আবদুল আহাদ
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মোঃ আবদুল আহাদ (জ. ১৯৬৮) বাংলাদেশী জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং মহাকাশ বিজ্ঞান গবেষক। জন্ম বাংলাদেশে হলেও মাত্র ৯ বছর বয়সে তিনি যুক্তরাজ্য চলে যান। তার কয়েকটি জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণা তাকে খ্যাতি এনে দিয়েছে। তন্মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আহাদের ধ্রুবক। তিনি এএ ইনস্টিটিউট অফ স্পেস সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি প্রতিষ্ঠা করেন। এই প্রতিষ্ঠানে তিনি আপন প্রতিভার বিকাশের মাধ্যমে প্রভূত গবেষণার তক্ষেত্র সৃষ্টি করেন।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা] জীবনী
আবদুল আহাদ বাংলাদেশের সিলেট জেলায় ১৯৬৮ সালের ডিসেম্বর ১৫ তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। নয় বছর বয়সে যুক্তরাজ্য চলে যান। ২০০২ সালে জানুয়ারিতে এএ ইনস্টিটিউট অফ স্পেস সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি নামক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এমন একটি প্রকল্প হাতে নেন যা মূলত নাসার উদ্যোগে প্রথমবার নেয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিলো। এই প্রকল্পটি রকেট বিদ্যা, এরোস্পেস ইত্যাদি বিষয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত। একই বছরের আগস্ট মাসে তিনি ক্যালিফোর্নিয়াকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান প্ল্যানেটারি সোসাইটিতে যোগ দেন। ভৌগলিক মহাশূন্য অভিযান বিষয়ে তার মৌলিক গবেষণা এখান থেকেই শুরু হয়। আহাদ ব্রিটিশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এসোসিয়েশনের একজন সদস্য। এ প্রতিষ্ঠানে তার গবেষণা কর্মের মধ্যে রয়েছে দৃশ্যমান যুগল তারা বিষয়ে গাণিতিক পরিমাপ এবং নিকটবর্তী তারার গতি সম্পর্কে আলোচনা। এছাড়াও গভীর আকাশের বস্তু ও বিষম তারা বিষয়ে তার গবেষণা রয়েছে।
২০০৪ সালে তিনি মহাজাগতিক রাতের আকাশের মোট উজ্জ্বলতা ব্যাখ্যার জন্য একটি বিশ্লেষণমূলক প্রমিতকরণের সূচনা ঘটান। বৈজ্ঞানিক ইতিহাসে এটি ছিল এ ধরণের প্রথম আবিষ্কার। এ থেকেই আহাদের ধ্রুবক উৎপত্তি লাভ করে।
[সম্পাদনা] আহাদের ধ্রুবক
[সম্পাদনা] রচনাবলী
- ফার্স্ট আর্ক টু আলফা সেন্টরাই