ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়'
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বড় করুন

Latin: University of Dhaka
নীতিবাক্য শিক্ষাই আলো
স্থাপিত ১৯২১
ধরণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
আচার্য অধ্যাপক ডঃ ইয়াজুদ্দিন আহমেদ
উপাচার্য অধ্যাপক এস. এম. এ. ফায়েজ
ডীন
শিক্ষক ১,৩০০
ছাত্র প্রায় ৩০,০০০
অবস্থান ঢাকা, বাংলাদেশ
ঠিকানা রমনা, ঢাকা- ১০০০
দূরালাপনী ৯৬৬১৯২০-৫৯
ক্যাম্পাস প্রায় ২৫০ একর
ডাকনাম ঢাবি (DU)
ওয়েবসাইট www.univdhaka.edu



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ঢাকা শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। এখানে ত্রিশ হাজারের বেশি ছাত্র এবং ১৩০০ র শিক্ষক রয়েছে৷ এটি ১৯২১ সালে স্থাপিত হয়৷ প্রতি বছর এখানে প্রায় ৫০০০ ছাত্র ভর্তি হয়৷

সূচিপত্র

[সম্পাদনা করুন] অবস্থান

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার প্রায় কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এর উত্তর দিকে নিউ এলিফ্যান্ট রোড। পশ্চিমে ইডেন কলেজ, দক্ষিনে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, পূর্বে কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ।

[সম্পাদনা করুন] ইতিহাস

ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনকালে স্বাধীন জাতিসত্তার বিকাশের লক্ষ্যে বিশ শতকের দ্বিতীয় দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া শুরু হয়। ১৯১২ সালের ২ ফেব্রুয়ারী ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ। এর মাত্র তিন দিন পূর্বে ভাইসরয় এর সাথে সাক্ষা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আবেদন জানিয়ে ছিলেন ঢাকার নবাব স্যার সল্লিমুল্লাহ, ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, শেরে বাংলা এ. কে. ফজুলুল হক এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। ২৭ মে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্টার জন্য প্রস্তাব করেন ব্যরিস্টার আর. নাথানের নেতৃত্বে ডি আর কুলচার, ডঃ রাসবিহারী ঘোষ, নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, নবাব সিরাজুল ইসলাম, ঢাকার প্রভাবশালী নাগরিক আনন্দচন্দ্র রায়, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ডব্লিঊ.এ.টি. আচির্বল্ড, জগন্নাথ কলেজ-এর অধ্যক্ষ ললিত মোহন চট্টোপাধ্যায়, ঢাকা মাদ্রাসার (বতর্মান কবি নজরুল সরকারি কলেজ) তত্ত্বাবধায়ক শামসুল ঊলামা আবু নসর মুহম্মদ ওয়াহেদ, মোহাম্মদ আলী (আলীগড়), প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যক্ষ এইচ.এইচ.আর.জেমস, প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক সি.ডব্লিঊ. পিক, এবং সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ সতীশ্চন্দ্র আচার্য। ১৯১৩ সালে প্রকাশিত হয় নাথান কমিটির ইতিবাচক রিপোর্ট এবং সে বছরই ডিসেম্বর মাসে সেটি অনুমোদিত হয়। ১৯১৭ সালে গঠিত স্যাডলার কমিশনও ইতিবাচক প্রস্তাব দিলে ১৯২০ সালের ১৩ মার্চ ভারতীয় আইন সভা পাশ করে 'দি ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট (অ্যাক্ট নং-১৩) ১৯২০'।

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বার ঊন্মুক্ত হয় ১৯২১ সালের ১ জুলাই। সে সময়কার ঢাকার সবচেয়ে অভিজাত ও সৌন্দযর্মন্ডিত রমনা এলাকায় প্রায় ৬০০ একর জমির উপর পূর্ববঙ্গ এবং আসাম প্রদেশের পরিত্যক্ত ভবনাদি এবং ঢাকা কলেজের (বর্তমান কার্জন হল) ভবনসমূহের সমন্বয়ে মনোরম পরিবেশে গড়ে উঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

তিনটি অনুষদ ও ১২টি বিভাগ নিয়ে একটি আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এর যাত্রা শুরু হয়। কলা, বিজ্ঞান ও আইন অনুষদের অন্তর্ভূক্ত ছিল সংকৃত ও বাংলা, ইংরেজী, শিক্ষা, ইতিহাস, আরবী, ইসলামিক স্টাডিজ, ফার্সী ও উর্দু, দর্শন, অর্থনীতি ও রাজনীতি, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত এবং আইন।

প্রথম শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিভাগে মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৮৭৭ জন এবং শিক্ষক সংখ্যা ছিল মাত্র ৬০ জন। যে সব প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্নে শিক্ষতার সাথে জড়িত ছিলেন তারা হলেনঃ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, এফ.সি. টার্নার, মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, জি.এইচ.ল্যাংলী, হরিদাস ভট্টাচার্য, ডবিউ.এ.জেনকেন্স, রমেশচন্দ্র মজুমদার, এ.এফ. রহমান, সত্যেন্দ্রনাথ বসু, নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত, জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ প্রমুখ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন অস্থিরতা ও ভারতবিভক্তি আন্দোলনের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রা কিছুটা ব্যাহত হয়। ১৯৪৭ সালে ভারতপাকিস্তান নামক দুইটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্টিত হয়। তৎকালীন পূর্ববঙ্গ তথা পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত প্রদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে এ দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্খা উজ্জীবিত হয়। নতুন উদ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকান্ড শুরু হয়। তৎকালীন পূর্ববাংলার ৫৫ টি কলেজ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। ১৯৪৭-৭১ সময়ের মধ্যে ৫টি নতুন অনুষদ, ১৬টি নতুন বিভাগ ও ৪টি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৫২ সনের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে গৌরবময় ভুমিকা। স্বাধীনতা যুদ্ধে এ বিশ্ববিদ্যালয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমনের শিকার হয়। এতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রী সহ শহীদ হয়েছেন বহুজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কঠোর নিয়ন্ত্রনে রাখার লক্ষে ১৯৬১ সালে স্বৈরাচারী আইয়ুব খানের সরকার প্রবর্তিত অর্ডিন্যান্স বাতিলের জন্য ষাটের দশক থেকে শিক্ষকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাধীনতার পর গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ উক্ত অর্ডিন্যান্স বাতিল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডার-১৯৭৩ জারি করে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় এই অর্ডার দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে।

[সম্পাদনা করুন] বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত প্রতিষ্ঠান

দেশের সর্ব প্রাচীন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১০ টি অনুষদ, ৫১ টি বিভাগ, ৯ টি ইনস্টিটিউট এবং ৩৩ টি গবেষনা কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের থাকার জন্যে রয়েছে ২০ টি আবাসিক হল ও হোস্টেল।

[সম্পাদনা করুন] অনুষদ সমূহ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ও এর অন্তর্গত বিভাগ গুলো হল:

[সম্পাদনা করুন] কলা অনুষদ

অপরাজেয় বাংলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য
বড় করুন
অপরাজেয় বাংলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য

প্রতিষ্ঠা কাল: ১৯২১

বিভাগ সমূহ:

১। বাংলা

২[ ইংরেজী

৩। ফারস ও উর্দু

৪। দর্শন

৫। ইতিহাস

৬। আরবী

৭। ইসলামিক স্টাডিজ

৮। ইসলামের ইতিহাস ও সংষ্কৃতি

৯। সংষ্কৃত পালি

১০। তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা

১১। ভাষাতত্ত্ব

১২। নাট্যকলা ও সঙ্গীত

১৩। বিশ্ব ধর্মতত্ত্ব

[সম্পাদনা করুন] বিজ্ঞান অনুষদ

১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিজ্ঞান অনুষদ এর শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন ও গণিত এই তিনটি বিভাগ নিয়ে এই অণুষদ যাত্রা শুরু করে। বিজ্ঞান অণুষদের অধীনে কয়েকটি কেন্দ্র আছে। এগুলো হলঃ বোস সেন্টার ফর এ্যাডভান্সড স্টাডিজ এন্ড রিসার্চ, সেমি কন্ডাক্টর টেকনোলজি রিসার্চ সেন্টার, রিনিউয়েবল এনার্জি রিসার্চ সেন্টার, ব-দ্বীপ গবেষণা কেন্দ্র, দু্র্যোগ গবেষণা প্রশিক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র।

কার্জন হল - মূল ভবন
বড় করুন
কার্জন হল - মূল ভবন

বিভাগ সমূহ

১। পদার্থ বিজ্ঞান

২। গণিত

৩। রসায়ন

৪। পরিসংখ্যান

৫। ভূগোল ও পরিবেশ

৬। ভূতত্ত্ব

৭। ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স

৮। ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রযুক্তি

৯। কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং

[সম্পাদনা করুন] আইন অনুষদ

১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যে তিনটি অণুষদ নিয়ে যাত্রা শুরু করে আইন অণুষদ তাদের অন্যতম। ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত আইন অণুষদের অধীনে দু'বছর মেয়াদি স্নাতক কোর্স এল এল বি (সন্ধাকালীন) চালু ছিল। ১৯৭৩-৭৮ শিক্ষাবর্ষ হতে এল এল বি কোর্স এর পরিবর্তে তিন বছর মেয়াদি এল এল বি অনার্স কোর্স চালু করা হয়। ১৯৭৬-৭৭ শিক্ষাবর্ষ হতে এল এল বি (অনার্স) চার বছর করা হয়। এ অণুষদ থেকে Journal of the Faculty of Law (The Dhaka University Studies Part-F) নামে একটি বার্ষিক পত্রিকা নিয়মিতভাবেই প্রকাশিত হচ্ছে।

বিভাগ সমূহ

১। আইন

[সম্পাদনা করুন] সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ

প্রতিষ্ঠা কাল: ১৯৭০

বিভাগ সমূহ

১। অর্থনীতি

২। রাষ্ট্রবিজ্ঞান

৩। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক

৪। সমাজ বিজ্ঞান

৫। লোক প্রশাসন

৬। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা

৭। নৃবিজ্ঞান

৮। পপুলেশন সায়েন্সেস

৯। শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন

১০। উইমেন্স স্টাডিজ

১১। ডেভলাপমেন্ট স্টাডিজ

[সম্পাদনা করুন] বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ

১৯৭০ সালে বানিজ্য অণুষদ ম্যানেজমেন্ট ও একাউন্টিং নামে ২ টি বিভাগ নিয়ে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭৪ সালে মার্কেট্টিং ও ফিন্যান্স নামে আরও দুটি নতুন বিভাগের সূচনা হয়। ১৬-০৭-১৯৯৫ তারিখ থেকে নাম পরিবর্তন করে বিজনেস স্টাডিজ অণুষদ করা হয়। এ বিভাগে এমবিএ বিবিএ প্রোগ্রামে প্রায় ৬০০০ ছাত্রছাত্রী রয়েছে।

বিভাগ সমূহ

১। ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ

২। একাউন্টিং

৩। ইনফরমেশন সিস্টেমস

৪। ফিন্যান্স

৫। ব্যাংকিং

৬। মার্কেটিং

[সম্পাদনা করুন] জীববিজ্ঞান অনুষদ

১৯৭৪ সালে উদ্ভিদ বিজ্ঞান, প্রাণিবিদ্যা, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ, ফার্মেসী, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান এবং মনোবিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অণুষদ গঠিত হয়। ১৯৭৯ সালে অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগ নামে একটি বিভাগ, ১৯৯৭ সালে চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান ও মৎসবিজ্ঞান নামে দুটি নতুন বিভাগ এবং ২০০০ সালে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং আন্ড বায়োটেকনোলজি নামে আরও

বিজ্ঞান গ্রন্থাগার
বড় করুন
বিজ্ঞান গ্রন্থাগার

একটি নতুন বিভাগ এ অণুষদে অন্তর্ভূক্ত হয়েছে। বর্তমানে অণুষদে বিভাগ সংখ্যা ৯ টি। প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে অণুষদের বিভাগ সমূহ জীববিজ্ঞাব বিষয়ক জাতীয় সমস্যা সম্পর্কিত গবেষণায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহন করে আসছে এবং ইতোমধ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও প্রশংসা লাভ করেছে। এ অণুষদের সদস্য সংখ্যা বর্তমানে ১২৫ জন। অণুষদের বিভাগ সমূহ দেশী বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণাগারের সাথে একাধিক যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে নিয়োজিত আছে। অণুষদের অধীনে Biotechnology Research Center ও Advanced Center for Biological Research , center of excellence নামে তিনটি উচ্চতর গবেষণা কেন্দ্র আছে। এছাড়াও অণুষদের অধীনে The Dhaka University Journal of Biological Sciences নামে একটি নিয়মিত জার্নাল প্রকাশিত হয়ে আসছে।

অণুষদের বতর্মান ডীন অধ্যাপক ডঃ আনোয়ার হোসেন

[সম্পাদনা করুন] বিভাগ সমূহ
  • মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগঃ ১৯৪৯ সালে বর্তমান বিভাগটি মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠিত হবার পর ১৯৬২ সন পর্যন্ত এই বিভাগ থেকে এম এস সি ডিগ্রি প্রদান করা হত। ১৯৬৩ সন হতে বি এস সি অনার্স ও এম এস সি উভয় ডিগ্রি প্রদান করা হচ্ছে। ২৩ শে জুলাই ২০০০ সালে বিভাগীয় একাডেমিক কমিটির এক সভায় মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের নাম পরিবর্তন করে মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ করা হয়। তখন থেকেই এই বিভাগ বি এস সি অনার্স এবং এম.এস ডিগ্রি চালু করেছে। বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রমের পাশাপাশি বর্তমানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সংস্থার সাথে বিভাগ যৌথভাগে গবেষণা কার্যক্রমে নিয়োজিত আছে। এম.এস.সি ডিগ্রি ছাড়াও পোস্টগ্রাজুয়েট পর্যায়ে এম.ফিল ও পিএইচ. ডি কার্যক্রম ও গবেষণা সম্পাদিত হচ্ছে।
  • উদ্ভিদ বিজ্ঞান: উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রাচীনতম বিভাগ এবং উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয়ক দেশের প্রথম বিভাগ। প্রয়াত প্রফেসর পি. মহেশ্বরী কর্তৃক ১৯৩৯ সালে জীববিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এই বিভাগেই উদ্ভিদ বিজ্ঞানের পাঠদান শুরু হয়। ঐ সময় বিএসসি পাস কোর্সে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয় পড়ানো হত। ১৯৪৮ সালে উদ্ভিদ বিজ্ঞানে প্রথম এম.এস.সি ক্লাস শুরু হয় এবং ১৯৫০ সনে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয়ে এম.এস.সি এর প্রথম ব্যাচ ডিগ্রি প্রাপ্ত হয়। ডঃ মজিদ আহমেদ বিভাগীয় প্রধান হিসেবে ১৯৪৯ সালে দ্বায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৫৪ সালে সতন্ত্র উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ আত্মপ্রকাশ করে এবং বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান হন প্রফেসর জি. পি. মজুমদার। বর্তমানে এই বিভাগে মোট ৬৫০ জন ছাত্রছাত্রী লেখাপড়া করেছেন। সংখ্যাতিরিক্ত ও অনারারি শিক্ষকসহ বিভাগের মোট ৩৫ জন শিক্ষক পাঠদান ও গবেষণা কর্মকান্ডে নিয়োজিত আছেন।
  • প্রাণিবিদ্যা:১৯৫৪ সালে প্রানিবিদ্যা বিভাগ চালু হয়। প্রয়াত প্রফেসর ডঃ হাবিবুল্লাহ খান ইউসুফজাই ছিলেন প্রথম বিভাগীয় প্রধান, এর পূর্বে বিভাগটি ১৯৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত জীববিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ছিল। প্রতিষ্ঠাকালে প্রানিবিদ্যা বিভাগটি ছিল মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগীয় ভবনে এবং ১৯৫৫ সালে তা বর্তমান জায়গায় স্থানান্তরিত হয়। মৎসবিজ্ঞান, কীটতত্ত্ব, বন্যপ্রানিতত্ত্ব, পরজীবিতত্ত্ব ও বংশগতি বিদ্যার গবেষণা ও শিক্ষার জন্য এখানে প্রচুর সুবিধা আছে। এ বিভাগ থেকে প্রানিবিদ্যার বিভিন্ন শাখায় বি.এস.সি, এম.এস, এম.ফিল এবং পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
  • প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান : ১৯৫৭ সালে কার্জন হলের শেষ প্রান্তে অবস্থিত চারতলা বিল্ডিংটিতে বিভাগটির পথচলা শুরু হয়। প্রফেসর কামালউদ্দিন আহমেদ এর প্রতিষ্ঠাতা। পূর্বে এটি শুধু প্রাণরসায়ন বিভাগ থাকলেও সম্প্রতি এর নামকরণ করা হয় প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ এবং সেই অনুযায়ী পাঠতালিকাতেও বিশেষ পরিবর্তন আনা হয়। এই বিভাগে অধ্যাপনায় নিয়োজিত রয়েছেন একরাশ খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ও গবেষক। বিভাগে চারবছর মেয়াদী অনার্স , একবছর মেয়াদী মাষ্টার্স, এম ফিল ও পিএইচডির সুবিধা রয়েছে। বিভাগের বর্তমান চেয়ারম্যান প্রফেসর লায়লা নূর ইসলাম। এই বিভাগের অধ্যাপক ড:আনোয়ার হোসের বর্তমানে
    প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ ভবন
    বড় করুন
    প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ ভবন
    জীববিজ্ঞান অনুষদের ডীন হিসেবে নিয়োজিত আছেন। বিভাগের গবেষকগণ বাংলাদেশের কৃষি,খাদ্য,ওষুধ,জৈবপ্রযুক্তিবিদ্যা প্রভৃতি ক্ষেত্রে দেশে বিদেশে বিভিন্ন সংস্থার সাথে নিরলস গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিভাগটির ওয়েবসাইটে যেতে এখানে চাপুন
  • মনোবিজ্ঞান মনোবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদালয়ের কলাভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত। এই বিভাগ ১৯৬৫ সালে প্রফেসর ডঃ মীর ফখরুজ্জামানের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তিনিই ছিলেন প্রথম বিভাগীয় প্রধান। প্রথমে এই বিভাগ থেকে এম.এ ডিগ্রি প্রদান করা হত। ১৯৬৭ সালে মনোবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক কোর্স চালু হয়।
  • অণুজীব বিজ্ঞান:১৯৭৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল এলাকায় অবস্থিত প্রাণিবিদ্যা ভবনের প্রথম তলার একটি অংশে অণুজীব বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠিত হয়। এ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম অধ্যাপক ডঃ আনোয়ারুল আজিম চৌধুরীর নিরলস প্রচেষ্টায় এবং দেশের খ্যাতনামা অণুজীব বিজ্ঞানীদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় মাত্র ১০-১২ জন এম.এস.সি গবেষণা গ্রুপের ছাত্র নিয়ে বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে এই বিভাগের শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ন হয় এবং এর খ্যাতি দেশে ও বিদেশে বিস্তৃত হয়। এ দেশের কৃষি খাদ্য-পানীয় ও ঔষধ শিল্প, স্বাস্থ্য, পরিবেশ ইত্যাদি ক্ষেত্রের উন্নয়নে অণুজীব বিজ্ঞানীদের বিশেষ অবদানের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা ব্যাপকভাবে অনুভুত হওয়ায় ১৯৮৮-১৯৮৯ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ বিভাগে বি.এস.সি অনার্স কোর্স শুরু করা হয়।
    অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের ভবন
    বড় করুন
    অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের ভবন
    বর্তমানে বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স কমপ্লেক্স ভবনের ১ম ও ২য় তলায় বি.এস.সি অনার্স, এম. এস, এম.ফিল ও পি.এইচ.ডি কোর্সে প্রায় ২৫০ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে শিক্ষা ও গবেষনা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ বিভাগের ২৪ জন শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে প্রতিবছর প্রায় ৪০ জন ছাত্রছাত্রী সফলতার সাথে তাঁদের অধ্যয়ন শেষে দেশের ও বিদেশের খ্যাতিমান প্রতিষ্ঠানে যোগদান করছে। এপ্রিল ২০০৪ পর্যন্ত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, এই বিভাগের ২৮৫ জন এম.এস.সি ডিগ্রীধারী প্রায় ৪৫% ছাত্রছাত্রী বিদেশে পি.এইচ.ডি করবার জন্য বৃত্তি পেয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ৬৫ জন পি.এইচ.ডি ডিগ্রী অর্জন করেছে এবং ৬৬ জন তাদের গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গবেষণা অণুদানে বিভাগটিতে বিভিন্নক্ষেত্রে যেমন Food and Industrial Microbiology, Microbial biotechnology, Environmental Microbiology, Fermentation and Enzyme technology, Pollution control, bioresource technology, Immunology and Clinical Microbiology ইত্যাদি ক্ষেত্রে গবেষণা হচ্ছে। বিভাগের সদস্যবৃন্দ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হল আইসিডিডিয়ারবি (ICDDRB), বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা কমিশণ, বিসিএসআইআর (BCSIR), বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইন্সিটিউট (BJRI), গনস্বাস্থ্য ইন্সিটিউট (IPH), আন্তর্জাতিক পরমানু শক্তি সংস্থা (IAEA) ইত্যাদি। বর্তমানে অধ্যাপক ডঃ আনিসুর রহমান খান এই বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
  • মৎস বিজ্ঞান:বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস খাতের গুরুত্ব অনুধাবন করে ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ্যাকুয়াকালচার ও ফিশারীজ বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়। গত ২৯/৩/২০০৪ তারিখের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট-এর সভায় এ বিভাগের নাম পরিবর্তন করে মৎসবিজ্ঞান বিভাগ করা হয়। বাংলাদেশের মৎস সম্পদ সংরক্ষণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য দেশের সমগ্র মৎস খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় ও উপযুক্ত মৎসবিজ্ঞানী তৈরি করা মৎসবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান লক্ষ্য।
  • চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন-এর সঙ্গে লিংক প্রোগ্রামের অধীনে ব্রিটিশ Department of International Development (DFID) এর অর্থানাকুল্যে এবং ১২ জন ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞের সহায়তায় ১৯৯৬ সনে (১৯৯৩-৯৪ শিক্ষাবর্ষ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি কোর্সটি চালু হয়। ১৯৯৭ সালে এটি একটি স্বতন্ত্র বিভাগ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিভাগে বর্তমানে ৫ জন পূর্ণকালীন ও ২ জন খন্ডকালীন শিক্ষক আছেন।
  • জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি: বিভাগটি কার্জন হলের পিছনে অবস্থিত। অধ্যাপক ডঃ আনোয়ার আজিম আকন্দ এই বিভাগের প্রধান।

[সম্পাদনা করুন] ফার্মেসি অনুষদ

প্রতিষ্ঠা কাল: ১৯৯৫

বিভাগ সমূহ

১। ফার্মাসিউটিকাল কেমিস্ট্রি

২। ক্লিনিকাল ফার্মেসি এন্ড ফার্মাকোলজী

৩। ঔষধ প্রযুক্তি


[সম্পাদনা করুন] অন্যান্য অনুষদ

  • চিকিৎসা অনুষদ
  • স্নাতকোত্তর চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুষদ


[সম্পাদনা করুন] ইনস্টিটিউট সমূহ

১। শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট

২। পরিসংখ্যান গবেষনা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট

৩। ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট

৪। পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট

৫। চারুকলা ইনস্টিটিউট

৬। সমাজকল্যান ও গবেষণা ইনস্টিটিউট

৭। আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট

৮। সাস্হ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউট

৯। তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট

[সম্পাদনা করুন] আবাসিক হল সমূহ

বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্র-ছাত্রীকে কোনো না কোনো হলের সাথে আবাসিক/অনাবাসিক ছাত্র-ছাত্রী হিসেবে যুক্ত থাকতে হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের জন্য ১৩ টি এবং ছাত্রীদের জন্য ৪ টি আবাসিক হল রয়েছে। এছাড়া চারুকলা ইনস্টিটিউট ও ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটএর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে আলাদা হোস্টেল এবং বিদেশী ছাত্রদের জন্য আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাস।

হলের নাম:

১। সলিমুল্লাহ মুসলিম হল

২। শহীদুল্লাহ হল

৩। জগন্নাথ হল

৪। ফজলুল হক হল

৫। সার্জেন্ট জহুরূল হক হল

৬। রোকেয়া হল

৭। মাস্টারদা সূর্যসেন হল

৮। হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল

৯। শামসুন নাহার হল

১০। কবি জসিম উদ্দিন হল

১১। স্যার এ, এফ, রহমান হল

১২। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল

১৩। মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল

১৪। বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হল

১৫। স্যার ফিলিপ হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হল

১৬। অমর একুশে হল

১৭। বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল

১৮। আই,বি,এ, হোস্টেল

১৯। শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাস

২০। নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ছাত্রী নিবাস


[সম্পাদনা করুন] নোবেল পুরস্কার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীন ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

[সম্পাদনা করুন] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ যাবৎ মোট ২৫ জন উপাচার্য দ্বায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক অধ্যাপক এস. এম. এ. ফায়েজ

[সম্পাদনা করুন] কৃতী শিক্ষক




[সম্পাদনা করুন] আরও দেখুন

বাংলাদেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকা - সম্পাদনা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়  • বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়  • বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়  • চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়  • জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়  • ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়  • শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  • খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়  • উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়  • শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়  • পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  • হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  • মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  • ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  • রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  • চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  • খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়  • কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়  • নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়


[সম্পাদনা করুন] ওয়েব সাইট

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

অন্যান্য ভাষা