ইউরোপীয় বর্ষসেরা ফুটবলার
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ব্যালন ডি'অর ("Ballon d'Or") (ফরাসিতে "সোনালী বল") একটি ফুটবল পুরষ্কার, যেটি ১৯৫৬ সাল থেকে প্রদান শুরু করে ফরাসি ফুটবল পত্রিকা ফ্রান্স ফুটবল। এটি সাধারনভাবে ইংরেজিতে European Footballer of the Year বা বাংলায় ইউরোপীয় বর্ষসেরা ফুটবলার নামে পরিচিত।
বার্ষিক ভিত্তিতে বিগত একবছরের খেলার মানের উপর নির্ভর করে এঈ পুরষ্কার দেয়া হয়। এই পুরষ্কার পেতে হলে খেলোয়াড়কে অবশ্যই উয়েফা অনুমোদিত কোন ক্লাবে খেলতে হবে। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত কেবল ইউরোপীয় জাতিভুক্ত খেলোয়াড়গণই পুরষ্কারের জন্য বিবেচিত হতেন। এই পুরষ্কারের জন্য ভোট প্রদান করেন ইউরোপের ফুটবল সাংবাদিকেরা।
কেবলমাত্র তিনজন খেলোয়াড় তিনবার এ পুরষ্কার পেয়েছেন। এরা হলেন নেদারল্যান্ডের ইয়োহান ক্রুইফ ও মার্কো ভ্যান বাস্তেন এবং ফ্রান্সের মিশেল প্লাতিনি। ক্রুইফ এবং ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার যৌথভাবে জুরিদের কাছ থেকে পরপর ১২ বছর ভোট পাওয়ার রেকর্ডের অধিকারী, যা আসলে তাদের খেলার ধারাবাহিকতারই পরিচায়ক।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা] পুরষ্কার প্রাপ্ত
বছর | খেলোয়াড় | ক্লাব |
---|---|---|
২০০৬ | ![]() |
![]() |
২০০৫ | ![]() |
![]() |
২০০৪ | ![]() |
![]() |
২০০৩ | ![]() |
![]() |
২০০২ | ![]() |
![]() ![]() |
২০০১ | ![]() |
![]() |
২০০০ | ![]() |
![]() ![]() |
১৯৯৯ | ![]() |
![]() |
১৯৯৮ | ![]() |
![]() |
১৯৯৭ | ![]() |
![]() ![]() |
১৯৯৬ | ![]() |
![]() |
১৯৯৫ | ![]() |
![]() ![]() |
১৯৯৪ | ![]() |
![]() |
১৯৯৩ | ![]() |
![]() |
১৯৯২ | ![]() |
![]() |
১৯৯১ | ![]() |
![]() |
১৯৯০ | ![]() |
![]() |
১৯৮৯ | ![]() |
![]() |
১৯৮৮ | ![]() |
![]() |
১৯৮৭ | ![]() |
![]() ![]() |
১৯৮৬ | ![]() |
![]() |
১৯৮৫ | ![]() |
![]() |
১৯৮৪ | ![]() |
![]() |
১৯৮৩ | ![]() |
![]() |
১৯৮২ | ![]() |
![]() |
১৯৮১ | ![]() |
![]() |
১৯৮০ | ![]() |
![]() |
১৯৭৯ | ![]() |
![]() |
১৯৭৮ | ![]() |
![]() |
১৯৭৭ | ![]() |
![]() |
১৯৭৬ | ![]() |
![]() |
১৯৭৫ | ![]() |
![]() |
১৯৭৪ | ![]() |
![]() |
১৯৭৩ | ![]() |
![]() ![]() |
১৯৭২ | ![]() |
![]() |
১৯৭১ | ![]() |
![]() |
১৯৭০ | ![]() |
![]() |
১৯৬৯ | ![]() |
![]() |
১৯৬৮ | ![]() |
![]() |
১৯৬৭ | ![]() |
![]() |
১৯৬৬ | ![]() |
![]() |
১৯৬৫ | ![]() |
![]() |
১৯৬৪ | ![]() |
![]() |
১৯৬৩ | ![]() |
![]() |
১৯৬২ | ![]() |
![]() |
১৯৬১ | ![]() ![]() |
![]() |
১৯৬০ | ![]() |
![]() |
১৯৫৯ | ![]() ![]() |
![]() |
১৯৫৮ | ![]() |
![]() |
১৯৫৭ | ![]() ![]() |
![]() |
১৯৫৬ | ![]() |
![]() |
[সম্পাদনা] সর্বোচ্চ পুরষ্কার বিজয়
[সম্পাদনা] খেলোয়াড় হিসেবে
- যেসব খেলোয়াড় কমপক্ষে দু'বার ব্যালন ডি'অর জিতেছেন
অবস্থান | পুরষ্কার | খেলোয়াড় |
---|---|---|
১. | ৩ | ইয়োহান ক্রুইফ মিশেল প্লাতিনি মার্কো ভ্যান বাস্তেন |
৪. | ২ | ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার আলফ্রেডো ডি স্টিফানো কেভিন কিগান রোনালদো কার্ল-হাইন্ৎস রুমেনিগে |
[সম্পাদনা] ক্লাব হিসেবে
- যেসব ক্লাবের খেলোয়াড় কমপক্ষে দু'বার ব্যালন ডি'অর জিতেছে।
অবস্থান | ক্লাব | সোনা | রুপা | ব্রোঞ্জ | মোট |
---|---|---|---|---|---|
১ | বার্সেলোনা | ৭ | ৬ | ৪ | ১৭ |
২ | জুভেন্টাস | ৮১/২ | ৫ | ৩ | ১৬১/২ |
৩ | এসি মিলান | ৬ | ৩ | ৬ | ১৫ |
৪ | বায়ার্ন মিউনিখ | ৫ | ৬ | ৫ | ১৬ |
৫ | রিয়াল মাদ্রিদ | ৪১/২ | ৭ | ৪ | ১৫১/২ |
৬ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ৩ | ৩ | ২ | ৮ |
৭ | ইন্টার মিলান | ২ | ৬ | ৩ | ১১ |
৮ | হ্যামবার্গার এসভি | ২ | ১ | ১ | ৪ |
৯ | ডাইনামো কিয়েভ | ২ | ২ |
[সম্পাদনা] দেশ হিসেবে
- যেসব দেশ কমপক্ষে দু'বার ব্যালন ডি'অর জিতেছে।
অবস্থান | দেশ | পুরষ্কার | বিজয়ী খেলোয়াড় (বছর) |
---|---|---|---|
১= | ![]() |
৭ | ইয়োহান ক্রুইফ (১৯৭১, ১৯৭৩, ১৯৭৪), রুড হুলিত (১৯৮৭), মার্কো ভ্যান বাস্তেন (১৯৮৮, ১৯৮৯, ১৯৯২) |
১= | ![]() |
৭ | গার্ড ম্যুলার (১৯৭০), ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার (১৯৭২, ১৯৭৬), কার্ল-হাইনৎস রুমেনিগে (১৯৮০, ১৯৮১), লোথার ম্যাথেয়াস (১৯৯০), ম্যাথেয়াস সামার (১৯৯৬) |
৩ | ![]() |
৬ | রেমন্ড কোপা (১৯৫৮), মিশেল প্লাতিনি (১৯৮৩, ১৯৮৪, ১৯৮৫), জিন-পিয়েরে পাপিন (১৯৯১), জিনেদিন জিদান (১৯৯৮) |
৪= | ![]() |
৫ | ওমার সিভোরি (১৯৬১), গিয়ান্নি রিভেরা (১৯৬৯), পাওলো রসি (১৯৮২), রবার্তো ব্যাজিও (১৯৯৩), ফ্যাবিও ক্যানাভারো (২০০৬) |
৪= | ![]() |
৫ | স্ট্যানলি ম্যাথিউস (১৯৫৬), ববি চার্লটন (১৯৬৬), কেভিন কিগান (১৯৭৭, ১৯৭৮), মাইকেল ওয়েন (২০০১) |
৬ | ![]() |
৪ | রোনালদো (১৯৯৭, ২০০২), রিভালদো (১৯৯৯), রোনালদিনহো (২০০৫) |
৭= | ![]() |
৩ | আলফ্রেডো ডি স্টেফানো (১৯৫৭, ১৯৫৯), লুইজ সুয়ারেজ (১৯৬০) |
৭= | ![]() |
৩ | লেভ ইয়েসিন (১৯৬৩); ওলেগ ব্লখিন (১৯৭৫), ইগর বেলানভ (১৯৮৬) |
৯= | ![]() |
২ | ইউসেবিও (১৯৬৫), লুইস ফিগো (২০০০) |
৯= | ![]() |
২ | জোসেফ ম্যাসোপাস্ট (১৯৬২), পাভেল নেদভেদ (২০০৩) |
[সম্পাদনা] আরো দেখুন
- FIFA World Player of the Year
- European Golden Boot
- Onze Mondial European Footballer of the Year
- World Soccer Player of the Year