বীরভূম জেলা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বীরভুম

বীরভুম
রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ
কেন্দ্রীয় শহর সিউড়ি
ভৌগলিক স্থানাংক 23.55° N 87.31.60° E
এলাকা {{{area_total}}} km²
সময় অঞ্চল IST (UTC+5:30)
জনসংখ্যা
 - ঘনত্ব
৩,০১৫,৪২২
 - ৬৬২/km²
আদ্যাক্ষর (ISO) IN-WB-BI
ওয়েবসাইট: www.birbhum.nic.in

বীরভুম ভারতের পূর্বাঞ্চলের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান ডিভিসনের উত্তরতম জেলা। এই জেলাটি বিভিন্ন লোকায়ত সংস্কৃতির উৎস হিসাবে, এবং দ্বিবিধ ভূপ্রকৃতির অপূর্ব সমাবস্থান হিসাবে অনন্য। হিন্দুদের পীঠস্থানগুলির মধ্যে অনেকগুলিই বীরভূম জেলাতে অবস্থিত (যেমন বক্রেশ্বর, তারাপীঠ, কঙ্কালীতলা, লাভপুর, ফুলবেড়িয়া, নলহাটী)। দ্বাদশ শতকের কবি জয়দেবের জন্মস্থান কেন্দুলি (কেন্দুবিল্ব), এবং বৈষ্ণব কবি চণ্ডীদাসের (সম্ভবতঃ চতুর্দশ শতকের) জন্মস্থান নানুর এই জেলাতেই আবস্থিত। "রাঙামাটির দেশ" বীরভুমের পথে ঘাটে এখনও বাউলদের একতারা বাজিয়ে গান গেয়ে বেড়াতে দেখা যাবে। বোলপুরের কাছে শান্তিনিকেতনে গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর স্বপ্নের শিক্ষাধিষ্ঠান বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। শান্তিনিকেতন, কেন্দুলি ইত্যাদি জায়গায় যে পৌষ মেলা হয় তাতে দূর দূরান্তের মানুষের সমাবেশ হয়। এখানেও প্রধান আকর্ষণ বাউল গান। আবার এই জেলাতেই বিভিন্ন মরসুমে দেখতে পাওয়া যাবে সাঁওতালদের মাদল বাজিয়ে নাচতে গাইতে, তাড়ি পান করে আনন্দ করতে। চুলে পালক গোঁজা সাঁওতাল রমণীদের যেমন হাটেবাজারে শব্জী বিক্রয় করতে দেখা যাবে, তেমনি দেখা যাবে "মরদ"-দের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ লাগিয়ে শ্রমবহুল কাজ করতে।

সূচিপত্র

[সম্পাদনা করুন] অবস্থান

পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলা
বড় করুন
পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলা
  • অক্ষাংশ: 23° 32' 30" উত্তর থেকে 24° 35' 0" উত্তর অক্ষাংশ
  • দ্রাঘিমা: 88° 1' 40" পূর্ব থেকে 87° 5' 25" পূর্ব দ্রাঘিমাংশ

[সম্পাদনা করুন] ভৌগোলিক সীমানা

১৭৫৭ বর্গ মাইল (4,550 বর্গ কিমি) এলাকা বিশিষ্ট ত্রিভুজ আকৃতির এই জেলার উত্তরমুখী শীর্ষ গঙ্গার রাজমহল পাহাড় থেকে নির্গমন পথের অদূরেই। ত্রিভুজটির ভূমি রচনা করেছে দক্ষিণপ্রান্ত বরাবর বহমান অজয় নদ, যা বর্ধমান ও বীরভূম জেলার মধ্যবর্তী সীমানা। পূর্বে মুর্শিদাবাদ (ও বর্ধমানের সামান্য অংশ)। পশ্চিমে ঝাড়খন্ড রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা ডিভিসনের পাকুড় ও দুমকা জেলা। ছোটনাগপুর মালভূমির উত্তর-পুর্ব কোণ হল এই জেলাটির রুক্ষ উঁচুনিচু পশ্চিমভাগ যার কোন কোন অংশের উচ্চতা প্রায় ৩০০০ ফুট (900m)[১], পূর্ব দিক ঢালু হয়ে সমতল সরস জনবহুল গাঙ্গেয় উপত্যাকায় গিয়ে মিশেছে। পশ্চিমভাগটি ঐতিহাসিক কালে বজ্জভূমি (বজ্রভূমি) নামে খ্যাত ছিল (ডঃ অতুল সুরের মতে বজ্রের মত কঠিন মৃত্তিকার জন্যে এই নাম [২])। পূর্বাঞ্চলটি হল উত্তর-রাঢ়। অনেকসময় বজ্রভূমিকেও রাঢ়বঙ্গের অংশ বলে ধরা হয়। সেক্ষেত্রে বলা হয় "রাঢ় দেশের দুই বিভাগ - বজ্জভূমি(বজ্রভূমি) ও সুব্বভুমি (সুহ্মভূমি)।" [৩]

[সম্পাদনা করুন] প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

কেন্দুবিল্বর টেরাকোটা
বড় করুন
কেন্দুবিল্বর টেরাকোটা
  1. সিউড়ি মহকুমা (সদর)
    1. সিউড়ি ব্লক ১
    2. সিউড়ি ব্লক ২
    3. সাঁইথিয়া ব্লক
    4. মহম্মদবাজার ব্লক
    5. রাজনগর ব্লক
    6. খয়রাশোল ব্লক
    7. দুবরাজপুর ব্লক
  1. বোলপুর মহকুমা
    1. বোলপুর- শ্রীনিকেতন ব্লক
    2. লাভপুর ব্লক
    3. নানুর ব্লক
    4. ইলামবাজার ব্লক
  1. রামপুরহাট মহকুমা
    1. ময়ুরেশ্বর ব্লক ১
    2. ময়ুরেশ্বর ব্লক ২
    3. রামপুরহাট ব্লক ১
    4. রামপুরহাট ব্লক ২
    5. নলহাটী ব্লক ১
    6. নলহাটী ব্লক ২
    7. মুরারই ব্লক ১
    8. মুরারই ব্লক ২

[সম্পাদনা করুন] নদনদী

অজয়, মোর (ময়ুরাক্ষী), বক্রেশ্বর, কোপাই, দ্বারকা, ব্রহ্মাণী, হিংলো, চপলা, বাঁশলই, পাগলা ইত্যাদি নদী ছোটনাগপুর মালভুমি থেকে উত্থিত হয়ে সর্পিল ভাবে এই জেলার উপর দিয়ে পশ্চিম থেকে পূর্বে বয়ে গিয়ে সরাসরি বা একে অন্যের সঙ্গে যোগ হয়ে হুগলী নদীতে পড়েছে। এরা গ্রীষ্মকামে শীর্ণকায়, চড়া পড়ে ছোট ছোট ধারায় বিভক্ত। কিন্তু সেই একই নদী বর্ষাকালে জলস্ফীত হয়ে ভীষণ আকৃতি ধারণ করে পাড় ভাঙে, বান ডাকে। নদীর এই ভাঙা গড়া এখানের মানুষের জীবনের সঙ্গেও অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত।

[সম্পাদনা করুন] ভূপ্রকৃতি

বীরভূমের পশ্চিম অংশ ছোটনাগপুর মালভূমির অংশ। ল্যাটেরাইট মৃত্তিকার লাল বর্ণের জন্যে এই দেশ রাঙা মাটির দেশ নামে বিখ্যাত। রুক্ষ আগভীর জঙ্গলে বায়ু দ্বারা ক্ষয়জাত তরঙ্গায়িত লাল মাটির নগ্ন ছোট ছোট অঞ্চল মাঝে মাঝেই চোখে পড়বে। এদের নাম খোয়াই। এখানে দেখা যাবে শরৎ কালে সুন্দর কাশ ফুলের বাহার, আর চোখে পড়বে দুয়েকটা ঢেঙা তাল বা খেজুড় গাছ।

[সম্পাদনা করুন] ইতিহাস

বীরভূম শব্দটি সম্ভবতঃ অপেক্ষাকৃত অর্বাচীন। ত্রয়োদশ শতকের "বীর" রাজাদের "ভূমি" - তা থেকে বীরভূম নামটি এসে থাকতে পারে। তবে বীরভূম অঞ্চলের এখন অবধি জানা আদিমতম ইতিহাস প্রত্নপ্রস্তর যুগের। এই যুগের পাণ্ডু রাজার ঢিপির কয়েকটি পুরাতাত্বিক খনন স্থান বীরভূম জেলার অন্তর্গত।

"লাঢ়" বা রাঢ় দেশের উল্লেখ আছে জৈনদের প্রাচীনতম ধর্মগ্রন্থ আচারাঙ্গসূত্রে। আচারাঙ্গসূত্র অনুসারে শেষ জৈন তীর্থঙ্কর মহাবীর বহু বিরধিতার মধ্যে দিয়ে লাঢ় দেশের বজ্জভূমি ও সুহ্মভূমি অতিক্রম করে পুণ্ড্রবর্ধন দেশে পৌছেছিলেন।[৪] ডঃ অতুল সুরের মতে জৈনধর্মের উত্থান বীরভূমের আশেপাশেই হয়েছিল। তার কারণ মহাবীরের পূর্ববর্তী ২৩ জনের মধ্যে ২০ জনকে বীরভূমের সীমারেখার ৭০ মাইল দূরে সুমেতশিখর বা পরেশনাথ পাহাড়ে সমাধিস্থ করা হয়েছিল।[৫]

বৌদ্ধ জাতক গ্রন্থেও "সুহ্ম"-দের উল্লেখ পাওয়া যায়। মহাভারত রচনার যুগেও সুহ্ম জনপদের উল্লেখ আছে [৬]

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির শাসনকালে ১৭৮৭ সালে প্রসাশনিক অঞ্চল হিসাবে "বীরভূম" নামক জেলার জন্ম হয়।[৭] (এর পুর্বে, আবার পরে ১৮০৯-১৮২০তে এটি মুরশিদাবাদের অন্তর্গত ছিল)। ১৭৯৩ অবধি বিষ্ণুপুর (অর্থাৎ বর্তমান বাঁকুড়া জেলার পূর্বাংশ) বীরভূম জেলার অংশ ছিল। ১৮৫৬ সালে সাঁওতাল বিদ্রোহের আগে সাঁওতাল পরগণাও ছিল ব্রিটিশ ভারতের "বেঙ্গল প্রেসিডেন্সীর" বীরভূম জেলার অংশ। তাই বীরভূম জেলার বিস্তার তার আগে ছিল পশ্চিমে দেওঘর (বৈদ্যনাথধাম) অবধি।

[সম্পাদনা করুন] জনসংখ্যার উপাত্ত

বীরভূমের জনসংখ্যা

  • ১৯০১ সালে ৯০২,২৮০
  • ১৯৮১ সালে ২,০৯৫,৮২৯[৮]
  • ২০০১ সালে ৩,০১৫,৪২২

২০০১ সালের জনগণনার বিশ্লেষণঃ

গ্রামীন/শহরবাসী জনসংখ্যা পুরুষ মহিলা
মোট ৩,০১৫,৪২২ ১,৫৪৬,৬৩৩ ১,৪৬৮,৭৮৯
গ্রামীন ২,৭৫৭,০০২ ১,৪১৪,০৯৭ ১,৩৪২,৯০৫
শহরবাসী ২৫৮,৪২০ ১৩২,৫৩৬ ১২৫,৮৮৪

[সম্পাদনা করুন] শিক্ষাব্যবস্থা ও সাক্ষরতা

২০০১ সালের জনগণনা অনুসারে, বীরভূম জেলার সাক্ষরতার হার ছিল ৬২.১৬%, জার মধ্যে ছেলেদের সাক্ষরতা ৭১.৫৭% ও মেয়েদের ৫২.২১%। ১৯৫১ সালে সাক্ষরতার হার ছিল ১৭.৭৪% যা ১৯৯১ সালে বেড়ে হয়েছিল ৪৮.৫৬%।

শিক্ষাব্যবস্থা

প্রতিষ্ঠান সংখ্যা
হাই স্কুল ২৫৬
হায়ার সেকন্ডারী স্কুল ১১০
জুনিয়র হাই স্কুল ৮৬
জুনিয়র হাই মাদ্রাসা ১০
সিনিয়র মাদ্রাসা
প্রাইমারী স্কুল ২৩৭
জুনিয়র প্রাইমারী স্কুল ৪৯৫
আঙ্গনবাড়ী কেন্দ্র ২৪০৭
কলেজ ১২
বিশ্ববিদ্যালয়

এই জেলায় ২টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ , ১টি পলিটেকনিক, এবং ১টি আইটিয়াই (ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট) আছে।

সরকার প্রযোজিত পাঠাগার আছে ১২৭টি, এবং ১টি প্রাইভেট ও একটি জেলা পাঠাগার আছে।

[সম্পাদনা করুন] সংস্কৃতি ও শিল্প

[সম্পাদনা করুন] লোকাচার

ভূপ্রকৃতির বৈচিত্র আর ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে যুগে যুগে বিভিন্ন তান্ত্রিক গোষ্ঠী পশ্চিম বীরভূমের জঙ্গলের নানা নির্জন স্থানকে তাদের সাধনার স্থল হিসাবে বেছে নিয়েছিল। শৈব ও শাক্ত নানা পীঠস্থান, বজ্রযানী তান্ত্রিক বৌদ্ধ ধর্ম, সহজিয়া তান্ত্রিক ধরম, সুফী মুসলিম সম্প্রদায় এবং আউল এবং বাউল সম্প্রদাইয়ের এখানে ঐতিহাসিক বিচরণ তাদেরই সাক্ষ্য। আবার শস্যশ্যামলা পূর্ববীরভূমে ছিল বৈষ্ণবদের আখড়া। বহু পৌরাণিক মুনি ঋষিদের আশ্রমও বীরভূমে ছিল বলে ঐতিহাসিক ডঃ আতুল সুরের ধারণা। তিনি এও বলেছেন যে হিন্দু ধর্মের উদ্ভবের অনেক আগেও এখানে নানা ধর্মের প্রচলন ছিল যার কিছু কিছু বাউরী, বাগদি, হাড়ি, ডোম ইত্যাদিদের লোকাচারের মধ্যে দিয়ে বেঁচে ছিল, পরে ধীরে ধীরে সেইসব দেব দেবীদের প্রথমে উপদেবতা ও পরে দেবতার মর্যাদা দেওয়া হয়ে থাকতে পারে। আরো পরে এঁদের মধ্যে আরো কয়েকজন মঙ্গলকাব্যের দেব দেবী হিসাবে আখ্যায়িত হন, যেমন পাথর হসাবে পূজিত ধর্ম ঠাকুর, সর্পদেবী মনষা ইত্যাদি। বীরভূমের কিছু অঞ্চল হিন্দু প্রধান আবার কিছু অঞ্চল মুসলিম প্রধান।

[সম্পাদনা করুন] ভাষা

বীরভূমের বাংলায় সাঁওতালী ভাষার অনেক প্রভাব আছে। কয়েকটি খুব বেশী ব্যাবহৃত বীরভূঁইয়া বাংলা টানের উদাঃ

  • হং গেলছে = হয়ে গেছে, যেছে= যাচ্ছে, কোনঠিং = কোন জায়গায় (ঠিকানায়) ?
  • কুথা =কোথায় ?, কুনটো = কোন টা ?, দুব = দিব, তু = তুই, উটো= ওটা, পুস্তু= পোস্তো
  • লিবি = নিবি?, লাড়ু = নাড়ু, লয় = নয় (না)
  • থুয়ে =রেখে (স্থাপন করে)
  • কেনে= কেন ?
  • হঁ = হ্যাঁ
  • মেলা (উচ্চারণ ম্যালা) = অনেক
  • বটে = সম্মতিসূচক (~"ঠিক তাই")

কিছু বিশেষ স্থানীয় শব্দঃ

  • কানি = ন্যাকরা (কাপড়)
  • কোয়ো = কাক
  • কুলি = গলি
  • বড়্ গাছ = বট গাছ
  • ললাটেশশরী = নলহাটেশ্বরী
  • খয়বাস্ক (ক্ষয়বাক্স) = দেশলাই
  • কাঁড়া = পুরুষ মোষ
  • গাভীন = গাইগরুর গর্ভধারণ (গর্ভিণী থেকে অর্থপ্রসারণ)
  • পাটি = মলাট (বইয়ের)
  • তারাকাঠি = ফুলঝুরি
  • চটুই = চাটাই (নারকেল পাতার মাদুর)
  • কুপি = লম্ফ (বাতি)
  • নাছ = সদর দরজা

[সম্পাদনা করুন] কুটীর শিল্প

কাঁথাস্টিচ, বাটিক, শোলার কাজ, চর্ম শিল্প, Macrame [1], কুম্ভকার, টেরাকোটা, কাঠখোদাই, বয়ন শিল্প, পাট শিল্প, বাঁশ ও বেতের কাজ, ধাতুশিল্প, আদিবাসীদের শিল্প

[সম্পাদনা করুন] বৃহত শিল্প

[সম্পাদনা করুন] অর্থনীতি

[সম্পাদনা করুন] চিত্তাকর্ষক স্থান

[সম্পাদনা করুন] জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি

  • গীতগোবিন্দ রচয়িতা জয়দেবের জন্মস্থান কেন্দুবিল্ব
  • বৈষ্ণব কবি চণ্ডীদাস রামী
  • বামাখ্যাপা নামে বিখ্যাত শাক্ত সাধক বামদেবের জন্ম তারাপীঠের কাছে আটলা
  • তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়ের জন্মস্থান লাভপুর
  • পূর্ণদাস বাউল
  • সমালোচক শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়

[সম্পাদনা করুন] আনুষঙ্গিক নিবন্ধ


পশ্চিমবঙ্গের জেলাসমূহ
কলকাতাবর্ধমানবাঁকুড়াপুরুলিয়াহুগলীহাওড়াউত্তর ২৪ পরগণাদক্ষিণ ২৪ পরগণাজেলাদার্জিলিংজলপাইগুড়িকোচবিহারউত্তর দিনাজপুরদক্ষিণ দিনাজপুরমালদহমুর্শিদাবাদবীরভূমপূর্ব মেদিনীপুরপশ্চিম মেদিনীপুর

[সম্পাদনা করুন] তথ্যসূত্র

  1. Encyclopedia Britannica
  2. ডঃ অতুল সুর রচিত বাংলা ও বাঙলীর বিবর্তন, দ্বিতীয় সংস্করণ, পৃঃ ১২৪
  3. ডঃ অতুল সুর রচিত বাংলা ও বাঙলীর বিবর্তন, দ্বিতীয় সংস্করণ, পৃঃ ২৭
  4. ডঃ অতুল সুর রচিত বাংলা ও বাঙলীর বিবর্তন, দ্বিতীয় সংস্করণ, পৃঃ ১১৩
  5. ডঃ অতুল সুর রচিত বাংলা ও বাঙলীর বিবর্তন, দ্বিতীয় সংস্করণ, পৃঃ ১২৩
  6. ডঃ অতুল সুর রচিত বাংলা ও বাঙলীর বিবর্তন, দ্বিতীয় সংস্করণ, পৃঃ ২৭
  7. সরকারি বীরভূম জেলা ওয়েবসাইট অনুসারে Source :Bengal District Gazetteers
  8. Encyclopedia Britannica

[সম্পাদনা করুন] বহিঃসংযোগ

ভারতীয় ন্যাশনাল ইনফরমাটিক্স সেন্টার দ্বারা প্রতিস্থাপিত সরকারি বীরভূম জেলা ওয়েবসাইট

অন্যান্য ভাষা