন থেকে তেঁতুলিয়া আসার সরাসরি কোনো ট্রেন নেই; ট্রেনে করে ঢাকা থেকে শান্তাহার, বা, পার্বতীপুর, বা, দিনাজপুর এসে সেখান থেকে পঞ্চগড় হয়ে তেঁতুলিয়া আসতে হয়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন দিনাজপুরে ও শান্তাহারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * লোকাল ট্রেন - পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * একতা শাটল ট্রেন - পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন - পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: +৮৮০১৭১১-৬৯১৬১২; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd। === আকাশ পথে === তেঁতুলিয়ায় বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে তেঁতুলিয়া আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ** ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল - +৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। === জল পথে === অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, নদীর চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। == দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা == * ভদ্রেশ্বর মন্দির; * শিবমন্দির; * গ্রিক ভাস্কর্য রীতিতে নির্মিত দুটি সমাধিস্তম্ভ; * তেঁতুলিয়া পিকনিক কর্ণার; * ডাহুক বনভোজন কেন্দ্র; * রওশনপুর আনন্দধারা ও চা বাগান; * বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট ও স্থলবন্দর; * ভজন পুর ও তেতুলিয়া মধ্যবর্তী বুড়াবুড়ি নামক স্থানে একটি দুর্গের ভগ্নাংশ; * মহানন্দা নদীর তীরে দাড়িয়ে কাঞ্চনজঙ্গা পর্বত; * তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো; * বোদা ময়নাগুড়ি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৭); * কাজী শাহাবুদ্দিন গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ (১৯৬৫); * ভজনপুর দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫৬); * শালবাহান দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬২); * তেঁতুলিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫৯); * মাঝিপাড়া দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৩); * হারাদীঘি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৯)। == খাওয়া দাওয়া == ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু খাবার হলো: পেলকা শাক, সিঁদোলের ভর্তা, সজির খারিয়া, মানা কচুর বেশোয়ার, লাফা শাক, সেট শাক খাটাশাক, সীমের বেশোয়ার, ফদগই(কচু ও মিষ্ট কুমড়ার পাতা ও ডাটা দিয়ে) খরখরিয়া ভাত, মাড়ুয়া ভাত, পয়ড়ার ছাতু, জবের ছাতু, কাউনের ভাত, ঢেঁকিয়া শাক, শুক্তা (শুকনা পাট শাক ও সরিষা দিয়ে), লাউয়ের কড়কড়ি, পেননেতের ভর্তা (কচুর ফুল), মিষ্টি কুমড়ার পায়েস, আমরুলের বাঘার প্রভৃতি। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == তেঁতুলিয়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, উপজেলা চত্ত্বর, তেঁতুলিয়া। * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, বাংলাবান্ধা, তেঁতুলিয়া। * কাজী ব্রাদার্স আবাসিক হোটেল, বিহারী পাড়া রোড, তেঁতুলিয়া। * সীমান্তের পাড় হোটেল, কলোনীপাড়া, তেঁতুলিয়া। * আরডিআরএস, তেঁতুলিয়া। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * ওসি তেঁতুলিয়া: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ০০২; * ওসি পঞ্চগড়: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৯৯। {{এর অংশ|পঞ্চগড় জেলা}} p3fkc1gybvwicvmx08jx0hkfulacrwf দেবীগঞ্জ উপজেলা 0 2152 25072 23417 2022-08-13T01:43:46Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''দেবীগঞ্জ উপজেলা''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[রংপুর বিভাগ|রংপুর বিভাগের]] [[পঞ্চগড় জেলা|পঞ্চগড় জেলার]] অন্তর্ভূক্ত। আটোয়ারী উপজেলা ২৬°০০′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°১৯′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৮°৩৯′ পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৮৮°৪৯′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। ৩০৯.০৪ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটির উত্তরে [[বোদা উপজেলা|বোদা]] ও [[পঞ্চগড় সদর উপজেলা]]; দক্ষিণে [[বীরগঞ্জ উপজেলা|বীরগঞ্জ]], [[খানসামা উপজেলা|খানসামা]] ও [[নীলফামারী সদর উপজেলা]]; পূর্বে [[ডোমার উপজেলা]] ও [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য এবং পশ্চিমে [[ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা|ঠাকুরগাঁও সদর]] ও [[বোদা উপজেলা]] অবস্থিত। == কীভাবে যাবেন? == === স্থলপথে === সড়ক পথে ঢাকা হতে দেবীগঞ্জের দূরত্ব ৫৫০ কিলোমিটার এবং জেলা সদরের সাথে দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। ==== সড়কপথ ==== [[ঢাকা|ঢাকার]] [[গাবতলী]], [[মহাখালী]], [[সায়েদাবাদ]], [[শ্যামলী]], [[কল্যানপুর]], [[কলাবাগান]], [[ফকিরাপুল]], [[আসাদগেট]] - প্রভৃতি বাস স্টেশন থেকে দেবীগঞ্জ আসার সরাসরি দুরপাল্লার এসি ও নন-এসি বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৭.৩০ হতে ১০ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে দেবীগঞ্জের উদ্দেশ্যে হানিফ, নাবিল, ও শ্যামলী পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতিদিন; এসব বাস দেবীগঞ্জ পর্যন্ত যায়। অন্যথায়, বগুড়া, রংপুর ও দশমাইল হয়ে পঞ্চগড় এসে তারপর সেখান থেকে লেগুনা, মেক্সি, সিএসজি অটোরিক্সা, বাস প্রভৃতিতে দেবীগঞ্জ যেতে হবে। * নাবিল পরিবহন: ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট), ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২৪৩৯৯, মোবাইল +৮৮০১৬৭৩-৯৫২৩৩৩ (কলেজ গেট), +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর), +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৭১, +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৩১ (আরামবাগ); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর), ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ** এসি বাসে - ৮০০/- (রেগুলার) ও ১২০০/- (এক্সিকিউটিভ) এবং ** নন-এসি বাসে - ৩৫০/- হতে ৬০০/-। ==== রেলপথ ==== [[ঢাকা|ঢাকার]] [[কমলাপুর]] রেল স্টেশন থেকে দেবীগঞ্জ আসার সরাসরি কোনো ট্রেন নেই; ট্রেনে করে ঢাকা থেকে শান্তাহার, বা, পার্বতীপুর, বা, দিনাজপুর এসে সেখান থেকে পঞ্চগড় হয়ে দেবীগঞ্জ আসতে হয়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন দিনাজপুরে ও শান্তাহারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * লোকাল ট্রেন - পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * একতা শাটল ট্রেন - পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন - পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: +৮৮০১৭১১-৬৯১৬১২; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd। === আকাশ পথে === দেবীগঞ্জে বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে দেবীগঞ্জে আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ** ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল - +৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। === জল পথে === অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, নদীর চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। == দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা == * কুচবিহার রাজার কাচারী ও অবকাশ ভবন; * জগদ্বন্ধু মন্দির ও জগবন্ধু ঠাকুরবাড়ী; * শালডাংগা মন্দির; * সাহেব বাড়ি মসজিদ; * ভাওলাগঞ্জ মসজিদ; * নৃপেন্দ্র নারায়ণ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৬); * সুকাতু প্রধান উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৩); * শালডাংগা দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৪); * সোনাহার উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৪); * টেপ্রীগঞ্জ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৫); * পামুলী দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৬); * বাগদহ উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৭); * দেবীগঞ্জ অলদিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭০); * পিড়াফাটা প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯০৪); * বিনয়পুর প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯০৫); * ৪র্থ চীন বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু; * চন্দ্রিমা উদ্যান; * বুরুজের ডাংগা; * খয়ের বাগান; * ময়নামতির চর; * গোলকধাম মন্দির; * ডিসি পার্ক; * সুন্দরদীঘি। == খাওয়া দাওয়া == ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু খাবার হলো: পেলকা শাক, সিঁদোলের ভর্তা, সজির খারিয়া, মানা কচুর বেশোয়ার, লাফা শাক, সেট শাক খাটাশাক, সীমের বেশোয়ার, ফদগই(কচু ও মিষ্ট কুমড়ার পাতা ও ডাটা দিয়ে) খরখরিয়া ভাত, মাড়ুয়া ভাত, পয়ড়ার ছাতু, জবের ছাতু, কাউনের ভাত, ঢেঁকিয়া শাক, শুক্তা (শুকনা পাট শাক ও সরিষা দিয়ে), লাউয়ের কড়কড়ি, পেননেতের ভর্তা (কচুর ফুল), মিষ্টি কুমড়ার পায়েস, আমরুলের বাঘার প্রভৃতি। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == দেবীগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, উপজেলা চত্ত্বর, দেবীগঞ্জ। * দেবীগঞ্জ কৃষি ফার্ম গেস্ট হাউস, কৃষি ফার্ম অফিস চত্ত্বর, দেবীগঞ্জ; মোবাইল: {{ফোন|+৮৮০১৭১৫-৪৯০ ৭০৬}}। * করতোয়া আবাসিক হোটেল, মধ্য পাড়া, দেবীগঞ্জ; মোবাইল: {{ফোন|+৮৮০১৭১২-৮৩১ ১২৪}}। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * ওসি দেবীগঞ্জ: মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ০০৩; * ওসি পঞ্চগড়: মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৯৯। {{এর অংশ|পঞ্চগড় জেলা}} gjysp5rp9hpjf7e1vzc9r33dcihmre4 বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা 0 2155 25067 23506 2022-08-13T01:41:37Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা''' [[বাংলাদেশ]]ের একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[রংপুর বিভাগ]]ের [[ঠাকুরগাঁও জেলা]]র অন্তর্ভূক্ত। পীরগঞ্জ উপজেলা ২৫°৫৯′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°১২′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৮°১০′ পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৮৮°২২′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। ২৮৪.১২ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটির উত্তরে [[ভারত]]ের [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য ও [[আটোয়ারী উপজেলা]]; দক্ষিণে [[রানীশংকাইল উপজেলা]]; পূর্বে [[ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[ভারত]]ের [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য অবস্থিত। == কীভাবে যাবেন? == দেশের যেকোন স্থান হতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেল, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। জেলা শহর ঠাকুরগাঁওয়ে রেললাইন থাকলেও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় কোনো রেললাইন নেই। ঠাকুরগাঁওয়ে একটি বিমানবন্দর থাকলেও তা বর্তমানে অব্যবহৃত এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ জেলায় কোনো নৌ-পথও গড়ে ওঠেনি। === স্থলপথে === ঠাকুরগাঁও জেলা শহর হতে সড়ক পথে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দূরত্ব ২২ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দূরত্ব ৪৫০ কিলোমিটার। ==== সড়কপথ ==== ঢাকা থেকে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, ৭টি বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচল করে। ঠাকুরগাঁও সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। [[ঢাকা|ঢাকার]] [[গাবতলী]], [[মহাখালী]], [[সায়েদাবাদ]], [[শ্যামলী]], [[কল্যানপুর]], [[কলাবাগান]], [[ফকিরাপুল]], [[আসাদগেট]] - প্রভৃতি বাস স্টেশন থেকে বালিয়াডাঙ্গী ও ঠাকুরগাঁও আসার সরাসরি দুরপাল্লার এসি ও নন-এসি বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৭.৩০ হতে ১০ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে বালিয়াডাঙ্গী ও ঠাকুরগাঁওয়ের উদ্দেশ্যে হানিফ, নাবিল, বাবলু, কেয়া প্রভৃতি পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতিদিন। * কর্ণফুলী পরিবহন: ঢাকা : মোবাইল +৮৮০১৬৭৪-৮০৫ ১৬৪ (আবদুল্লাহপুর); * কেয়া পরিবহন: ঢাকা : মোবাইল +৮৮০১৭১১-১১৮৪০২ (কল্যাণপুর) এবং ঠাকুরগাঁও : ☎ ০৫৬১-৫২৪০২, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-৭১৭৯০৭; * নাবিল পরিবহন: ঢাকা : ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট) এবং ঠাকুরগাঁও : +৮৮০১৭৪২-৫৫৪৪২২; * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ঢাকা : ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড), +৮৮০১৭১৬-৪৫১৮৫৫ (টেকনিক্যাল) এবং ঠাকুরগাঁও : ☎ ০৫৬১-৬১৯৪৬, মোবাইল +৮৮০১৭১৪-০৪৬২৯৮, ০১১৯০-৬৭২৮৭৯; * বালিয়াডাংগী এক্সপ্রেস: ঠাকুরগাঁও : মোবাইল +৮৮০১৭২৮-৫০৮৫৯৯, ০১১৯১-৮১৩১০৫; * শ্যামলী পরিবহন: ঢাকা : ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর); * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: ঢাকা : ☎ ০২-৮১২৪৩৯৯, ৯১৩০৩৮৪, মোবাইল +৮৮০১৬৭৩-৯৫২৩৩৩ (কলেজ গেট), +৮৮০১৭২৭-২৯১১৪২(শ্যামলী-রিং রোড), +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর), +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৭১, +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৩১ (আরামবাগ) এবং ঠাকুরগাঁও : ☎ ০৫৬১-৫২৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৩-২০১৭০৪, +৮৮০১৭১৮-০৮৯৪৪৯। * ঢাকা-বালিয়াডাঙ্গী ও ঠাকুরগাঁও রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ** এসি বাসে - ৮০০/- (রেগুলার) ও ১২০০/- (এক্সিকিউটিভ) এবং ** নন-এসি বাসে - ৩৫০/- হতে ৬০০/-। ==== রেলপথ ==== বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই; রেললাইন কেবল মাত্র জেলা সদর পর্যন্ত বিস্তৃত। [[ঢাকা|ঢাকার]] [[কমলাপুর]] রেল স্টেশন থেকে [[ঠাকুরগাঁও|ঠাকুরগাঁওয়ের]] উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি ঠাকুরগাঁও পৌঁছে সেখান থেকে সড়কপথে বালিয়াডাঙ্গী আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন ঠাকুরগাঁওয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ঢাকা – ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * পঞ্চগড় এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস এবং একতা এক্সপ্রেস। ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * এসি-বাথ - ১৮৩৩ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ - ১১৯১ টাকা; * স্নিগদ্ধা- ৯৮৯ টাকা; * শোভন চেয়ার - ৫২০ টাকা। এছাড়াও কাঞ্চন এক্সপ্রেস, সেভেনআপ এবং ডেমো ট্রেনটি পার্বতীপুর - রংপুর হয়ে চলাচল করে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: +৮৮০১৭১১-৬৯১৬১২; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd। === আকাশ পথে === ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ** ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল - +৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। === জল পথে === অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। == দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা == * সনগাঁও তিনগম্বুজ শাহী মসজিদ; * ফতেহপুর তিনগম্বুজ মসজিদ; * হরিণমারী হাট শিবমন্দির; * ইমামবাড়া; * সর্বমঙ্গলা জামে মসজিদের শিলালিপি; * গড়খাঁড়ি দুর্গ; * সনগাঁও দুর্গ; * কুশলডাঙ্গী হাট বধ্যভূমি; * কালমেঘ আর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ (১৯৪০); * চরতা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৮); * লাহিড়ী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩২); * বালিয়াডাঙ্গী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৯); * বালিয়াডাঙ্গী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪০); * কালমেঘ ঈদগাহ এফআর ফাজিল মাদ্রাসা (১৯৬৭); * উদয়পুর মোহনাশ্রম; * হরিণমারীর ঐতিহ্যবাহী আমগাছ; * চাড়োল তিন গম্বুজ মসজিদ; * ভবানী বাবুর জমিদার বাড়ি; * রূপগঞ্জের জমিদার বাড়ি; * আধারদিঘি ও আধারদিঘির মেলা; * বামুনিয়া পীর সাহেবের মাজার। == খাওয়া দাওয়া == ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলো হলো : পাটশাক ও লাফা শাকের ঝোল, সিদলের ভর্তা, চেং বা শাটি (টাকি) মাছের পোড়া বা সিদ্ধ ভর্তা, কচি কচু পাতার পোড়া বা সিদ্ধ ভর্তা, পেল্কা, কাঁচা আমের তরকারি, কাঁচা কাঁঠালের তরকারি, আমসি, টমেটোর টক, নতুন ধানের ভাকা পিঠা (ভাপা পিঠা), পাকোয়ান পিঠা, নুনাস বা নুনিয়া পিঠা, চিতুয়া পিঠা, গুড়গুড়িয়া পিঠা, আঁখের নতুন গুড়ের খৈয়ের মুড়কি, মুড়ির নাড়ু, চিড়ার চিপড়ি। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউস, ঠাকুরগাঁও, {{ফোন|+৮৮০৫৬১-৫৩৪০০}}; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, বালিয়াডাঙ্গী, ঠাকুরগাঁও; * আল-আমিন শাহ হোটেল অ্যান্ড রেস্তোরাঁ, বড়বাড়ি, বালিয়াডাংগী, ঠাকুরগাঁও, মোবাইল {{ফোন|+৮৮০১৭২৩৬৭০৪৬৩}}। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * ওসি ঠাকুরগাঁও: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৮৫; * ওসি বালিয়াডাঙ্গী: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৮৬। {{এর অংশ|ঠাকুরগাঁও জেলা}} 2061svbj8xlphah5i5zi8ysigzazhja রৌমারী উপজেলা 0 2167 25063 23500 2022-08-13T01:24:09Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''রৌমারী উপজেলা''' [[বাংলাদেশ]]ের একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[রংপুর বিভাগ]]ের [[কুড়িগ্রাম জেলা]]র অন্তর্ভূক্ত। রৌমারী উপজেলা ২৫°২৭′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৫°৪৩′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৯°৪৫′ পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৮৯°৫৩′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। ১৯৭.৮০ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটির উত্তরে [[উলিপুর উপজেলা]] ও [[ভারত|ভারতের]] [[আসাম]] রাজ্য; দক্ষিণে [[চর রাজিবপুর উপজেলা]]; পূর্বে [[ভারত|ভারতের]] [[আসাম]] রাজ্য এবং পশ্চিমে [[চর রাজিবপুর উপজেলা|চর রাজিবপুর]], [[চিলমারী উপজেলা|চিলমারী]] ও [[উলিপুর উপজেলা]] অবস্থিত।স্বাধীন বাংলাদেশর প্রথম প্রশাসনিক ডাকঘর রৌমারী। == কীভাবে যাবেন? == দেশের যেকোন স্থান হতে রৌমারী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। রৌমারীতে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। === স্থলপথে === কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়ক পথে রৌমারী উপজেলার দূরত্ব ৩৫ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে রৌমারী উপজেলার দূরত্ব ৩৯৫ কিলোমিটার। ==== সড়কপথ ==== ঢাকা থেকে রৌমারী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। [[ঢাকা|ঢাকার]] [[গাবতলী]], [[মহাখালী]], [[সায়েদাবাদ]], [[শ্যামলী]], [[কল্যানপুর]], [[কলাবাগান]], [[ফকিরাপুল]], [[আসাদগেট]] - প্রভৃতি বাস স্টেশন থেকে রৌমারী ও কুড়িগ্রাম আসার সরাসরি দুরপাল্লার এসি ও নন-এসি বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৬.৩০ হতে ৮ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে রৌমারী ও কুড়িগ্রামের উদ্দেশ্যে উদ্দেশ্যে হানিফ, হক, নাবিল, জবা, এসবি প্রভৃতি পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতিদিন। * হক পরিবহন, ঢাকা: ☎ ০২-৯১১৮৭১৩, মোবাইল: +৮৮০১৭২২-০৫২ ৮০৯ (আসাদগেট), কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১৮৭৩, মোবাইল: +৮৮০১৭১৮-০২৭ ৫১৬; * জবা পরিবহন, ঢাকা: ☎ ০২-৯১১২৩৪২, মোবাইল: +৮৮০১৭১২-৭২৫ ৯৬৫ (আসাদগেট), কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১৭৭২, মোবাইল: +৮৮০১৭১১-১০১ ৩৪২; * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট), কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * মোল্লা পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: +৮৮০১৮১৯-০২৯ ৪৫৩, +৮৮০১৭২০-১৭২ ৮৭১ (মিরপুর), কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১৭৬২, মোবাইল: +৮৮০১৭১২-২১২ ০৬৬; * নাবিল পরিবহন, ঢাকা: ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯, মোবাইল: +৮৮০১৭১৪-৮২৭ ৩৭৩ (আসাদগেট), কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৫২৪৭১, মোবাইল: +৮৮০১৮২৪-৯৮০ ৭১৯; * হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ঢাকা: ☎ ০২-৯১৪ ৪৪৮২, ৮০১ ১৭৫০, ৯০০ ৩৩৮০, ৮১১ ৯৯০১, মোবাইল: ০১১৯৮-২২০ ০৫২ (শ্যামলী), ০১১৯০-১৮৮ ১৬৯ (গাবতলি); * কুড়িগ্রাম পরিবহন, মোবাইল: +৮৮০১৯২৪-৪৬৯ ৪৩৭, +৮৮০১৯১৪-৮৫৬ ৮২৬। * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ** এসি বাসে - ৭০০/- এবং ** নন-এসি বাসে - ৩৫০/- - ৫০০/-। ==== রেলপথ ==== রৌমারী উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় এখানে কোনো রেল স্টেশনও নেই; রেলপথে কেবলমাত্র জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত আসা যায়। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত এসে, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে রৌমারী আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন কুড়িগ্রাম - কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – কুড়িগ্রাম/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) - রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ) - ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার - ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার) - ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: +৮৮০১৭১১৬৯১৬১২; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd। === আকাশ পথে === রৌমারীতে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে রৌমারী আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ** ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল - +৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। === জল পথে === অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। == দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা == * মশার ঘোপ নীলকুঠি; * বড়াইবাড়ি সীমান্ত; * বড়াইবাড়ি শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ; * তুরা রোড; * তুরা স্থলবন্দর; * চাঁন্দমারী পর্যটন কেন্দ্র; * রৌমারী সি জি জামান স্কুল; * গোয়ালপাঁড়া রাজার ঘোড়দৌড় মাঠ - গয়টাপাড়া; * যাদুর চর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৬); * রৌমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৯৮); * চাকতাবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৩২); * মির্জাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৩৬); * ফুলুয়ার চর জুনিয়র মাদ্রাসা (১৯৩৩); * রৌমারী কেরামতিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা (১৯৩৭); * টাপুরচর উচ্চ বিদ্যালয়; * দাঁতভাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়; * রাজিবপুর উচ্চ বিদ্যালয়; * রৌমারী জামে মসজিদ; * শিমুলতলী মসজিদ; * সোনাবাড়ি মসজিদ। == খাওয়া দাওয়া == ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == রৌমারীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, কুড়িগ্রাম, ☎ ০৫৮১-৬১ ৩০৪, মোবাইল: +৮৮০১৭৭৪-৪৩৪ ২৫০; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, রৌমারী, কুড়িগ্রাম; * উপজেলা পরিষদ রেস্ট হাউজ, রৌমারী, কুড়িগ্রাম, মোবাইল: +৮৮০১৯২৪-৫১৮ ৯৫৪; * হোটেল মুন্না (আবাসিক), উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন, রৌমারী, কুড়িগ্রাম, মোবাইল: +৮৮০১৭২৭-৯৩০ ৫০৪; * সিমাত আবাসিক হোটেল, ভোলা মোড়, রৌমারী, কুড়িগ্রাম; * ব্রাদার্স আবাসিক হোটেল, উপজেলা চত্বর, রৌমারী, কুড়িগ্রাম; * লিপন রেস্ট হাউজ, কালিমন্দির সংলগ্ন, রৌমারী, কুড়িগ্রাম। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * ওসি কুড়িগ্রাম, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৬; * ওসি রৌমারী, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৩৩। {{এর অংশ|কুড়িগ্রাম জেলা}} npz8e77xsn9p05jog81fzo9dpanjqd5 কাহারোল উপজেলা 0 2176 25062 23989 2022-08-13T01:23:47Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''কাহারোল উপজেলা''' [[বাংলাদেশ]]ের একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[রংপুর বিভাগ]]ের [[দিনাজপুর জেলা]]র অন্তর্ভূক্ত। কাহারোল উপজেলা ২৫°৪৪′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৫°৫৩′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৮°৩০′ পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৮৯°৪৩′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। ২০৫.৫৪ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটির উত্তরে [[বীরগঞ্জ উপজেলা]]; দক্ষিণে [[দিনাজপুর সদর উপজেলা|দিনাজপুর সদর]] ও [[বিরল উপজেলা]]; পূর্বে [[খানসামা উপজেলা|খানসামা]] ও [[দিনাজপুর সদর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[বোচাগঞ্জ উপজেলা]] অবস্থিত। == কীভাবে যাবেন? == দেশের যেকোন স্থান হতে কাহারোলে উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। কাহারোলে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। দিনাজপুর জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। === স্থলপথে === সড়ক পথে ঢাকা হতে কাহারোলে উপজেলার দূরত্ব ৩৮৩ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর দিনাজপুর হতে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। === আকাশ পথে === কাহারোল উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে কাহারোল উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ** ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল - +৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। === জল পথে === অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। == দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা == * [[কান্তজীউ মন্দির]] - কান্তনগর; * [[নয়াবাদ মসজিদ]] - রামচন্দ্রপুর; * কাঞ্চন বিল; * হাঁস বিল; * মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ; * কাহারোল হাইস্কুল (১৯৪০); * ইসানপুর স্কুল (১৯৫৩); * রামচন্দ্রপুর স্কুল (১৯৬২)। == খাওয়া দাওয়া == ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত লিচু, “হাড়িভাঙ্গা” আম, বাদাম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == কাহারোলে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩১১২; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, কাহারোল, দিনাজপুর। == জরুরি নম্বর == ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * পুলিশ সুপার দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৫; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৬; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৭; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৮; * ওসি দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৬৩; * ওসি কাহারোল, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৬৯;। {{এর অংশ|দিনাজপুর জেলা}} ejttwecc2zqefy0lo07zhcohrixsdgl ঘোড়াঘাট উপজেলা 0 2179 25053 23466 2022-08-13T01:17:38Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''ঘোড়াঘাট উপজেলা''' [[বাংলাদেশ]]ের একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[রংপুর বিভাগ]]ের [[দিনাজপুর জেলা]]র অন্তর্ভূক্ত। ঘোড়াঘাট উপজেলা ২৫°১৩′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৫°২২′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৯°০৮′ পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৮৯°১৮′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। ১৪৮.৬৭ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটির উত্তরে [[নবাবগঞ্জ উপজেলা, দিনাজপুর|নবাবগঞ্জ]] ও [[পীরগঞ্জ উপজেলা, রংপুর|পীরগঞ্জ উপজেলা]]; দক্ষিণে [[পাঁচবিবি উপজেলা|পাঁচবিবি]] ও [[গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা]]; পূর্বে [[পলাশবাড়ী উপজেলা|পলাশবাড়ী]] ও [[পীরগঞ্জ উপজেলা, রংপুর|পীরগঞ্জ উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[হাকিমপুর উপজেলা|হাকিমপুর]] ও [[নবাবগঞ্জ উপজেলা, দিনাজপুর|নবাবগঞ্জ উপজেলা]] অবস্থিত। == কীভাবে যাবেন? == দেশের যেকোন স্থান হতে ঘোড়াঘাট উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। ঘোড়াঘাটে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। দিনাজপুর জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। === স্থলপথে === সড়ক পথে ঢাকা হতে ঘোড়াঘাট উপজেলার দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি বিভাগীয় শহর রংপুর হতে ১২০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর দিনাজপুর হতে ৯৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ==== সড়কপথ ==== ঢাকা থেকে ঘোড়াঘাট আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-দিনাজপুর রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। দিনাজপুর সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। [[ঢাকা|ঢাকার]] [[গাবতলী]], [[মহাখালী]], [[সায়েদাবাদ]], [[শ্যামলী]], [[কল্যানপুর]], [[কলাবাগান]], [[ফকিরাপুল]], [[আসাদগেট]] - প্রভৃতি বাস স্টেশন থেকে ঘোড়াঘাট ও দিনাজপুর আসার সরাসরি দুরপাল্লার এসি ও নন-এসি বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৬.৩০ হতে ৮ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে ঘোড়াঘাট ও দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে হানিফ, শ্যামলী, নাবিল, বাবলু, সেফ, এস. কে., রেখা, কান্তি, খালেক, কেয়া প্রভৃতি পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতিদিন। * হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ঢাকা : ☎ ০২-৯১৪ ৪৪৮২, ৮০১ ১৭৫০, ৯০০ ৩৩৮০, ৮১১ ৯৯০১, মোবাইল: ০১১৯৮-২২০ ০৫২ (শ্যামলী), ০১১৯০-১৮৮ ১৬৯ (গাবতলি) এবং দিনাজপুর : ☎ ০৫৩১-৫১৬৬৮, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-২০১ ৭০৬ (কালিতলা); * শ্যামলী পরিবহন, ঢাকা : ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর), ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী) এবং দিনাজপুর : ☎ ০৫৩১-৬৪৯১৩, মোবাইল: +৮৮০১৮১৯-১২০ ৮৮৪, +৮৮০১৭১৬-৫৯৩ ৩৯৫, ০১১৯৮-১৫৫ ১৭০, +৮৮০১৬৭০-৯৮৮ ৪৮৭ (কালিতলা); * নাবিল পরিবহন, ঢাকা : ☎ ০২-৯০০ ৭০৩৬, ৯০১ ৩৬৮২, ৮১২ ৭৯৪৯, মোবাইল: +৮৮০১৭১৪-৮২৭ ৩৭৩ (আসাদগেট) এবং দিনাজপুর : ☎ ০৫৩১-৬১১৩২, মোবাইল: +৮৮০১৭১৭-১০০ ৩০০, +৮৮০১৭১২-৪০০ ৬০০ (কালিতলা); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ, ঢাকা : ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড), +৮৮০১৭১৬-৪৫১৮৫৫ (টেকনিক্যাল) এবং দিনাজপুর : ☎ ০৫৩১-৬৩৬৮৮, মোবাইল: ০১১৯০-৩৭৬ ০৫৪, +৮৮০১৭১২-৭৬৩ ২৫৫, +৮৮০১৭১৭-৯৪৮ ৭৯০, +৮৮০১৭১৭-৮৬৯ ৪৬২ (কালিতলা); * সেফ লাইন পরিবহন, দিনাজপুর : মোবাইল: +৮৮০১৭২৯-১১৬ ৩০৩ (কালিতলা); * এস. কে. ট্রাভেলস্, দিনাজপুর : মোবাইল: +৮৮০১৭১৯-১৩১ ০৬২ (কালিতলা); * কান্তি পরিবহন, দিনাজপুর : মোবাইল: +৮৮০১৭১২-৪৬৮ +৮৮০১৭ (কালিতলা); * কেয়া পরিবহন, দিনাজপুর : মোবাইল: +৮৮০১৭২৪-৬৮০ ১১৭ (কালিতলা)। * ঢাকা-দিনাজপুর রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ** এসি বাসে - ১,০০০/- এবং ** নন-এসি বাসে - ৩৫০/- - ৭৫০/-। ==== রেলপথ ==== ঘোড়াঘাট উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই; রেললাইন কেবল মাত্র জেলা সদর পর্যন্ত বিস্তৃত। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি দিনাজপুর এসে, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে ঘোড়াঘাট উপজেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন দিনাজপুর - কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। * ঢাকা – দিনাজপুর রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো : ** দ্রুতযান এক্সপ্রেস (বুধবার বন্ধ) - দিনাজপুর হতে সকাল ০৯ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকায় সন্ধ্যা ০৬ টা ১০ মিনিটে পৌঁছে এবং ঢাকা থেকে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ভোর ০৪ টা ৪০ মিনিটে দিনাজপুর পৌঁছে; ** একতা এক্সপ্রেস (সোমবার বন্ধ) - দিনাজপুর হতে রাত ১১ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় সকাল ০৮ টা ১০ মিনিটে পৌঁছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ১০ টায় ছাড়ে ও সন্ধ্যা ০৬ টা ৫০ মিনিটে দিনাজপুর পৌঁছে। * ঢাকা – কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: ** ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) - রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; ** লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ) - ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-দিনাজপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে দিনাজপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন সিট - ৩৬০ টাকা; * শোভন চেয়ার - ৪৩০ টাকা; * ১ম শ্রেণী চেয়ার - ৫৭০ টাকা; * ১ম শ্রেণী বার্থ - ৮৫৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার) - ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: +৮৮০১৭১১৬৯১৬১২; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * দিনাজপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০৫৩১-৬৪০১৮; * ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd। === আকাশ পথে === ঘোড়াঘাট উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ঘোড়াঘাট উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ** ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল - +৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। === জল পথে === অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। == খাওয়া দাওয়া == ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত লিচু, “হাড়িভাঙ্গা” আম, বাদাম, তামাক ও আখ। এখানকার চিকন জাতের ‘বালাম চাল’ দেশ বিখ্যাত। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। == থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান == ঘোড়াঘাটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, দিনাজপুর, ☎ {{ফোন|+৮৮০৫৩১-৬৩১১২}}; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, ঘোড়াঘাট, দিনাজপুর। == জরুরি নম্বরসমূহ == ;জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য * পুলিশ সুপার দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৫; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৬; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৭; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৮; * ওসি ঘোড়াঘাট, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৭৪; * ওসি দিনাজপুর, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৬৩। {{এর অংশ|দিনাজপুর জেলা}} eao2pfl7r5d2pscjjir19lwlwguucjj বিরল উপজেলা 0 2185 25046 19819 2022-08-13T01:13:12Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''বিরল উপজেলা''' [[বাংলাদেশ]]ের একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[রংপুর বিভাগ]]ের [[দিনাজপুর জেলা]]র অন্তর্ভূক্ত। বিরল উপজেলা ২৫°৩১′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৫°৪৬′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৮°২৬′ পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৮৯°৩৮′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। ৩৫২.১৬ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটির উত্তরে [[বোচাগঞ্জ উপজেলা|বোচাগঞ্জ]] ও [[কাহারোল উপজেলা]]; দক্ষিণে [[দিনাজপুর সদর উপজেলা]] ও [[ভারত]]ের [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য; পূর্বে [[দিনাজপুর সদর উপজেলা]] ও পুনর্ভবা নদী এবং পশ্চিমে [[ভারত]]ের [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য ও [[বোচাগঞ্জ উপজেলা]] অবস্থিত। == কীভাবে যাবেন == === আকাশ পথে === বিরল উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে পার্বতীপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে বিরল উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ** ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল - ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। === জল পথে === অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। ralx2d91t4kahwnnjx8riznvdmzyqoj জলঢাকা উপজেলা 0 2192 25059 24967 2022-08-13T01:21:20Z Kwamikagami 2610 wikitext text/x-wiki {{পাতার ব্যানার}} '''জলঢাকা উপজেলা''' [[বাংলাদেশ]]ের একটি প্রশাসনিক এলাকা যা [[রংপুর বিভাগ]]ের [[নীলফামারী জেলা]]র অন্তর্ভূক্ত। জলঢাকা উপজেলা ২৫°৫৭′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°০৭′ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৮°৫০′ পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৮৯°০৭′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। ৩০৩.৫২ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটির উত্তরে [[ডিমলা উপজেলা]]; দক্ষিণে [[কিশোরগঞ্জ উপজেলা, নীলফামারী|কিশোরগঞ্জ উপজেলা]]; পূর্বে [[হাতীবান্ধা উপজেলা|হাতীবান্ধা]] ও [[কালীগঞ্জ উপজেলা, লালমনিরহাট|কালীগঞ্জ উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[নীলফামারী সদর উপজেলা|নীলফামারী সদর]] ও [[ডোমার উপজেলা]] অবস্থিত। == কীভাবে যাবেন? == দেশের যেকোন স্থান হতে জলঢাকা উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। জলঢাকায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। উত্তর বঙ্গের একমাত্র বিমানবন্দরটি নীলফামারী জেলায় হলেও তা ভিন্ন উপজেলায় অবস্থিত হওয়ায় আকাশ পথে এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। === স্থলপথে === সড়ক পথে ঢাকা হতে জলঢাকা উপজেলার দূরত্ব ৩৭০ কিলোমিটার। জেলা সদর নীলফামারী জেলা থেকে ২২ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর রংপুর থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তরে এর অবস্থান। ==== সড়কপথ ==== ঢাকা থেকে জলঢাকা উপজেলায় মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে, সেগুলোর মাধ্যমেও এখানে আসা যায়। জলঢাকা উপজেলার সাথে জেলার সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর দপ্তর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। {{এর অংশ|নীলফামারী জেলা}} asfqx73qj7k9519enk857dnodmo8ych