রিও ফার্ডিনান্ড
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রিও ফার্ডিনান্ড | ||
![]() |
||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||
---|---|---|
জন্মতারিখ | নভেম্বর ৭, ১৯৭৮ | |
জন্মস্থান | পেকহ্যাম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | |
উচ্চতা | ৬ ফু ৩ ই / ১.৯১ মি | |
ডাকনাম | রিও, স্নুপ | |
অবস্থান | সেন্টার ব্যাক | |
ক্লাব তথ্য | ||
বর্তমান ক্লাব | ম্যানচেষ্টার ইউনাইটেড | |
নম্বর | ৫ | |
যুব ক্লাব | ||
১৯৯৩-১৯৯৫ | ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড | |
পেশাদারী ক্লাব* | ||
বছর | ক্লাব | উপস্থিতি (গোল) |
১৯৯৫-২০০০ ১৯৯৬ ২০০০-২০০২ ২০০২-বর্তমান |
ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড বোর্নেমাউথ (ধার) লিডস ইউনাইটেড ম্যানচেষ্টার ইউনাইটেড |
১২৭ (২) ১০ (০) ৫৪ (২) ১১৯ (৩) |
জাতীয় দল | ||
১৯৯৭- বর্তমান | ইংল্যান্ড | ৫৯ (১) |
* পেশাদারী ক্লাবের উপস্থিতি ও গোলসংখ্যা |
রিও গ্যাভিন ফার্ডিনান্ড (জন্ম নভেম্বর ৭, ১৯৭৮ লন্ডনের পেকহামে) একজন ইংরেজ ফুটবলার, যার শরীরে বইছে সেইন্ট লুসীয় ও অ্যাংলো-আইরিশ রক্তের মিশ্রণ। তিনি সেন্টার-ব্যাক হিসেবে খেলে থাকেন। বর্তমানে তিনি প্রিমিয়ার লীগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পক্ষে খেলেন। তিনি ইংল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দলের নিয়মিত সদস্য। তিনি ইংল্যান্ডের পক্ষে ৫০টির বেশি ম্যাচ খেলেছেন এবং গত তিন বিশ্বকাপে দলে ছিলেন।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা] জীবনী
ফার্ডিনান্ডের কাজিন ইংল্যান্ডের সাবেক স্ট্রাইকার লেস ফার্ডিনান্ড এবং তার ভাই এন্টন ফার্ডিনান্ড ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের হয়ে খেলেন।
[সম্পাদনা] ওয়েস্ট হ্যাম
বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন সময়ে ১৯৯২ সালে ফার্ডিনান্ড ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড দলে যোগ দেন। তখনই তার প্রতিভা দিয়ে সকলকে অবাক করেন। সাবেক ওয়েস্ট হ্যাম ও ইংল্যান্ড অধিনায়ক ববি মুর তার দিকে আকৃষ্ট হন। ১৯৯৬ সালের ৫ মে শেফিল্ড ওয়েডনেজডের বিপক্ষে পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে দলে তার অভিষেক হয়, যে খেলায় ওয়েস্ট হ্যাম ১-১ গোলে ড্র করে।
[সম্পাদনা] লিডস ইউনাইটেড
২০০০ সালের নভেম্বরে ১৮ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ফার্ডিনান্ড লিডস ইউনাইটেড দলে যোগ দেন। এটি ছিল তখনকার একটি যুক্তরাজ্যের দলবদলের রেকর্ড এবং এর মাধ্যমে ফার্ডিনান্ড বিশ্বের সবচেয়ে দামী রক্ষনভাগের খেলোয়াড় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ২০০১ সালের আগস্টে তিনি লিডসের অধিনায়ক নির্বাচিত হন।
[সম্পাদনা] ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
২০০২ সালের জুলাই ২২ তারিখে ফার্ডিনান্ড পাঁচ বছরের চুক্তিতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দলে যোগ দেন, যা ছিল তখন বিশ্বে সবচেয়ে বড় অঙ্কের দলবদল। এর ফলে তিনি পুনরায় বিশ্বের সবচেয়ে দামী রক্ষনভাগের খেলোয়াড় হিসেবে নিজেকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেন, যেটি তিনি ২০০১ সালে লিলিয়ান থুরামের কাছে খুইয়েছিলেন। এই দলবদলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ৩১.১২ মিলিয়ন খরচ হয় যা মধ্যে লিডস পায় ৩০.৭২ মিলিয়ন।
ফার্ডিনান্ড ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগদানের প্রথম মৌসুমেই শিরোপা লাভ করেন। এছাড়া সাম্প্রতিক ২০০৬-০৭ মৌসুমেও তার দল শিরোপার দেখা পায়। তিনি দলের সাথে ২০০৬ সালের লীগ কাপ শিরোপা এবং ২০০৩ সালে লীগ কাপ রানার্স-আপ, ও ২০০৫ সালে এফ.এ. কাপ রানার্স-আপ মেডেল পান।
[সম্পাদনা] ব্যক্তিগত জীবন
ফার্ডিনান্ডের মেয়েবন্ধু রেবেকা এলিসনের গর্ভে তাদের সন্তান লরেঞ্জের জন্ম হয় ২০০৬ সালে।
[সম্পাদনা] সম্মাননা
- এফ.এ. প্রিমিয়ার লীগ: ২০০২-০৩, ২০০৬-০৭
- লীগ কাপ: ২০০৬
- পিএফএ বর্ষসেরা দল: ২০০৬-০৭
[সম্পাদনা] তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ
- TheFA.com profile
- FootballDatabase profile and statistics
- Rio Ferdinand ক্যারিয়ার তথ্য
- Rio Ferdinand Player Profile from Carling
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব - বর্তমান স্কোয়াড |
---|
১ ভ্যান ডার সার | ২ নেভিল | ৩ এভরা | ৪ হাইঞ্জ | ৫ ফার্ডিনান্ড | ৬ ব্রাউন | ৭ রোনালদো | ৯ সাহা | ১০ রুনি | ১১ গিগস | ১৩ পার্ক | ১৪ স্মিথ | ১৫ ভিডিচ | ১৬ ক্যারিক | ১৭ ন্যানি | ১৮ স্কোলস | ১৯ রসি | ২০ সলশেয়ার | ২১ ডং | ২২ ও'শি | ২৩ রিচার্ডসন | ২৪ ফ্লেচার | ২৬ বার্ডসলে | ২৭ সিলভেস্ট্রে | ২৮ পিক | ২৯ কুসচাক | –– অ্যান্ডারসন | –– ফস্টার | –– হারগ্রিভস | ম্যানেজার: ফার্গুসন |