গ্রীস
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
|
|||||
নীতি বাক্য: Ελευθερία ή Θάνατος মুক্তি অথবা মৃত্যু |
|||||
জাতীয় সঙ্গীত: হাইম টু ফ্রিডম মুক্তির জন্য প্রার্থনা |
|||||
![]() |
|||||
রাজধানী | এথেন্স | ||||
বড় শহর | এথেন্স | ||||
রাষ্ট্রভাষা | {{{রাষ্ট্রভাষা}}} | ||||
সরকার
রাষ্ট্রপতি
প্রধানমন্ত্রী |
প্রজাতন্ত্র কার্লস প্যাপুলিয়াস কোস্টাস কারম্যানলিস |
||||
স্বাধীনতা অটোম্যান সাম্রাজ্য হতে স্বাধীন ঘোষণা অনুমোদন |
মার্চ ২৫, ১৮২১ ১৮২৯ |
||||
ভূখন্ড - মোট - পানি (%) |
১৩১,৯৪৫ বর্গকিলোমিটার; (৭০ তম) ৫০,৯৪৪ বর্গ মাইল ০.৮৬৬৯ |
||||
জনসংখ্যা - ২০০৫ হিসাবে - জনসংখ্যার ঘনত্ত্ব |
১১,২২৪,১১৮ (৭৪ তম)
|
||||
জিডিপি (পিপিপি) - মোট - প্রতি এককে |
২০০৫ $২৪৫,৮৮ বিলিয়ন (৩৭তম) $২২,৮০০ (৩০ তম) |
||||
মানব উন্নয়ন সূচক (২০০৪) | ০.৯১২ (২৪তম) – high | ||||
মুদ্রা | ইউরো(€)2 (ইইউআর ) |
||||
সময় স্থান | ইইটি (ইউটিসি+২) | ||||
ইন্টারনেট ডোমেইন | .জিআর | ||||
দেশের কোড | +৩০ |
||||
জাতীয়তা |
|
গ্রীস (গ্রিক ভাষায় Ελλάδα এলাদ়া বা Ελλάς এলাস্) ইউরোপ মহাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশের একটি রাষ্ট্র যা বলকান উপদ্বীপের একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। এর সীমান্তবর্তী রাষ্ট্রগুলো হচ্ছে উত্তরে বুলগেরিয়া, প্রাক্তন যুগশ্লাভিয়া প্রজাতন্ত্রী মেসিডোনিয়া এবং আলবেনিয়া; পূর্বে তুরস্ক। গ্রীসের মূল ভূমির পূর্বে ও দক্ষিণে এজিয়ান সাগর অবস্থিত, আর পশ্চিমে রয়েছে আইওনিয়ান সাগর। পূর্ব ভূমধ্যসাগরের উভয় অংশে গ্রীসের অনেকগুলো দ্বীপ রয়েছে। গ্রীস ইউরোপ. এশিয়া এবং আফ্রিকার মিলন স্থলে অবস্থিত। বর্তমান গ্রীকদের পূর্বপুরুষ হচ্ছে এক সময়ের পৃথিবী বিজয়ী প্রাচীন গ্রীক সভ্যতা, বাইজান্টাইন সম্রাজ্য এবং প্রায় ৪ শতাব্দীর অটোমান সম্রাজ্য। এই দেশ পশ্চিমা বিশ্বের জ্ঞান বিজ্ঞানের সূতিকাগার এবং গণতন্ত্রের জন্মদায়ক স্থান হিসেবে সুপরিচিত। গ্রীসের আরও কিছু বৃহৎ অবদান হচ্ছে পশ্চিমা দর্শন, অলিম্পিক গেম্স, পশ্চিমা সাহিত্য, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার এবং নাটক। সব মিলিয়ে গ্রীসের সভ্যতা সমগ্র ইউরোপে এক সময়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী সভ্যতা হিসেবে পরিগণিত হত। বর্তমানে গ্রীস একটি উন্নত দেশ এবং ১৯৮১ সাল থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য।[১]। এছাড়া এটি ২০০১ সন থেকে ইকোনমিক অ্যান্ড মনিটারি ইউনিয়ন অফ দ্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ১৯৫১ সাল থেকে ন্যাটো এবং ১৯৬০ সাল থেকে ওইসিডি-এর সদস্য হিসেবে আছে।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা] ইতিহাস
এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: গ্রীসের ইতিহাস
[সম্পাদনা] প্রাচীন কাল
এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: প্রাচীন গ্রীস
এজিয়ান সাগরের তীরে সুপ্রাচীন কালে ইউরোপের প্রথম উন্নত সভ্যতা গড়ে উঠেছিল, বর্তমান আধুনিক ইউরোপকে এর ফসল বললে অত্যুক্তি হবে না। Minoan এবং Mycenean সভ্যতার উত্থানের ফলে গ্রীসের বিভিন্ন অঞ্চলে স্বতন্ত্র জেলা এবং সরকার ও সমাজ কাঠামো বিশিষ্ট রাজ্যের সৃষ্টি হয়। এই রাজ্যগুলো স্পার্টা এবং এথেন্সের অধীনে একত্রিত হয়ে পার্সিয়ানদের অগ্রযাত্রাকে প্রতিহত করেছিল। এথেন্সে গ্রীসের প্রথম সমৃদ্ধ সভ্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু পরবর্তীতে এথেন্স ও স্পার্টার মধ্যে সংঘাতের সৃষ্টি হয় যার পরিণতি পেলোপোনেশীয় যুদ্ধ। এ সময় পার্সিয়ানদের হাতে স্পার্টার পতন হয়। এর পর মাত্র এক শতাব্দীর মধ্যে সকল গ্রীকরা আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের নেতৃত্বে একত্রিত হয়ে পার্সীয়দের প্রতিহত করে। ১৪৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এখানে রোমান সম্রাজ্যের সূচনা হয়।
[সম্পাদনা] রোমান যুগ
এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: রোমান গ্রীস
রোমান যুগের সূচনায় হেলেনীয় সমাজ ও সংস্কৃতির কোন পরিবর্তন না হলেও এর ফলে আবশ্যিকভাবেই গ্রীস তার রাজনৈতাক স্বাধীনতা হারায়। খ্রিস্ট ধর্ম বিকাশের পূর্ব পর্যন্ত এখানে হেলেনীয় সংস্কৃতি টিকে ছিল। গ্রীস রোমের একটি প্রদেশে পরিণত হয় এবং তখনও গ্রীস প্রবল প্রতাপে পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের সংস্কৃতিকে প্রভাবান্বিত করে চলে। এরপর রোমান সম্রাজ্য দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়; একভাগের নাম পূর্ব রোমান সম্রাজ্য যা গ্রীকদের সম্রাজ্য নামে প্রতিষ্ঠা পায় এবং পরবর্তীতে বাইজান্টাইন সম্রাজ্য নাম ধারণ করে। অন্য অংশ ছিল কনস্টান্টিনোপ্ল কেন্দ্রিক যার নাম ছিল বাইজান্টিয়াম। বাইজান্টাইন রাজত্বের সময় গ্রীক আগ্রাসী সকল শক্তির মধ্যে হেলেনীয় ভাবধারার প্রভাব সৃষ্টিতে সমর্থ হয় এবং এ সময়েই সিসিলি ও এশিয়া মাইনর থেকে অনেকে গ্রীসে বসতি স্থাপন করে। একাদশ ও দ্বাদশ শতাব্দীকে গ্রীসে বাইজান্টাইন শিল্পকলার স্বর্ণযুগ বলা হয়। তবে ১২০৪ থেকে ১৪৫৮ সালের মধ্যে সংঘটিত ক্রুসেডের সময় ধর্মের নামে প্রতিষ্ঠিত কিছু সেনাদল দ্বারা গ্রীস আক্রান্ত হয়। ১৪৫৩ সালের ২৯ মে তারিখে কনস্টান্টিনোপ্লের পতনের পূর্ব পর্যন্ত এখানে বাইজান্টাইন সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত ছিল।
[সম্পাদনা] রাজনীতি
[সম্পাদনা] প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ
প্রশাসনিকভাবে গ্রীসে মোট ১৩ টি প্রশাসনিক অঞ্চল রয়েছে। এরা আবার সর্বমোট ৫৪ টি প্রিফেকচারে বিভক্ত।
|
[সম্পাদনা] ভূগোল
[সম্পাদনা] অর্থনীতি
[সম্পাদনা] জনসংখ্যা
[সম্পাদনা] সংস্কৃতি
[সম্পাদনা] আরও দেখুন
ইতিহাস • প্রশাসনিক অঞ্চল • ভূগোল • অর্থনীতি • রাজনীতি • জনসংখ্যার পরিসংখ্যান • সংস্কৃতি • পরিবহন ব্যবস্থা • পর্যটন • সামরিক বাহিনী • ভাষা • ধর্মবিশ্বাস • সংবাদপত্র • বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ • জাতীয় পতাকা • জাতীয় সঙ্গীত • শহর
ইউরোপের রাষ্ট্রসমূহ (Europe) - সম্পাদনা |
---|
আলবেনিয়া • অ্যান্ডোরা • আর্মেনিয়া২ • অস্ট্রিয়া • আজারবাইজান১ • বেলারুস • বেলজিয়াম • বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা • বুলগেরিয়া • ক্রোয়েশিয়া • সাইপ্রাস২ • চেক প্রজাতন্ত্র • ডেনমার্ক • ইস্তোনিয়া • ফিনল্যান্ড • ফ্রান্স • জর্জিয়া১ • জার্মানি • গ্রীস • হাঙ্গেরি • আইসল্যান্ড • প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড • ইতালি • কাজাখস্তান১ • লাতভিয়া • লিথুয়ানিয়া • লিশ্টেনশ্টাইন • লুক্সেমবুর্গ • মেসিডোনিয়া • মাল্টা • মল্ডোভা • মোনাকো • মন্টিনিগ্রো • নেদারল্যান্ড্স • নরওয়ে • পোল্যান্ড • পর্তুগাল • রোমানিয়া • রাশিয়া১ • সান মারিনো • সার্বিয়া • স্লোভাকিয়া • স্লোভেনিয়া • স্পেন • সুইডেন • সুইজারল্যান্ড • তুরস্ক১ • ইউক্রেন • যুক্তরাজ্য • ভ্যাটিকান সিটি অধীনস্থ এলাকা এবং চুক্তি দ্বারা নির্ধারিত বিশেষ এলাকা: আক্রতিরি ও দেকেলিয়া২ • অলান্দ • ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ • জিব্রাল্টার • গ্রীনল্যান্ড৩ • গার্ন্সি • ইয়ান মায়েন • জার্সি • আইল অফ ম্যান • স্ভালবার্দ অস্বীকৃত রাষ্ট্র সমূহ: আবখাজিয়া • নাগোর্নো-কারাবাখ২ • দক্ষিণ অসেটিয়া • ট্রান্সনিস্ট্রিয়া • তুর্কী উত্তর সাইপ্রাস প্রজাতন্ত্র২ ৪ টীকা: (১) এর কিছু অংশ এশিয়াতে; (২) সম্পূর্ণভাবেই এশিয়াতে অবস্থিত, কিন্তু সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে ইউরোপের সাথে যুক্ত; (৩) সম্পূর্ণভাবে উত্তর আমেরিকাতে অবস্থিত, কিন্তু সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে ইউরোপের সাথে যুক্ত; (৪) শুধু তুরস্কই এই দেশটিকে স্বীকৃতি দিয়েছে। |
[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণীসমূহ: ইউরোপ | অসম্পূর্ণ | গ্রীস | রাষ্ট্র