জিন জাতি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

প্রাচীন আসিরীয় সভ্যতার এক নিদর্শনে দেখা যাচ্ছে পক্ষ বিশিষ্ট জিন কাকে যেন আশির্বাদ করছে-এটি বর্তমান ইরাকের খোরসাবাদে প্রাপ্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
প্রাচীন আসিরীয় সভ্যতার এক নিদর্শনে দেখা যাচ্ছে পক্ষ বিশিষ্ট জিন কাকে যেন আশির্বাদ করছে-এটি বর্তমান ইরাকের খোরসাবাদে প্রাপ্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

ইসলাম ধর্ম অনুসারে জিন জাতি আল্লাহ তায়ালার এক সৃষ্টি। তারা পৃথিবীতে মানুষ আসার অনেক পূর্বেই এসেছিল। এখনও তাদের অস্তিত্ব রয়েছে। আমরা তাদের দেখিনা কিন্তু তারা আমাদের দেখে। তারা বিশেষ কিছু শক্তির অধিকারী। তাদের অবয়ব পরিবর্তন করতে পারে। তাদের মধ্যেও মুসলিম এবং কাফির ভেদ রয়েছে। তারা মসজিদে নামাজ পড়তে আসে। তাদেরও সমাজ রয়েছে। তারা আয়ূ মানুষের চেয়ে অনেক বেশী। উদাহরনস্বরূপ, তারা ৩০০ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়।

ইসলামের মতে জিন জাতি এক বিশেষ সৃষ্টি। এদেরকে তৈরি করা হয়েছে ধোঁয়াবিহীন আগুন দ্বারা। কুরআনের ৭২ তম সুরা আল-জিন এ শুধু জিনদের নিয়ে কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সুরা আল-নাস এর শেষ অংশে জিন জাতির উল্লেখ আছে।কুরআনে আরো বলা আছে হযরত মুহাম্মদ (সা:) কে জিন এবং মানবজাতির নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে। হযরত সুলায়মান (আ:) এর সেনাদলে জিনদের অংশগ্রহণ ছিল বলে কুরআনে উল্লেখ আছে। ইসলামে আরো বলা আছে ইবলিস তথা শয়তান প্রকৃতপক্ষে জিন জাতির একজন ছিল। জিন জাতি কে মানুষের আগে সৃষ্টি করা হয়।

ইসলাম পূর্ব আরব উপকথা গুলোতে জিন সদৃশ সত্ত্বার উল্লেখ আছে। প্রাচীন সেমাইট জাতির জনগণ জিন নামক সত্ত্বায় বিশ্বাস করতো। তাদের মতানুসারে নানাপ্রকারের জিন পরিলক্ষিত হয়। যেমন, ঘুল (দুষ্ট প্রকৃতির জিন যারা মূলত কবরস্থানের সাথে সম্পর্কিত এবং এরা যেকোন আকৃতি ধারণ করতে পারে),সিলা (যারা আকৃতি পরিবর্তন করতে পারতো) এবং ইফরিত (এরা খারাপ আত্মা)। প্রাচীন আরবদের মতে জিন রা আগুনের তৈরি।

[সম্পাদনা] বহির্সংযোগ


এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করতে পারেন