প্রবেশদ্বার:ধর্ম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

পদার্থ ও শক্তি | জীবনী | ভূগোল | ইতিহাস | গণিত | দর্শন | বিজ্ঞান | সামাজিক বিজ্ঞান |
সম্পাদনা  

ভূমিকা

সম্পাদনা  

নির্বাচিত নিবন্ধ

আরবী ক্যালিগ্রাফিতে "মুহাম্মাদ"
আরবী ক্যালিগ্রাফিতে "মুহাম্মাদ"

হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (আরবী উচ্চারণ শুনতে ক্লিক করুন محمد মুহাম্মাদ এবং মুহম্মদও বলা হয়), (তুর্কী: মুহাম্মেদ) ইসলামের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব এবং ধর্মীয় বিশ্বাসমতে আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ নবী (আরবী: النبي an-nabiyyu) (ইংরেজী: The Prophet) অথবা " বার্তাবাহক" (আরবী: الرسول ar-rasūlu)(ইংরেজী: The messenger) যার উপর পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআন অবতীর্ণ হয়। অমুসলিমদের মতে তিনি ইসলামী জীবন ব্যবস্থার প্রচারক। প্রায় সকল ইতিহাসবেত্তা ও বিশেষজ্ঞদের মতেই মুহাম্মদ (সা:) পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতা। তার এই বিশেষত্বের অন্যতম কারণ হচ্ছে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জগতেই চূড়ান্ত সফলতা অর্জন। তিনি ধর্মীয় জীবনে যেমন সফল তেমনই রাজনৈতিক জীবনে। সমগ্র আরব বিশ্বের জাগরণের প্রধাণ পথিকৃৎ হিসেবে তিনি অগ্রগণ্য। বিবাদকামী আরব জনতাকে একীভূতকরণ তার জীবনের অন্যতম সফলতা।

আরব বলতে এখানে মক্কা ও মদীনা এবং এদের পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলো নিয়ে গড়ে উঠা অংশকে বুঝানো হচ্ছে কারণ এই অংশের সাথেই মুহাম্মদের জীবনের সম্পৃক্ততা ছিল। অঞ্চলটি ছিল মরুভূমির মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা দ্বীপের মত। অবশ্য মরুভূমি ইসলামের উপর বিশেষ কোন প্রভাবের দাবীদার নয় কারণ এটি সকল স্থানেই প্রযোজ্য হয়ে দেখা দিয়েছে। মুহাম্মদের জন্মের পূর্বে আরবের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, ভৌগলিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় এবং নৈতিক অবস্থার আলোচনা এখানে অবশ্য আলোচ্য। আরবের অর্থনীতির মূল ভিত্তি ছিল ব্যাবসা ও পশুপালন। নোমেডীয় অঞ্চলের সাথে এখানকার বাণিজ্য যোগাযোগ ছিল।... ... ... ... আরো জানুন

সম্পাদনা  

নির্বাচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব

চিকাগোতে স্বামী বিবেকানন্দ, ১৮৯৩
চিকাগোতে স্বামী বিবেকানন্দ, ১৮৯৩

স্বামী বিবেকানন্দ, সন্যাসী হওয়ার আগে নরেন্দ্রনাথ দত্ত, (জানুয়ারি ১২, ১৮৬৩ - জুলাই ৪, ১৯০২) নব্যযুগে বেদন্ত দর্শণের একজন শ্রেষ্ঠ গুরু। তিনি পাশ্চাত্যে ভারতীয় আধ্যত্মিক দর্শনকে জনপ্রিয় করে বিশ্ববিখ্যাত। দীক্ষালাভের পর ভারত পরিভ্রমণরত স্বামিজীকে ক্ষেত্রীর মহারাজ বিবেকানন্দ নাম অর্পণ করেন।

১৮৯৩ সালের শিকাগো ধর্ম মহাসম্মেলনে তাঁর বিশ্বজয় শুরু। ১৮৯৭ সালে তাঁর গুরু রামকৃষ্ণ পরমহংস-এর নামে তিনি রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর অসংখ্য শিষ্যদের মধ্যে ভারতবর্ষ ছাড়াও পাশ্চাত্য দেশগুলোর অনেকে ছিলেন। ভগিনী নিবেদিতার নাম এখানে উল্লেখযোগ্য।... ... ... আরো জানুন

সম্পাদনা  

আপনি কি কি করতে পারেন

  • বিভিন্ন ধর্মীয় ব্যক্তিত্বকে নিয়ে লিখতে পারেন।
  • বিভিন্ন ধরীয় আচরণ নিয়ে লিখতে পারেন।
  • ধর্মীয় ঘটনাবলী ও তার তাৎপর্য নিয়ে লিখতে পারেন।
  • ধর্মীয় স্থান নিয়ে লিখতে পারেন।
সম্পাদনা  

আপনি জানেন কি?

... ... ... ... ... ইসলাম ধর্ম মতে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সর্বশেষ পয়গম্বর। ... ... ... ...

... ... ... ... ... ... ... ... মুসলমানদের পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ কুরানে মোট ২৫ জন নবীর কথা বলা আছে... ... ... ... ...

সম্পাদনা  

ধর্মীয় স্থান

জেরুজালেম
জেরুজালেম

জেরুসালেম (জেরুজালেম) মধ্যপ্রাচ্যের ফিলিস্তিনের একটি ঐতিহাসিক শহর। খ্রিস্টান, ইহুদি ও মুসলিমদের কাছে পবিত্র এই শহরটি বর্তমানে ইসরাইল এর দখলে রয়েছে। ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এর পূর্বাংশ জর্দান এর অধীনস্ত ছিল।

এখানেই ইহুদি ধর্ম ও ইসলামের পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ (যা টেম্পল মাউন্ট নামেও পরিচিত) অবস্থিত।... ... ... আরো জানুন

সম্পাদনা  

ধর্ম গ্রন্থ

বাইবেল
বাইবেল

বাইবেল বলতে ইহুদিখ্রিস্ট ধর্মে যথার্থ বলে স্বীকৃত বিভিন্ন গ্রন্থাবলীকে ইঙ্গিত করা হয়। তবে দুই ধর্মের স্বীকৃত গ্রন্থসমষ্টি একই নয়। ইহুদিদের স্বীকৃত গ্রন্থ হিব্রু বাইবেলকে খ্রিস্টানরা পুরাতন বাইবেল বলেন। খ্রিস্টানদের বাইবেলের মধ্যে পুরাতন বাইবেল ছাড়াও নতুন বাইবেলও পড়ে। আবার খ্রিস্টানদের মধ্যে রোমান ক্যাথলিকরা বাইবেলে কিছু রচনা অন্তর্ভুক্ত করেন যাতে প্রোটেস্টেন্টরা একমত নন। অপরদিকে ইসলাম ধর্মমতে বাইবেলের বেশকিছু রচনা বিভিন্ন নবিদের কাছে আল্লাহ-এর পাঠানো গ্রন্থের সম্ভাব্য বিকৃতরূপ।


সম্পাদনা  

নির্বাচিত চিত্র

মক্কাস্থ প্রবিত্র কাবা শরীফ
মক্কাস্থ প্রবিত্র কাবা শরীফ

মক্কা মুসলমানদের সবথেকে পবিত্র ধর্মীয় স্থান।... ... ... আরো জানুন


সম্পাদনা  

ধর্মীয় বানি

Template:প্রবেশদ্বার:ধর্ম/ধর্মীয় বানি

সম্পাদনা  

ধর্ম সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহ

Template:প্রবেশদ্বার:ধর্ম/সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহ

সম্পাদনা  

সম্পর্কিত উইকিমিডিয়া

বিস্তারিত তথ্য - প্রবেশদ্বার?

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন (Purge server cache)

অন্যান্য ভাষা